just URBAN
কেমন শহর চাই !
ন্যায্যনগরীর রূপরেখা নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামত
আগস্ট থেকে অক্টোবর ২০২৪ এর মধ্যে, শহরটা কারো বাপের না কাম্পেইন এর মাধ্যমে ন্যায্যনগরীর ইশতেহারের জন্য জনমত সংগ্রহ করেছি। নিচে আপনি আমাদের প্রাপ্ত ১২০ টিরও বেশি মতামত পড়তে পারেন। আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের সম্মিলিত ইশতেহারের এক ধাপ কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।
Between August to October 2024, we collected public opinions for the manifesto. Below you can read over 120 opinions we received. Your opinions have brought us a step closer to the collective manifesto.
আপনাদের মতামতসমূহ
সাকিব আহসান চৌধুরী
মানবিক ও সার্বজনীন শহর চাই। সংস্কার প্রয়োজন সর্বস্তরে, নাগরিক - সেবাদানকারী সংস্থা - মানসিকতা - ব্যবহারিতা সকলকিছুতেই।
-
এস এম নাহিন রহমান
সিটিজেন পার্টিসিপেশনের ভিত্তিতে সর্বস্তরের নাগরিকের মতামতের ভিত্তিতে পলিসিমেকিং
-
S M Kaikobad
A city for all inhabitants. Repurposing multiple spaces within the city is inevitable since we lack supply of civic space comparing to the demand and population proportion. The culture of celebrating everyday moments stating from a having a cup of tea at the roadside vending space to the larger park area for recreation is an essential part of our daily life. As a whole we show much more resilience and adaptability even within this limited resources, imagine having a proper system of rejuvenating public space for social inclusion. Multiple office, institutions and other gov buildings does not have functions after office hour and weekends. What if we start using those for general people? A multilayer time based fluid function space all around the cities, where people from all backgrounds can have a sense of ownership. And this is the right time to approach this.
-
Every area should maintain a proper building height and set back. Open playgrounds and parks should be included. Unnecessary footpath shops/stalls should be removed.
-
Imamur Hossain
Envisioning a city that reflects the principles of equity and inclusivity- where the urban environment fosters a sense of belonging for all its residents despite their economic/social status. This city would seamlessly integrate cultural expressions into its fabric, ensuring that sustainability and social justice are at the forefront of its development. In such a city, the rich cultural heritage of Bangladesh would not only be preserved but also celebrated as an integral part of a dynamic forward-looking urban landscape.
-
Ashiqur Rahman
Just want to be involved for a better future for our nation.
-
Tasnova Iqbal
There is much to work on. The space beneath the flyovers, bus-routes, Heritage trails, TOD, The new DAP, the character and setting of urban neighbourhoods, water connectivity, green space and its connectivity, ground floor facades,and much more need to be thought about.
-
Dilruba F. Shuvra
I want a rurban city, that is not separate from rural, instead that has a balanced co-relation with each other, a rurban city that focuses more on the wellbeing of its residents and environment(both built and natural), a rurban city that doesn’t play a role of absolute consumer.
-
Rifat Ara Mostofa
Want to see Dhaka functioning for its people properly
-
রাস্তার মোড়ে মোড়ে সরকারি অথবা বেসরকারি ব্যাবস্থাপনায়, ফ্রি অথবা ন্যায্যমূল্যে বিশুদ্ধ খাবার পানির ডিজিটাল বুথ চাই।
-
Mohammad Nizamuddin
আমি চট্টগ্রামে পাহাড়তলী থানা ডাবলমুরিং এ বসবাস করি। শহর কিংবা গ্রাম সব খানে বাংলার প্রান।
তাই একটি পরিকল্পিত নগরায়ন প্রয়োজন । নাগরিক সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে সবার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য অবকাঠামো নির্মাণ করে সব নগরে বৈষম্য দুর করতে হবে। তাই এখনি সময় শহর কিংবা গ্রাম সব খানে নির্মাণ আইন নীতিমালা প্রয়োগ করতে হবে।
-
Anayet Hossain
সবুজ বসবাসযোগ্য পরিকল্পিত ঢাকা চাই। যেখানে বিদ্যুৎ এর খাম্বা না থেকে যেন একটি গাছ দাড়িয়ে থাকে...
-
Jannatul Nayeem swarna
এই শহরটা সবার হোক যেখানে মানুষের মত সকল প্রাণীর বাসযোগ্য হোক নদীমাতৃক দেশটা আবার আগের মতো দেখতে চাই যেখানে মানুষ শত কোলাহলে ও শান্তি খুঁজে পাবে তাই আমরা সকলে যদি কো-কৃয়েশনের মাধ্যমে শহরটাকে সাজাতে পারি যেখানে প্রাণভরে নিশ্বাস নিবে সর্বস্তরের মানুষ এবং প্রাণী। আমি একজন স্থাপত্য এর শিক্ষার্থী হয়ে এইশহর সাজাতে কাজ করতে চাই
-
Fahim Ashher
I want health and environmental concerns to become integral parts in the practise of urban development
- want a planning of the city where the lower income zones (bostis) are replaced with affordable, community-funded and run housings.
- want a commuity-run public transport system based on social business
-
Nahin Iqbal Chowdhury
In Dhaka, I envision a community-based city that truly reflects the vibrant culture and resilience of its people. Growing up in this city, I've seen how closely-knit neighborhoods operate like extended families, where everyone looks out for one another. I believe this sense of community can be the foundation of a city that thrives on local participation and shared resources.
In my vision, the city would be designed with input from its residents, ensuring that every decision, from housing to transportation, meets the needs of the people who live here. I would emphasize the importance of preserving Dhaka's cultural heritage, integrating spaces for festivals, local arts, and markets that are central to our way of life. The green spaces in this city wouldn't just be for show—they would be places where urban farming flourishes, where I could see families growing their own food, just like many of us did in the past.
I also see a city where affordable housing is a right, not a privilege. In a city like Dhaka, with its dense population, I'd advocate for mixed-use developments that cater to everyone—from single mothers to bachelors—ensuring that no one is left behind. The shared facilities would foster a sense of belonging, where I could connect with my neighbors over shared meals or while working in a community garden.
Transportation, for me, would be safe and efficient, with walkable streets that reflect the bustling, energetic pace of Dhaka. I’d promote public transport as the primary mode of travel, with buses, metro lines, and rickshaws forming an interconnected network that makes it easy and affordable for everyone to get around. This shift towards public transport would reduce congestion, improve air quality, and make the city more livable.
In this city, I envision a lifestyle where people can spend quality time after work, free from the stress of long commutes or overcrowded streets. Whether it's enjoying a peaceful walk in a park, attending a community event, or simply relaxing with family and friends, I see Dhaka as a place where work-life balance is achievable, and where the city’s design supports the well-being of its residents.
Ultimately, my vision for a community-based city in Dhaka is one where I, along with every resident, have a stake in the future of our neighborhoods—where the spirit of cooperation and cultural pride drives us to build a sustainable, inclusive, and thriving urban environment.
-
Flora Sarker
একটা সুশৃঙ্খল শহর, আবর্জনা মুক্ত শহর। এলোমেলোভাবে ভবন যেন নির্মিত না হয়। অর্থাৎ বাণিজ্যিক এলাকা এবং আবাসিক এলাকা সম্পূর্ণ পৃথকভাবে থাকবে। যত্রতত্র স্কুল, দোকানপাট থাকবেনা। রাস্তায় গাড়ি চলাচলের সুনির্দিষ্ট নিয়ম থাকবে। যেমন গাড়ি, বাস ইত্যাদির জন্যে একটা লেন, রিকশা, সাইকল ইত্যাদির জন্যে পৃথক লেন থাকবে। ওভারটেক করার জন্যে কঠোরভাবে জরিমানার ব্যবস্থা করতে হবে। রাস্তায় থুথু, আবর্জনা ফেললে উচ্চ জরিমানা আদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে। মানুষজন অযথা চিৎকার,চ্যাচামেচি যাতে না করে, সেইজন্য সচেতনতা তৈরি করতে হবে। জোরে হর্ণ বাজানো নিষিদ্ধ করতে হবে। রাস্তায় গাড়ির স্পিড মেইনটেইন করতে হবে। এই সাজেশনগুলি দিলাম।এ,কে,এম আরিফ উদ্দিনদখল-দূষণ মুক্ত স্বচ্ছ সলিলময় প্রবহমান নদী-খাল পরিবেষ্ঠিত স্বাস্থ্যকর সবুজ পরিচ্ছন্ন শহর দেখতে চাই। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগতভাবে সম্পৃক্ততার কারণে নানা ধরণের অভিজ্ঞতার আলোকে আওতাক্ষেত্র,করণীয়,সীমাবদ্ধতা, সমস্যা-সম্ভাবনার দিকগুলোকে বিবেচনায় এনে নিঃস্বার্থ অবস্থান থেকে ঐক্যবদ্ধ ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টার অংশীজন হতে চাই।
-
Urmi Saha
Ami ekta sustainable city chai. jekhane khelar math thakbe ,neighbourhood connection thakbe,green thakbe,shobcheye important urban area gulote safety insure korte hobe.
Architec hisebe ami city redevelopment er kaje chilam oi kajer ovoggota theke bolte pari architect hisebe kaj korte jeye sobar age ekta city nagoriker ki ki subidha osubidha egulo dekhte hoyeche .agey r desher poristhitite onek kaj chaileo korte parini durnitir karone.hope now i can raise my voice and will help the society through you.
-
Nubras Samayeen
City for people
-
Anonymous
এই শহরের সবচেয়ে বেশি জরুরি হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড করা
-
মো সোলাইমান সোহান
আমরা অন্য কাউকে ফলো করতে চাই না। এমন একটি শহর বাস্তবায়ন করতে হবে যাতে আমাদেরকে সবাই ফলো করে।শহরের প্রত্যেকটি মানুষ তারা তাদের নিজ অধিকার থেকে কাজ করবেন।সুস্থ একটি আইন থাকবে যা সকলের উপর কার্যকর হবে।দোষী গুলোকে এমন ভাবে হাইলাইট করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে এমন চিন্তা কখনো না করতে পারে।আমরা আমাদের সকলের দায়িত্ব নিজ নিজ জায়গা থেকে পালন করলে শহরকে অনেক সুন্দর করতে পারবো যাতে আমাদের সকলের সাহায্য দরকার এবং এক হওয়া দরকার।
-
সালমা বেগম
একটি হাঁটাচলা ও সাইকেল চালানোর উপযোগী শহর চাই। নিরাপদ শহর, যেখানে নিরাপত্তা অগ্রাধিকার পাবে। একটি জলময় শহর, যেখানে জলকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং পানিভিত্তিক পাবলিক স্পেস তৈরি হবে।
-
Mahzabin Marium
If I start talking about my city, there will be a never-ending list of I wish to change. First of all, our city should have equity. This city should offer equal facilities to both male and females. Similarly for both rich and poor. Women should feel safe while living in the city. There is a shade beside the FR tower in Banani. There are so many foodstalls underneath the shade. Most of the sellers and buyers are men. During a workshop about 'publicness', I found that even in the daylight, women dont feel safe to go underneath the shadeing.
In our city there are very few parks or open spaces but very few of them are accessible by all. There is a very well designed public sitting space at the opposite of the Banani field. But for unknown resson authority, keep the gate locked. While searching, I found that if people can sit here and spend their time without spending any bucks, the restaurants near the place won't be able to make enough profit. Another incident is that in DOHS, only residents of DOHS can enter the park, but their househelpers are not allowed. Also, these parks have certain dressing rules. Also, this city needs to improve the quality and number of public transportation, drinking water facilities in public spaces, proper drainage system for disaster management, the quality of the housing for low income people shoukd be improved and finally a city masterplan should be made with architects, policy makers, urban planners, transportation engineers, geographers and citizens of different age and income classes.
-
Mahdi Saadat Jubair
I want a city that has its public spaces defined for all kinds of city dwellers/users, where everyone has his own space, be it a rickshaw puller or a street vendor or a local bus driver or a guy with a multimillion dollar Mercedes. It must be executed with accurate data & analysis.
-
নাজিউর রহমান চৌধুরী
মানুষের শহর, বৃষ্টির শহর, জলপথের শহর, সবুজ শহর, স্বপ্ন দেখতে শেখাবার শহর, স্বপ্ন দেখাবার শহর।
-
Radina Rahman
Shubuje ghera…dhushon muktu ekta shohor chai…jekhane mask chara shoshthite nisshash nite para jabe….
-
Ar. Syed Wahidul Alam
বৈষম্যমূলক বিশদ অঞ্চল পরিক্পনা (ড্যাপ)বাতিল চাই
-
মোঃ সোয়েব উল আলম
স্হপতি হিসেবে আমার মত হল একটি গুনগত মানসম্পন্ন শহরের সাধারণত কয়েকটি মূল বৈশিষ্ট্য থাকা প্রয়োজন যা নিম্নে সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হল।
১. পরিকাঠামো বা infrastructure
সুপরিকল্পিত রাস্তা, নির্ভরযোগ্য পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এবং দক্ষ ইউটিলিটি।
২. নিরাপত্তা বা Security
কম অপরাধের হার এবং কার্যকর জরুরি পরিষেবা।
৩. সবুজ স্থান বা Green area
বাসিন্দাদের প্রকৃতি উপভোগ করতে এবং আরাম করার জন্য পার্ক এবং বিনোদনমূলক এলাকা।
৪. হাউজিং
বিভিন্ন আয়ের স্তরগুলিকে মিটমাট করার জন্য বিভিন্ন এবং সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন বা বিকল্প।
৫. অর্থনৈতিক সুযোগ বা Economic Opurtunity
বিভিন্ন দক্ষতার স্তরের সুযোগ সহ একটি শক্তিশালী চাকরির বাজার।
৬. শিক্ষা বা Education
মানসম্পন্ন স্কুল এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশাধিকার।
৭. স্বাস্থ্যসেবা বা Health Facilities
ভাল স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা এবং পরিষেবার প্রাপ্যতা।
৮. সাংস্কৃতিক সুবিধা বা Cultural facilities
যাদুঘর, থিয়েটার, রেস্তোরাঁ এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক ও বিনোদনমূলক কার্যক্রম।
৯. কমিউনিটি এনগেজমেন্ট
সক্রিয় কমিউনিটি সংগঠন এবং নাগরিক অংশগ্রহণের সুযোগ।
১০. টেকসইতা বা Sustainability
পরিবেশগত প্রভাব কমানোর প্রচেষ্টা, যেমন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং শক্তি দক্ষতা বৃদ্ধি।
উপরোক্ত উপাদানগুলি উচ্চমানের জীবনযাত্রায় অবদান রাখে এবং একটি শহরকে এর বাসিন্দাদের জন্য আকর্ষণীয় এবং কার্যকরী করে তোলে।
-
Syed Wahidul Alam
বৈষম্যমূলক বিশদ অঞ্চল পরিক্পনা (ড্যাপ) সংস্কার চাই।
-
(নাম বলতে চান না)
CITY WHERE PEOPLE DO NOT EXIST
-
Tasmiah
A walkable city, pedestrian-oriented development. Parks and greenspaces in every community.
-
ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার
আমি এমন একটি শহর চাই যেখানে নির্মল বাতাস গ্রহণ করার মৌলিক যে অধিকার রয়েছে সেই মানবাধিকারটি যাতে লঙ্ঘিত না হয়। আর শব্দ দূষণের আগ্রাসন মুক্ত একটি শহর চাই যেখানে নারী-পুরুষ, গর্ভবতী মহিলা, শিশু-বয়স্ক সকল মানুষ নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারেন এবং অন্তত শান্তিতে ঘুমাতে পারেন। আমি বায়ুমন্ডলীয় দূষন অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস) নামক একটি গবেষনা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত, যেখানে পরিবেশ দূষণ ও দূষণরোধে সমাধান নিয়ে গবেষণা করা হয়। ক্যাপস এর সাথে আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে সর্বধরণের দূষণ মুক্ত একটি শহর চাই।
-
Muhammad Taufiq Ali
We want a livable city where there is safety f.or all round the clock, public transport beynd the city is most comfortable an charming, abundance of beutiful walkways, cycling tracks,botanical gardens, park, playfields, cultural clubs, museums.The city should be under a active and most useful traffic, waste management, drainage and sewage plan.No so called policing, jails, courts in the city as the city should run under a smart and humanitarian governance system where people are friendly, cooperative and interactive.Sarita RahmanBefore starting any urban project, it is important to ask community people for their opinions and participation.
-
সাকিবুল হাসান
আমার প্রিয় শহর চট্টগ্রাম। আমার স্থাপত্য নিয়ে পড়তে চাওয়ার অন্যতম লক্ষ্যই ছিলো চট্টগ্রাম শহরের টেকসই উন্নয়ন
যেন অল্প হলেও ভূমিকা রাখতে পারি।
আমার স্বপ্নের শহর চট্টগ্রাম কে
আমি কল্পনা করি অযাচিত ফ্লাইওভার বিহীন একটি শহর
হিসেবে।।চট্টগ্রাম নগর আজ
গুরুত্বহীন ফ্লাইওভারের শহরে
পরিণত হয়েছে।
বর্তমানে চট্টগ্রামে ৪টি ফ্লাইওভার ও ১টি এক্সপ্রেসওয়ে রয়েছে।এই প্রত্যেকটি স্থাপনা বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে বাস্তবায়ন করা হয়েছে।।
প্রথমেই আসি বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার নিয়ে।২৪ নভেম্বর ২০১২ সালে বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের স্টিলের গার্ডার ধসে পড়ে ১৭ জন নিহত হয়।এছাড়াও আহত হয় প্রায় ৫০০জন।বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় ফ্লাইওভার দূর্ঘটনা।
আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার নিয়েও আছে নানান সমোলাচনা।পর্যাপ্ত সংখ্যক র্যাম্প যা মূল পরিকল্পনায় ছিলো তা বাস্তবায়ন করা হয়নি এই প্রজেক্টে।।
সর্বশেষ যে উড়াল সড়ক বা এক্সপ্রেসওয়ে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে লালখান বাজার থেকে পতেংগা পর্যন্ত তাও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে টাইগার পাসের বহু শতবর্ষী গাছ কেটে ফেলা হবে বলে শোনা যাচ্ছে।।
এখন প্রশ্ন হলো চট্টগ্রাম মহানগরীর কি আসলেই এই ফ্লাইওভারগুলোর কোন প্রয়োজন আছে?অধিকাংশ নগরবিদ ও বিশেষজ্ঞদের মতে চট্টগ্রামে যে পরিমাণ গাড়ি চলাচল করে তার জন্যে ফ্লাইওভারের কোন প্রয়োজন নেই।শুধুমাত্র সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই নগরীর যানজট সমস্যা সমাধান করা যায়।
এছাড়াও এই অপরিকল্পিত ফ্লাইওভারগুলো নগরীর ভবিষ্যত ট্রান্সপোর্টেশন প্ল্যানিংকেও বাধাগ্রস্থ করবে বলে আমার ধারণা।চট্টগ্রামে মনোরেল বা মেট্রোরেল কোথায় বানাবেন?চট্টগ্রামে তো একটাই মূল সড়ক।এই সড়কের ওপর পুরোটাই যেহেতু ফ্লাইওভার বানাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, তাহলে মনোরেল বা মেট্রোরেলটা হবে কোথায়?
তাহলে কি আমরা অপরিকল্পিত ফ্লাইওভার বানিয়ে নগরীর ভবিষ্যৎ আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার স্বপ্নকেই বাধাগ্রস্ত করিনি?
এই ফ্লাইওভারগুলোর আর একটি বড় সমম্যা এগুলো সুন্দর দৃষ্টিনন্দন চট্টগ্রাম বাস্তবায়নের পথে অন্যতম বাধা।
ফেসবুক বা ইউটিউবে আমরা হয়তো আকাশ থেকে মুরাদপুর ফ্লাইওভারের দৃষ্টিনন্দন ভিডিও দেখে থাকবো।।কিন্তু কখনো কি নিচ থেকে এই ফ্লাইওভার গুলোকে অবলোকন করেছেন?কি বিশাল কদাকার ফ্লাইওভারের এক একটি পিলার!!আমাদের মনে রাখতে হবে এই নগরীর মানুষজন প্রতিদিন ফ্লাইওভারের নিচ দিয়েই অফিস,আদালতে আর স্কুল কলেজে যায়।পাখির মত উড়তে উড়তে কেউ কর্মক্ষেত্রে যায় না।তাই কোন স্থাপনা আকাশ থেকে না দেখে মানুষের উচ্চতা থেকে দেখা উচিত।
এছাড়াও ফ্লাইওভারগুলোতে হাস্যকর জলাবদ্ধতা সমস্যা তো আছেই।পৃথিবীতে চট্টগ্রামই সম্ভবত একমাত্র শহর,যার ফ্লাইওভারেও বন্যা হয়।
পরিশেষে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান,চট্টগ্রাম নগরীর রাস্তাগুলোকে সম্প্রসারণ করুন,অযাচিত ফ্লাইওভার প্রকল্প থেকে সরে আসুন।নতুন মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় কার্যকর সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলুন।
-
Afrin Islam
I envision a city where the built environment seamlessly integrates with the natural landscape, creating a harmonious dialogue between people and their surroundings. With a strong foundation in both architecture and landscape architecture, I believe that cities should not only be functional but also evoke a deep emotional connection with their inhabitants.
The city I aspire to help create is one where urban design is not merely about structures and spaces but about fostering connections—between people, nature, and the cultural heritage that defines the identity of the place. This city would prioritize sustainability, ensuring that every development respects and enhances the natural environment rather than depleting it.
During my master's at the University of Calgary, I enjoyed volunteering for a pilot project ‘UCalgary Avant Garden’ on pollinator-friendly campus planters, focusing on improving the campus experience through landscape beautification, empowering students and the broader campus community to engage in communal placemaking actively, and fostering collaborative, experiential learning. Before that, I had a voluntary research experience with Texas A&M in 'Multisensory Placemaking' and designing 'walk-scapes' for stress mitigation, where I saw the profound impact that thoughtful design can have on well-being.
Furthermore, during my internship with Sustainable Calgary, I was part of a tactical urbanism project that focused on creating a safer route to school for kids by implementing street mural paintings as traffic-calming curbs. I also attended a virtual workshop as a lead speaker for Women in Urbanism Canada named 'Gender-Based Placemaking at Edworthy Park, where I presented landscape architecture approaches through my studio projects. I always wondered if similar approaches could be implemented in Dhaka city where someone like my father, a neuro-patient with restricted mobility can walk in streets without worrying about abrupt level changes and climbing foot-over bridges to cross a street!
Therefore, I advocate for a city that offers enriching multisensory experiences in the public realm—where public spaces are designed to be seen, felt, heard, and even smelled, providing a full sensory experience that promotes safety, equity, relaxation, and well-being for people of all ages and abilities.
One of the key aspects of the city I want to see is climate-positive design. This was the focus of my final landscape architecture studio project, "Greenway Nexus," which addressed green space inequity in Calgary's neighborhoods and proposed climate-positive solutions to mitigate the major threats of climate change. I have proposed a green network approach in the Saddle Ridge Neighborhood of Calgary that emphasizes green streetscapes, green corridors with community hubs, and ecological solutions that benefit both people and the environment.
So, for Dhaka, I do not want a city that is disconnected—where concrete dominates and green spaces are an afterthought, where people feel isolated from their environment and heritage. Instead, I want a city that breathes with its people, where every corner tells a story, and where the urban landscape serves as a sanctuary amidst the hustle of daily life.
Necessary reforms should focus on a climate-positive urban landscape that integrates green infrastructure, enhances public spaces, and respects local culture. It’s crucial to create environments that are not only aesthetically pleasing but also resilient, adaptive, and inclusive, ensuring that all citizens can find comfort and connection within their urban surroundings.
Drawing from my Landscape Architecture studio experiences with projects like "Greenway Nexus," "Urban Oasis," and "Reconnecting to Bow," I advocate for climate-positive streetscaping in Dhaka city that makes street life pleasant with six seasonal experiences while mitigating extreme heat island effects. This approach also addresses socioeconomic disparities in green space access and transforms underutilized spaces into vibrant, community-centric hubs that serve as oases of calm and connection amid urban chaos. This is the kind of transformation that every just city should aspire to achieve.
-
Manik chandra roy
০১.এমন শহর চাই, যেখানে শহরের রাস্তায় হাঁটার সময় মরনের ভয় থাকবে না, এই বুঝি পিছন থেকে গাড়ি চাপা দিলো ,
০২.চাই সুষ্ট ট্রাফিক ব্যাবস্থা,ভিক্যাল নিয়ন্ত্রন, রাস্তায় গাড়ি পার্কিং এর দখল দারিত্ব উচ্ছেদ ,
০৩.চাই সবুজ মাঠ, কংক্রিটের জঙ্গল চাই না, ০৪.রাজউকের একক দখল দারিত্ত এই ঢাকা শহরের মৃত্যুর কারন,রাজউকে আইএবি এর অংশিকরন করা জরুরি বলে মনে করি,
০৫.জোন ভিত্তিক ফ্রি পাব্লিক টয়লেট স্থাপন জরুরি বলে মনে করি,
০৬. জোন ভিত্তিক খেলার মাঠ আরবান ব্রিদিং স্পেস ডিজাইন করা,
০৭.নতুন যেসব রাস্তা,ওভার ব্রিজ, নির্মান হবে সেগুলো সঠিক পন্থায় ভবিষ্যৎ ফিসিবিলিটি মাথায় রেখে ডিজাইন করা।
০৮. চাই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন শহর,রাস্তা ,বাড়ির চারপাশ,পার্ক, ইত্যাদি স্থানে ময়লা আর্বরজনা যেন না ফেলি সেই বিষয়ে জনসচেতনতা করা, সে জন্য সারা শহরের নিধারিত স্থানে ময়লার বিন ডিজাইন করা,মোঃ হাসিবুল হাসানগণযোগাযোগ ব্যবস্থা। এটা একটি চরম অরাজগতার মধ্যে পড়েছে। তারপরে ঢাকা অত্যন্ত অপরিচ্ছন্ন নগরী, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর নগরী।বাসযোগ্য একটা সভ্য ঢাকা চাই।ফাহাদ বিন রফিকঅনেক কিছু দরকার।
মোটের উপর দেশের নগর গুলোর নাগরিক দর্শন দরকার।এমরানশুধু বাধাহীনভাবে ভাবে হাঁটতে চাই। যেকোন সময়ে, যেকোন পোষাকে,যেকোন বয়সে, যেকোন সঙগে, যেকোন যোগ্যতায়।।।।তাহেরা তাবাসসুমযে ঢাকায় থাকি সে ঢাকাতেই বড় হয়েছি। কিন্তু মনে হয় যেন সেটা অন্য কোথাও। এবেলায় এসে দেখি- তত্ত্ব গরমের মাঝেn ট্রাক জোরে জোরে হর্ন দিচ্ছে, রিক্সাওয়ালা প্যাসেঞ্জারের সাথে ঝগড়া করছে, গাড়ির চালক বাইক চালককে গালি দিচ্ছে, টাকা মনমত হয়নি ভিক্ষুক টাও গাড়িতে জোরে একটা ধাক্কা দিয়ে বকা দিচ্ছে। সবকিছু মিলায় একটা হ য ব র ল অবস্থা। একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি চাই আমার শহর আমাকে রাগ-তে দেবে না। আমার চারপাশে এমন পরিবেশ থাকবে যা আমার যার প্রভাবে আমি আর অন্য কাউকে গালি দিতে পারবো না। আমাদের ক্রিয়েটিভ আইডিয়াগুলো ক্ষোভে পরিণত হবে না । আমি চাই আমার শহর আমাকে ভাবতে শেখাবে , দুশ্চিন্তা করতে নয় ।Sumanaনগর পরিকল্পনা থেকে শুরু করে বাস্তবায়ন ও জীবন যাপন, পুরো প্রসেস এ আমূল পরিবর্তন এবং সংস্কার প্রয়োজন যাতে শহরটা সকলের জন্য আরামদায়ক আর বসবাসযোগ্য হয়।
-
Md Nasir Uddin
Clean and dicipline
-
S. M. Ehsan Ul Haque Shawpnil
প্রথমে,শহরের জন্য বিদ্যমান নিয়ম কানুনের বাস্তবায়ন চাই। রাজুক, সিটি কর্পোরেশন কেন এসবের সঠিক প্রয়োগ করতে পারেনা, কাদের জন্য পারেনা তার জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চাই।
দ্বিতীয়ত, মাস্টার প্লান থেকে রাস্তা সংস্কার বিভিন্ন স্তরে জনগণের মতামতের প্রতিফলন চাই। এজন্য প্রয়োজনে নতুন আইন চাই।
-
Md Hanafiar Khan Sunny
এমন একটি নগরের নাগরিক হতে চাই যেখানে
১.সময়ের মূল্য থাকবে
২.মানুষের জীবনের মূল্য থাকবে
৩.মানবাধিকার ও মৌলিক চাহিদা পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করা লাগবে নাএ. জেড. এম. সালাহউদ্দিন১.শুধু ঢাকা নয়, সারা বাংলাদেশের জোনিং ভিত্তিক ল্যান্ড ইউজ পলিসি থাকতে হবে.. কৃষি, জলা, বনভুমি, আবাসিক, বানিজ্যিক ব্যবহারের স্পেসিফিক এলাকা নির্ধারন থাকতে হবে।
২. প্রাইভেট কারের ব্যবহার সীমিত করে গন পরিবহন এর উন্নয়ন করতে হবে.. শহরগুলোতে নো কার জোন এরিয়া চিহ্নিত করতে হবে..
৩. আবাসিক এলাকায় খেলার মাঠ, কমিউনিটি স্পেস, স্কুল, বাজার ইত্যাদির জায়গা নির্ধারন করতে হবে...
৪. যাবতীয় গেটেড কমিউনিটি হাউজিং নিষিদ্ধ করতে হবে..কেউ থাকবে বসুন্ধরায় কেউ থাকবে বাড্ডায় তা হবে না...
৫. পরিকল্পিত আবাসিক এবং বানিজ্যিক এলাকার সফল উদাহরণ খিল্গাও এবং মতিঝিল..এই মাস্টার প্ল্যান থেকে শিক্ষা নিয়ে সারা বাংলাদেশ কে সবার জন্য বসবাস যোগ্য করে গড়ে তোলা সম্ভব...
-
Yasir Arafat
Lot of things include cleanliness aware citizens, traffic management, social bonding for security.
-
মুসা ইফতেখার
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, পিলখানা, এবং তাদের বোর্ডের বিধিমালা। আমাদের শহরের সাথে সাংঘর্ষিক অবস্থানে আছে।
-
Tahia Tabassum
ঢাকা আমার জন্মশহর নয়, কিন্তু পড়া আর কাজের খাতিরে বসবাস করতে যেয়ে মায়ার শহরে পরিণত হয়েছে। ঢাকাকে এখন সমস্যায় পরিপূর্ণ শহর হিসেবে বললেও ভুল হবেনা। ঢাকায় আসার সেই সময় থেকেই ঢাকার পরিবহনের যাচ্ছেতাই ব্যবস্থায় আমরা সবাই পযর্দুস্ত, আমার মত যারা প্রতিদিন অফিস করেন, পড়াশোনা করেন এই নিত্যদিনের ভোগান্তি নিয়েও কথা কম হয়না। আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে ঢাকার পরিবহণ সেক্টরের সংস্কার চাই। রাস্তায় বাসের দৌরাত্ম্য কমানো, আনফিট বাস তুলে নেয়া সহ যত অব্যবস্থাপনা আছে সেসব থেকে মুক্তি চাই।
এছাড়া ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেক্ট হিসেবে বিটিআই এ কাজ করছি, শহরটা সাজাতেও ভূমিকা রাখতে চাই। সে সুযোগ পেলে স্থপতি হিসেবে দেশ পরিবর্তনে নগরায়ণের নকশায় অংশ নেয়ার সুযোগও চাই।
Md. Anowar Hossain
I want to see a planned and citizen-friendly city/town. This includes the preservation of wetland areas, the implementation of riparian buffers, and consideration for the future of towns and villages. Additionally, I am interested in reimagining peri-urban areas, developing rural development pathways, addressing deindustrialization, promoting agro-ecology based development, improving connectivity (transport and communication), diversifying livelihoods, improving access to amenities and services, creating homesteads, and incorporating transitional spaces.
-
Arfar Razi
ঢাকা নিয়ে আমার স্পষ্ট চাওয়া--
(১) আমি বনানী থেকে শাহবাগ পর্যন্ত নির্ঝঞ্ঝাট ভাবে পায়ে হেঁটে যেতে চাই।
(২) আমি উত্তরা থেকে চানখাঁরপুল পর্যন্ত বাইক চালিয়ে যেতে চাই আমার পরিবারের সাথে
(৩) আমি টঙ্গী খাল থেকে নৌকা করে ধানমন্ডি লেকে আসতে চাই।
(৪) আমি গুলশান সাহাবুদ্দিন পার্ক থেকে যাত্রা শুরু করে ধানমন্ডি পার্ক পর্যন্ত একটা আন্ত-সংযুক্ত পার্ক ব্যবস্থার ভেতর দিয়ে হাঁটতে চাই।
(৫) আমি ঢাকা শহরে বসে বৃষ্টি দেখে আপ্লুত হতে চাই, রোমান্টিসাইজ করতে চাই বৃষ্টির পানিকে-- নির্ভয়ে- যেখানে মানবসৃষ্ট বন্যা থাকবে না; পানিকে উপদ্রব মনে হবে না।
-
Mara Mahmud
My masters research brought me to Dhaka through a visiting researcher position at ICCCAD. My topic was examining the intersection of climate induced migration and rapid urban development. What I discovered through my time at IUB and through the 8 interviews I conducted across organisations such as BRAC, ICCCAD, CPRD, and Helvetas, is that Dhaka's development hasn't honoured the needs nor responded to value of the informal sector, often displacing people further, prioritising a physical development, neglecting the social infrastructure.
Further, there are many climatic and environmental consequences resulting from the nature of development (ex. Excessive use of concrete as a building material which does not suit the environment and climate, creating adverse impacts during seasonal changes in the city).
As a visitor of Dhaka, a member of Bangladeshi-Canadian diaspora, I dream of a Dhaka that encapsulates Bangladesh’s rich agricultural capacity. Development and architectural planning that intentionally incorporates green space, flora and fauna, and rooftops gardens. I imagine planning that flows with the land as opposed to trying to force it to be another way – revitalising flood plains for example.
I imagine a greater emphasis on public transportation, both socially and economically. Doing away with this notion of status and wealth through the access and use on motor vehicles. Dhaka is small relative to other cities, and the volume of traffic is terrible for the environment, and peoples mental and physical health spending so much time in traffic. I imagine largely walkable segments of the city, more sidewalks, and accessible public space.
I imagine more life for people living and working in Dhaka outside of home and office. Accessible third spaces that offer a comfortable, fresh, welcoming environment.
One of the most potent dreams I hold for Dhaka is a reimagining of the power structures of development. The informal sector, the millions of people living, working, and existing in informal settlements being offered the same value and opportunity to contribute the planning of their city. Insurgent planning approaches being incorporated into the regulated planning structure, so as to meaningfully and effectively incorporate and activate the perspective of a traditionally undervalued group that offer so much to Dhaka.
-
Lushan
সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া মহাবিপ্লবের একাধিক সম্ভাবনাময় দিকের মধ্যে নিরাপত্তার স্বার্থে কমিউনিটি ভিত্তিক যে একাত্মবোধ তৈরি হয়েছে সেটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি জনসাধারণের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন করার যে ইচ্ছা তৈরি হয়েছে সেটি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক শহর তৈরির জন্য বেশ অনুপ্রেরণার। তারই ধারবাহিকতায় শহরের ছাত্র-নাগরিক প্রতিনিধিদের সরকারি বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরাসরি সম্পৃক্ত করে কমিউনিটি ভিত্তিক সেল তৈরি করে কাজ করতে পারলে সকল উন্নয়ন প্রকল্প ও সেবাসমূহে জনসাধারণের চাহিদার প্রতিফলন, সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানের জবাবদিহিতা ও সম্মিলিত মনিটরিং বাস্তবায়ন করা সম্ভব। যেটা কিনা সবার জন্য শহর এর রূপরেখা তৈরি করার ক্ষমতা রাখে। পাশাপাশি শহর পরিকল্পনায় নিজেদের অধিকার আদায়ে একটি শহরভিত্তিক দীর্ঘমেয়াদী ও টেকসই সর্বজনীন প্রক্রিয়া তৈরি করা সম্ভব। বর্তমানে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সাথে সক্রিয় ছাত্র-নাগরিক প্রতিনিধিদের নিয়ে উপরোক্ত কনসেপ্টে একটি জবাবদিহিতা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শহর তৈরি করতে কাজ করছি। ভবিষ্যতে এই চলমান কার্যক্রম এর প্রতিফলন নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন শেয়ার করবো।চৌধুরী প্রতীক বড়ুয়ানিরাপদ শহর
-
Zaidul Islam
DAP (Deatail Area Plan) correction is needed.
-
Rafsana Yeamin
I want to see dhaka city as a waste free city, by recognising the waste pickers valueable contribution in Dhaka. Currently, I am involved in a project of Waste Management in Ahmedabad, where main stakeholders are the waste pickers,the marginalised and unskilled labour of city. There are many gaps in Dhaka's waste management system too, on which I want to conduct research and create impactful solutions.Tamima Afrin Nisu1. Tree plantation
2. Enough Dustbins
3. Seating for senior citizens
4. At least one playground for every local area
5. No school without proper playground or ventilation. I have seen schools in almost every road in my area, mostly in residential buildings.
6. No hospital in residential building without reconstructing the facilities a hospital need. There are some hospital in my areas, as example Farazy, Advanced, where there is no natural light. We had to go outside daily for natural light with our new born.
7. Secured City. Central cameras should be provided.
-
ফাইরোজ শামীম
১. স্ট্রে প্রাণীবান্ধব শহর চাই, যেখানে কেউ অমানুষের মত রাস্তার প্রাণীদের উপর টর্চার করবেনা।
২. প্রচুর দেশী ফলের গাছপালা যুক্ত শহর চাই যেখানে আবার পাখিরা ফিরে আসবে।
৩. ভাল ড্রেনেজ সিস্টেম হোক।নুমেরা নাজনীনজনগণের জন্য যখন কোন কাজ করা হয়, প্রকল্পের শুরু থেকেই জনগণকে সম্পৃক্ত করাটা ভীষণ দরকার। সরাসরি অথবা কোন জনপ্রতিনিধির দ্বারা আমরা জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করতে পারি।
কোন প্রকল্পে যত স্টেক হোল্ডার আছে, সকলের সাথে একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর আলোচনায় বসা দরকার। প্রকল্প সম্পর্কিত যেকোনো বিষয়ে আপডেটেড থাকা জরুরি।
আরেকটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ট্রান্স্পেরেন্সি। সেটা নিশ্চিত করা গেলে আমার বিশ্বাস প্রকল্প সম্পর্কিত যে সকল অব্যবস্থাপনার কথা আমরা শুনতে পাই তা অনেকাংশে কমে যাবে।
যখন শহরের জন্য কোন কাজ করা হয়, সেটার জন্য একটু সময় নিয়ে গবেষণা করা দরকার। একদম হঠাৎ করে অল্প সময়ের মধ্যে যদি কোন প্রকল্প বাস্তবায়নের তাড়া দেখা দেয় কোন প্রকার প্রিপারেশন ছাড়া, তাহলে সেটা কখনো ফলপ্রসূ হয় না। এই বিষয়টার দিকে একটু নজর দেওয়া দরকার।
প্রকল্প বাস্তবায়নের পর নির্দিষ্ট সময় অন্তর সেটার অবস্থা পর্যালোচনার জন্য একটা চেকলিস্ট থাকা প্রয়োজন।
সর্বশেষে বলবো, নগর সংস্কারের জন্য সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
-
রুমানা কবির
Nirapod, dushonmukto shohor
-
Suhrath Tasnim Rahman
আমার জন্ম চট্টগ্রামে। ছোট বেলার সেই শহরের রূপ আমাকে আর ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দেয়ানা। কারণটা হলো উন্নয়ন। আমিও চাই উন্নয়ন। কিন্তু টাকার লোভে এই শহরে এত এত অপ্রয়োজনীয় infrastructure তৈরি আমি কখনোই চাই না। শহরটা ছোট, খুব কমই বড় রাস্তা আছে এই শহরে। ভুল বলে ফেললাম, ছিলো! পুরো শহর জুড়ে flyover বানিয়ে সব বড় রাস্তা ছোট, আর ছোট রাস্তা গুলো আরও ছোট হলো।আমি জানিনা এর solution কি। তবে আমি চাই যেকোনো infrastrutture তৈরির আগে যেন তার প্রয়োজন টা বিবেচনার মূখ্য বিষয় হয়।
শহরটা হোক সবুজ। প্রতিটা বাড়ির ছাদে হোক ছাদ বাগান। এলাকা ভিত্তিক workshop হোক। বাচ্চাদের শেখানো হোক ছাদ বাগানের তাৎপর্য।
Plastic waste সম্পর্কে তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু তারপও কেও সচেতননা। এর কারণ বের করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে হবে। শুরু করি বাজার এর ব্যাগ দিয়ে? আজ থেকে যা কিছুই কিনতে বের হই না কেন, যেখানেই বাজার করতে যাইনা কেন, নিজেদের বাজারের ব্যাগ carry করি।
আমার বিশ্বাস,আমরা চাইলেই পারি। আমরা পারবো, নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করলেই অনেক দূর এগিয়ে যাব।
-
হাওয়া খানম
যে শহরে সকল জনগোষ্ঠীর বাকস্বাধীনতা ও মত প্রকাশের সুযোগ থাকবে।সুন্দর ও সুশৃঙ্খল ভাবে জীবন অতিবাহিত করা যায়। স্বৈরাচারমুক্ত একটি দেশ থাকার দরকার। দেশটাকে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মনের মত সাজানো যায়।
-
Shezan
১)শহরে প্রকৃত সবুজায়ন চাই। ছাদ বাগানে সীমাবদ্ধ থাকবো না, শহরে পাশে সংরক্ষিত জঙ্গল চাই (ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী গাছ এবং প্রাণী থাকবে,বাইরের প্রজাতি চাই না
২) শহরে জলাশয় এবং খেলার মাঠ লাগবে।
সংসদ ভবনের মত লেক নয়, ন্যাচারাল লেক।
স্টেডিয়ামের মত পাকা মাঠ নয়, মাটিতে পানি ভেদ করতে পারে, ন্যাচারাল খোলা মাঠ
৩)অসাম্প্রদায়িক মিলেমিশে থাকবে। উগ্র ধর্মান্ধতা বা উগ্র ধর্মহীন পরিবেশ চাই না। নিজের ধর্ম এবং নাস্তিক মানুষ মিলেমিশে থাকবে। কেউ কাউর নৈতিকতা লুঙ্গি ধরে টানাটানি করবে না।
৪) আবর্জনা ব্যপারে সচেতন মানুষ প্রয়োজন। পরিষ্কার করা গর্বের জিনিস হোক। আলাদা আলাদা ডাস্টবিন থাকবে, কোন জগা-খিচুড়ি ময়লা স্তুপ থাকবে না।
৫)রিসাইকেল/পরিবেশ বান্ধব জিনিস তেমন উৎসাহ দেয় না ঘুরেফিরে উল্টো পরিবেশ ক্ষতি হয়। voluntary simplicity উৎসাহ দেই।
৬)Multiculturalisms প্রমোট করবে। কেউ কোন identity crisis না ভোগে
৭)চিকিৎসা সার্বজনীন হবে,কোন হয়রানি বা টক্সিক কর্পোরেট পলিটিক্স না চলে।
৮)গণ পরিবহন সার্জনীন এবং আরামদায়ক, হয়রানিহীন, আধুনিক এবং গর্বের বিষয় হবে।
৯)পরিবেশ সাথে তাল মিলিয়ে শিল্পের প্রসার হোক,পরিবেশ কম ক্ষতি হোক সেটা খেয়াল রাখতে হবে
১০)শহরে জ্ঞান এবং রিসার্চ ব্যপক প্রসার হোক।
১১) শহরে সব সুবিধা centralized চাই না, decentralised হয়ে গ্রামে কিছু সুবিধা বন্টন করবে।
১২)অনেক উন্নত নিরাপত্তা চাই, ভার্চুয়াল, বাস্তব এবং জীবনের নিরাপত্তা চাই
-
adnan sharif
sobar jonno nirapod,boshobas-joggo
-
এস এম রুম্মান মাশরুর চৌধুরী
ন্যায্যনগরের রূপরেখাঃ কিস্তি ১ঃ মফস্বলী আলাপ সালাপ
বাংলার মফস্বল শহর আর শহরতলীগুলো (জেলা শহর, উপজেলা সদর কিংবা পৌরসভা), ঢাকা কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে ঢাকার চেয়েও শোচনীয় অপভ্রংশে রূপান্তরের দিকে যাচ্ছে বহুদিন যাবৎ। (পরিসংখ্যান ব্যুরো, এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের সূত্রে আমদের দেশটায় শহরাঞ্চল নামধারীর সংখ্যা ৫৩২, অথচ শহরের আলোচনায় ঢাকা কেন্দ্রিকতার দৌরাত্ম অতিমাত্রায়)
তথাকথিত “উচ্চমার্গীয় রুচি”র কিংবা “লোভনীয় বাজেট”এর ক্লায়েন্টের অভাব সেখানে প্রকট, ফলে উচ্চবিত্তের আলিশান বাড়ি বানিয়ে স্থাপত্যচর্চার সুযোগ অনেকটাই সীমাবদ্ধ, প্রয়োজনের বাইরে পা ফেলার সুযোগ এ শহরগুলোর মধ্যবিত্ত ক্লায়েন্টদের অনেকেরই নেই, অনেক ক্ষেত্রেই নেই ঢাকা কিংবা বড় শহরকেন্দ্রিক স্থপতি সমাজের সাথে সংযোগ, অভাব আছে আস্থারও, তাতে ব্যক্তিপর্যায় থেকে শুরু করে সরকারী ব্যষ্টিপর্যায়ে বিনিয়োগের কমতি নেই অবশ্য, সাথে অনেকদিন ধরে চেপে বসা পাসের ড্রইয়িং ডিঙ্গিয়ে চৌহদ্দী বাড়ানোর সর্বসম্মত “ম্যানেজ করে নেওয়ার” রীতিনীতি।
আবার যারা এই পরিসরটায় বিনিয়োগ করছেন, তারা নেহায়েৎ নিম্নবিত্তও নন, কাজেই “কম্যুনিটি আর্কিটেকচার”, এনজিওভিত্তিক প্রকল্পগুলোর আওয়ায় পড়েনা এসব অনেক ক্ষেত্রেই।
সবমিলিয়ে মফস্বলগুলোতে যেকোন প্রমাণ সাইজের রাস্তা ধরে হেঁটে গেলেই চোখে পড়ে অসংখ্য নির্মানযজ্ঞ, ব্যক্তিগত পরিসরের এই ছোট ছোট বিনিয়োগে সর্বনাশটা ঘটে ব্যষ্টিগত পরিসরেই। সাথে সরকারী বিনিয়োগ উন্নাসিক ভাবে গজিয়ে ওঠা অবকাঠামো আর “উন্নয়নের বিষফোড়া। ফলাফল ক্রমশ কংক্রিটের জঙ্গলে পরিণত হওয়ার গল্প, নিয়মের ভয়ানক ব্যত্যয়, আলো বাতাসের টুঁটি চেপে ধরা, আর সর্বনাশা “উন্নয়নে”র দৌরাত্মে একসময়ের সমৃদ্ধ বাস্তুতন্ত্রের বিলোপ, “এনলিস্টেড” কিংবা তালিকাভুক্তির অগোচরে জ্ঞাত অজ্ঞাত Tangible, intangible heritage ধ্বংস, নদী কিংবা খালের জবর দখল, পাহাড়ের মাটি কেটে সাবাড়।
অথচ বিনিয়োগের সর্বমোট পরিমাণ নিয়ে হিসেব কষতে বসলে বড়সড় আক্ষেপের ক্ষেত্র যেমন এটা, আবার একই সাথে গোটা বাংলার ন্যায্যনগরের ধারণায় এই মফস্বলগুলোই বিকেন্দ্রীকরনের এক একটা অসম্ভব রকম সুযোগও।
ঢাকার এই অপভ্রংশগুলো ঢাকা কিংবা বড় শহরের ন্যায্যতার আলাপে অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত, যদিও দেশের অধিকাংস এলাকায় এধরনের চিত্র অদুর্লভ নয়, বঙ্গীয় নগরায়নের ভবিষ্যতের রূপরেখায় বিউপনিবেশতাবাদ আর বিকেন্দ্রীকরণের ধারণাকে নিয়ে আগাতে গেলে এই মফস্বলগুলোর, গ্রাম গ্রাম শহর, কিংবা শহর হওয়ার দিকে আগানো না-গ্রাম না শহরগুলোর অন্তর্ভুক্তি জরুরী। ঝিনাইদহের প্রকল্প, পরিস্থিতি কিংবা জন অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়া তার একটা চমৎকার উদাহরণ।
এ আলোচনায় সাধারণ ভাবে মফস্বল নামে ট্যাগ দেওয়া হলেও, এ ধরনের শহরগুলো নিজস্বতায়, আয়তনে, জল-ভূপ্রকৃতিতে বৈচিত্রময়, যে বৈচিত্র্য উন্নয়নের তথাকথিত রূপরেখায় উপেক্ষিত।
জামালপুরের মাদারগঞ্জ সদর উপজেলা , কিংবা বান্দরবানের রুমার ছোট্ট পাহাড়ী সদর, অথবা চট্টগ্রামের সাগরপাড়ের আনোয়ারা; স্থপতি হিসেবে কাজ করতে গিয়ে এই তিন মফস্বল ঘুরে আসার কথাই যদি বলি, প্রতিটি ক্ষেত্রেই সরকারী পর্যায় হোক, ব্যক্তিগত উদ্যোগ হোক, বিনিয়োগের কমতি নেই। অথচ সমুদ্রতীরের আনোয়ারায় নগর পরিকল্পনার কর্মযজ্ঞ কেবল কর্নফুলী টানেল সংশ্লিষ্ট ৪ লেনের রাস্তা তৈরিতে, উপজেলা পরিষদের টাইলস মোড়ানো আডিটোরিয়াম বানানো পর্যন্তই, এসব করতে গিয়ে সে এলাকার একেবারেই নিজস্ব “Coastal Urban Ecology”এর বারটা কিংবা তারও বেশি বাজল কিনা, উন্নয়নের খেরোখাতায় সেটা প্রকটভাবে অনুপস্থিত। একই কথা মাদারগঞ্জ উপজেলার ক্ষেত্রেও, গুগল ম্যাপটা খুলে বসলে কিংবা সরেজজমিন অভিজ্ঞতায় দেখা, উপজেলা পরিষদের নতুন ভবনেরই নির্মাণ সেখানে “খরকা বিল” ভরাট করে, হাতিরঝিল এর মতন দেখতে সেতু বানানোর নেশায় বিলের বাস্তুতন্ত্র, বর্ষা শীতের পানিপ্রবাহের আলাপের ঠাই নেই কোথাও। “Continuous Hydro Geological Trail”, Low Lying Land“, “Urban Wetness management” এর আলোচনা অচিরেই শহরে পরিণত হতে থাকা জনপদে “নিরর্থক সময় ক্ষেপণ”, লোকদেখানো উন্নয়নের অন্তরায়।
পাহাড়কে সমতলের মতন করে উন্নয়েনের একই জুতোয় পা গলানোর যে চেষ্টা বান্দরবানের রুমা কিংবা এ ধরনের পার্বত্য সদরগুলোয়, অন্যায্যতার হিড়িক নগরায়নের এই জেঁকে বসা বিদ্যমান রূপরেখায়।
পাদপ্রদীপের আলোয় আসুক এরাও। ঢাকা চট্টগ্রাম খুলনা রাজশাহীর বাইরেও নগরের সুযোগ সুবিধার ন্যায্য হিস্যা পাক “নাগরিক”রা। শুরুটা হতে পারে সমৃদ্ধ আর্কাইভ কিংবা পুঙ্খানুপুঙ্খ ম্যাপিং দিয়ে। (সাধারন ভাবে বলা, একাডেমিক ডিসকোর্সে হয়তবা এই টার্মগুলো নিয়ে সবিস্তার আলাপ হবে আরও)
বিকেন্দ্রিক ন্যায্যনগরের ধারনা / রূপরেখার শুরুটা হতে পারে এ ছোট ছোট নগররাজ্যের সমৃদ্ধ আর্কাইভ কিংবা পুঙ্খানুপুঙ্খ ম্যাপিং দিয়ে, স্থাপত্যের স্কুল গুলোই যদি এক এক করে একাডেমিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে নতুনভাবে ম্যাপিং করতে থাকে এদের! (অনুরাধা মাথুর আর দীলিপ দি কুনহার “Soak” বইয়ের মতন, New vizualization of the Cities, মুম্বাইকে নতুন ভাবে আঁকতে গিয়ে যেমনটা বেরিয়ে আসল ওখানকার বন্যাটা জল স্থলকে justice কিংবা সমতার চোখে না দেখে শ বছর ধরে চলে আসা উপনিবেশিক ছাঁচ মোতাবেক নগর গড়ারই ফল)
একাডেমিক রিসার্চের সংগী হতে পারে স্থাপত্যচর্চাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো, যেটা করতে পারে নতুন কাজের ক্ষেত্রও, সাথে ইন্সটিটিউট করতে পারে সংশ্লিষ্ট ফান্ডিং এর তোড়জোর কিংবা জনপ্রতিনিধিদেরদের সাথে সংযোগের প্রচেষ্টা। প্রতিটি উপজেলার / পৌরসভায় ধীরে ধীরে সমৃদ্ধ হতে থাকা এই “ Local Archive”, হতে পারে এলাকাভিত্তিক, বিকেন্দ্রিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং জন-জমি-জলের বাস্তুতন্ত্রের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নগরায়নের অন্যতম ভিত্তি, চাপিয়ে দেওয়া উন্নয়নের প্রতি-রূপরেখা।
-
Rubaiya Nasrin
A city where people of every age and gender can experience joy, well-being and an overall sense of happiness regardless of their socio-economic condition.
People should be involved in all phases, from city planning to carrying out any public service, and they should all be able to contribute, which will ultimately guarantee a sense of belonging. A sense of belonging and sense of security is what would hold a person to his/her city. The city should ‘listen’ to its people and the people should ‘care’ for the city.
Public spaces should be co-designed with people, and accessible for all. Let’s not have any more public parks with high barricades and exclusive for elite society. Lets not have anymore infrastructure which only serves the privileged people. Lets not evict low-income communities in the name of building green spaces. Lets not discriminate in any way any more!
-
Jubayer Hasan Siddiqui
A humane city
-
Md Tanvir Hasan
Need to distribute land to establish multiple independent ecosystem, which can make sure 100 years of stability. A master plan for urban & rural development by maintaining our heritage & history.
-
Md muntasir rahman
হাইরাইজ বিল্ডিং ৪০ তলার নিচে হতে পারবে না। বিল্ডিং কোড, আরকিটেকচার কোড মানতে হবে, সব জলাশয় উদ্ধার করতে হ্ন্র, মাঠ লাগবে, প্রচুর কমিউনিটি সেন্টার লাগবে, সভা, সমাবেশের জায়গা লাগবে,কালচারাল এবং আরট সেন্টার, লাইব্রেরি লাগবে, সুয়ারেজ নেটোয়ারক ঠিক করতে হবে, ক্লাব এবং এডাল্ট রিক্রিয়েশনাল সেন্টার লাগবে, বার লাগবে। আমাদের বাংলাদেশের আরকিটেকচারাল কন্সেপ্ট এর প্রতিফলন দেখতে চাই। ঘিঞ্জি এস্থেটিকালি বাজে অপরিকল্পত শহর চাই না
-
Pronay saha
একটা নগর জীবিত থাকে মানুষের প্রানচাঞ্চল্যে। কিন্তু সেই প্রানচাঞ্চল্য যখন সীমা ছাড়িয়ে মাত্রাতিরিক্ত পর্যায়ে চলে যায়, তখন শহরের প্রতিটি উপাদানে বিভিন্ন রোগ বাসা বাধে যেমন জীবনযাত্রার মান, নিরাপত্তা, গুনগত পরিবেশ নিয়ন্ত্রন করা দুর্বিসহ হয়ে পড়ে। তখনই একটা শহর মানুষের দুর্ভোগের কারন হয়ে দাঁড়ায়। ঠিক যেমন জাদুর শহর ঢাকা। শত দুর্ভোগ হওয়া সত্ত্বেও মানুষকে এই শহর এক অদৃশ্য মায়ায় জড়িয়ে রেখেছে।
তাই ভালবাসার এই শহরকে একটু সুস্থ করে তোলার দায়িত্ব ও আমাদের সবার। তাই আমি মনে করি, শহরে মানুষের চাপ কমিয়ে নিয়ে আসার উদ্যোগ গ্রহন অতীব জরুরি, এই উদ্যোগ এর সাথে শহরের অন্যান্য সমস্যা, যেমন : traffic jam, safety security এসব ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত।
-
প্রান্ত বিশ্বাস
১. আমার মফস্বল শহরে যথাযোগ্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা নেই যার দরুন কিছু কিছু জায়গায় একটু বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা তৈরী হয় এবং মানুষের দৈনন্দিন জীবন বিঘ্নিত হয়;
২. যত্রতত্র বিল্ডিং কোড অমান্য করে স্থাপনা তুলে উন্মুক্ত পরিসর ধ্বংস করে ফেলা হচ্ছে। পাশাপাশি প্রাকৃতিক এবং/অথবা জলাধার ভরাট করে ফেলা হচ্ছে;
৩. ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ধারণ করা হচ্ছে না বরং উন্নয়নের নামে ধ্বংস করা হচ্ছে;
৪. ক্ষমতার অপব্যবহার করে নদী শাসন করা হচ্ছে এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে বিধিনিষেধ অবজ্ঞা করে জমি দখল ও অবৈধ ভাবে স্থাপনা করা হচ্ছে;
৫। রিয়েল এস্টেট এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো বাছবিচার নেই। তাদের কাজের পদ্ধতি ও মাত্রা মানসম্মত নয় এবং নীতিবিরুদ্ধ। রাস্তা, ব্রিজ এবং প্রস্তাবিত ভবিষ্যত প্রকল্পগুলো নিয়ে আমি অত্যন্ত হতাশাগ্রস্ত;
৬. হাসপাতালে চিকিৎসা সেবায় বৈষম্য পরিলক্ষিত হয় এবং জনগণ যথাযথ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে;
৭. পর্যাপ্ত খেলার মাঠ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা এবং যেগুলো এখনও টিকে আছে সেগুলোর ভবিষ্যত নিয়ে আমি চিন্তিত;
৮. শহরের ভেতরে স্থানভেদে রাস্তার সংযোগ স্থলে(নোড)এবং কাঁচাবাজার এর সামনে যানজট দেখা যায়;
৯. গ্রীষ্মকালে এবং শুষ্ক মৌসুমে টিউবওয়েল থেকে সুপেয় পানি তোলা কষ্টসাধ্য হয়ে ওঠে;
১০. বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একেবারেই নিকৃষ্ট মানের এবং শহরের সকল বর্জ্য সরাসরি নদীতে ফেলা হয়;
১১. শহরে কয়েক দশক আগেও যে পরিমাণ গাছপালা দেখা যেত, তা এখন অনেকাংশে কমে আসছে;
১২. শহরের সরকারি বেসরকারি প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান, মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, অধিদপ্তর, বাণিজ্যিক ভবনগুলোতে যথাযোগ্য জনবল নেই এবং তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অক্ষম। দুর্নীতি, চাঁদাবাজ, ঘুষ, টেন্ডারবাজিতে এই আসনগুলো ছেঁয়ে গেছে।
-
লিপু রায়
শহর হবে শান্তজলের মতো।শান্তি একদিকে কোলাহল কাজকর্ম একদিকে। যে যার মতো হাঠাৎ অট্টালিকা বানাতে পারবে না। ছোট্ট রাস্তায় হঠাৎ বড় ট্রাক ঢুকে পড়বে না।শহরটা গাছপালায় পাখি কাঠবিড়ালিতে ভরপুর থাকবে৷ প্রচুর পুকুর লেক থাকবে সাথে লাল সাদা শাপলা জন্মাবে।বৃষ্টিকে সবাই উপভোগ করবে কোথাও পানি জমবে না।বিকেলে বাচ্চারা সহ সবাই খোলা মাঠে থাকবে হাটার পর্যাপ্ত যায়গা থাকবে।পুরাতন ঐতিহাসিক স্থাপনা গুলো আমাদের হাজার বছরের ঐতিহ্য বহন করবে নতুন জেনারেশন এসব জানবে।সবার মধ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা জেগে উঠার জন্য মাসিক/বাৎসরিক কিছু কাজ করা যেতে পারে।বয়স্ক ব্যাক্তিরা যেন শহরের কাছে ফেলনা নাহয় তাদের সুযোগ সুবিধার দিকে নজর দিতে হবে। এছাড়াও সবাইকে নিয়ে নতুন করে শহর বিনির্মানে দায়িত্বশীল হতে হবে৷
-
Mania Taher
I grew up in Dhaka and consider the city as my “home.” I might have no rush for my dreams around this city, but let’s discuss this question more realistically. It is a huge city with around 21 million people, and majority of its dwellers are not educated or resourced enough to keep the city clean. As a nation, we are quite “interesting,” and a major manifestation of our identities as Bangladeshis reflect our public spaces, especially in Dhaka. The similar issues goes for safety, especially for women and young people. Among these limitations, I would rather like to ask back- how can we make the best use of our limited resources to keep the city clean and safe for the coming years? How can we implement our sense of unity as city dwellers to accomplish our rights to the city, regardless of gender and social class?
-
Abdullah Safir
নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ে যে সামগ্রিক আলাপ তাতে স্থাপনায় নিহিত সহিংসতা নিয়ে আলাপ হয় খুব কম, অন্তত বাংলাদেশে। অথচ আমাদের তৈরি করা শহরের জেন্ডার পুরুষ, আমাদের মনস্ততত্ত্বের মতই - এসব নিয়ে প্রশ্ন উঠে খুব কম। ঢাকা শহরে বাস থেকে উঠা নামার সময় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শোল্ডার থেকে দূরে, রাস্তার প্রায় মাঝখানে বাস থামানো হয় এবং যাত্রীরা লাফ দিয়ে, ঠেলাঠেলি করে বাসে উঠে। যখন মহিলা যাত্রী থাকে তখন হেল্পার বলে 'ওই মহিলা আছে আস্তে নামান।' এই বিষয়টার মধ্যে এক ধরণের হিডেন বক্তব্য আছে যে মহিলারা দুর্বল, বাসে ঠিকমত চড়তে পারে না। এবং অনেক সময় এই বক্তব্য আর হিডেন থাকে না, আমার এক বন্ধুর কাছেই আমি শুনেছি যে সে বাস থেকে নেমে রিক্সা ঠিক করছিল, তখন বাসের হেল্পার রিক্সাওয়ালাকে চিৎকার করে বলে আরে নে 'ফালায় দিয়ে আয়' যেখানে যাইতে চায়। এই ঘটনার পর আমার বন্ধু মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে কয়েকদিনের জন্য। এটা মূলত এক ধরণের জেন্ডার বেসড ভায়োলেন্স।
যাই হোক, বাস থেকে উঠা নামার যে বিষয়টা এটা কোন নারী, পুরুষ, দুর্বলতা বা সামর্থ্যের বিষয় না। বরং এই ডিজাইনটাই ইটসেল্ফ ফল্টি। বাস নির্ধারিত টার্মিনালে আসবে এবং ওয়েটিং স্ট্যান্ড এর সাথে বাসের গেট সেইম এলিভেশনে থাকবে। মানে উচ্চতার পার্থক্য থাকবে না। যাতে করে নারী, পুরুষ, শিশু, সিনিয়র সিটিজেন, অসুস্থ এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষেরা এমনকি হুইলচেয়ার নিয়েও পাবলিক ট্রান্সপোর্ট-এ খুব সহজে উঠে পড়তে পারে। সেটা ট্রেনের ডিজাইনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কমলাপুর রেলস্টেশনে আমি দেখেছি টার্মিনাল এবং ট্রেনের দরজার মধ্যে উচ্চতার পার্থক্য অন্তত দুই ফিট। সিঁড়ি বেয়ে ট্রেনে উঠতে হয়। এখন পুরুষ মানুষ উঠতে পারল আর নারী বা বৃদ্ধরা উঠতে পারল না তাই তারা দুর্বল - সিস্টেমটাই ইনহেরেন্টলি এই কথা প্রোপাগেট করছে। এটা নিঃসন্দেহে ইঞ্জিনিয়ারিং ফল্ট। আমাদের ডিজাইনের মধ্যে ইমপ্যাথি থাকতে হবে। ডিজাইন উইথ ইমপ্যাথি, ডিজাইন ফর ইমপ্যাথি। ইঞ্জিনিয়ারিং মানে প্রবলেম সলভিং আর সেটা এমনভাবে করা উচিত যেন কাউকে ইচ্ছে করে পেছনে ফেলে না রাখা হয়।
ড্রাইভার/হেল্পাররা যে পাবলিক ট্রান্সপোর্টে সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট করছে সেটা নিয়ন্ত্রণের জন্য পাবলিক ট্রান্সপোর্টকে লিটারেলি 'পাবলিক' করতে হবে অর্থাৎ সরকারের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে। এতে যেসব কর্মী নিয়োগ হয় তাদের তথ্য স্টোর করা থাকবে এবং এদের টেকনিক্যাল (ট্রাফিক আইন এবং নীতিমালা) ট্রেনিং এর পাশাপাশি যথাযথ সোশিও, সাইকোলজিকাল এবং বিহেভরিয়াল ট্রেনিং দিতে হবে। আগে শিখিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে - এটা কো-অপারেশনাল এপ্রোচ আর তারপর নিয়মভংগ করলে কঠোর শাস্তি দিতে হবে। এটা কনফ্রন্টেশনাল এপ্রোচ। দুটোই একসাথে চলমান থাকতে হবে সাসটেইনেবিলিটির জন্য। এই নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আসতে পারলে এক্সিডেন্টও কমে আসবে। সাথে সাথে পাবলিক ট্রান্সপোর্টে ধূমপান বন্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। বড় করে লাল কালি দিয়ে লিখে রাখতে হবে সিটে সিটে। শাস্তি/ জরিমানা আদায়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।
পাবলিক বাসের যাত্রাপথ ডিজাইন করার সময় দরজা বন্ধ - দরজার খোলার সময় থেকে শুরু করে, আসা যাওয়ার সময়, এই রুটে কয়টা বাস লাগবে, প্রত্যেক বাসে কতজন থাকবে আর তার মধ্যে কতজন বসবে আর কত পার্সেন্ট দাঁড়িয়ে থাকবে - সেইসবও মাথায় রাখা হয়। ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং / প্ল্যানিং কোর্সে এইসব পড়ানো হয়। যদি নিয়ম মেনে ডিজাইন হত তাহলে কেউ 'গা ঘেঁষে দাড়ানোর' সুযোগই পেত না। এটা শিওরলি ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম এর ডিজাইন ফল্ট। সমস্যা সঠিকভাবে আইডেন্টিফাই না করে, না বুঝে দেশ অমুকের দোষ তমুকের করে আসলে কোন লাভ নেই।
আমাদের দেশে এখনও জানালা বেয়ে মানুষ ট্রেনের ছাদে করে চলাচল করে ঈদের সময়। আর দিনের পর দিন আমাদের আলোচনাটা চলতে থাকে ভুল জায়গায় - যেমন এই নিউজ/ ছবিগুলোর উপরে রোমান্টিক ক্যাপশন থাকে - 'নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা'। নাড়ির টান ঠিক আছে কিন্তু ক্যাপশনে লেখা উচিত ছিল - 'নাড়ির টানে বাধ্য হয়ে বিপদজনকভাবে বাড়ি ফেরা'। তাই কথাগুলো বলতে হবে। বলা শুরু করতে হবে।
কয়েকদিন আগেও একটা বাচ্চাকে রীতিমত ঝুলায়ে এক মা পানি জমে থাকা রাস্তা লাফ দিয়ে পার হচ্ছিল এমন একটা ছবি শেয়ার হচ্ছিল - তার ক্যাপশনও ছিল মায়ের অপরিসীম স্ট্রাগল ইত্যাদি ধরনের। কিন্তু কেউ বলে না ঢাকার রাস্তা একদম ছোট্ট বাচ্চা নিয়ে মায়েদের জন্য চলাচল উপযোগী নয়। ইনফ্যাক্ট বৃষ্টি হলে কারোরই হাঁটারই অবস্থা থাকেনা এই শহরের রাস্তায় । অথচ ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এর পোস্ট মডার্ন এপ্রোচ বলে হাঁটাই হচ্ছে সবচেয়ে এফিশিয়েন্ট মোড অফ ট্রান্সপোর্ট। আর আমাদের রাস্তাগুলি এমনকি বেশিরভাগ ফুটপাথও হাঁটার উপযোগি নয়। পৃথিবীর বিভিন্ন শহর তৈরি হচ্ছে হাঁটাকে প্রধান মাধ্যম হিসেবে কল্পনা করে। আমরা অবশ্য কয়েক ডিগ্রি উপরে। আমরা ওভারব্রিজের উপর দিয়ে লোকেদের জোর করে হাঁটাই, কারণ দোষ আমার - আমি কেন কম কষ্ট করতে চাই৷ সুতরাং আমাদের সবাইকে বসায়ে কাউন্সেলিং করাতে হবে। অদ্ভুত একটা অবস্থা।
প্রতিবন্ধকতার কারণে ছেলে হাঁটতে পারে না তাই কোলে করে মা ঢাকা ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার হল খুঁজে বেড়াচ্ছেন এমন একটা ছবিও একসময় ভাইরাল হয়েছিল ফেসবুকে। মায়েরা এমনই হয়। ঠিক আছে। কিন্তু সিস্টেমের তো এমন হওয়ার কথা ছিল না। ভর্তি পরীক্ষার ফর্মেই জানতে চাওয়া উচিত কেউ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন কিনা। এবং সে অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিবে। ভর্তি পরীক্ষাসহ সকল ধরণের ডেভেলপমেন্ট / ডিজাইন ইনক্লুসিভ হতে হবে। কোন ব্যক্তি বা জনগোষ্ঠীকে অন্যায়ভাবে বঞ্চিত রাখা যাবে না।
বাংলাদেশ বিল্ডিং কোডেও ডিজএবিলিটি ফ্রেন্ডলি ইনফ্রাস্ট্রাকচারের নির্দেশনা দেওয়া আছে। কিন্তু বাস্তবে এর খুব কমই প্রতিফলন দেখা যায়, বরং ইনক্লুসিভনেসের অভাবে ইউজার নিজেকে ইনএপ্রোপ্রিয়েট ফিল করতে থাকে। অথচ এই ডিজাইনটাই আসলে ইনেপ্রোপ্রিয়েট - ইউজার নয়। এটা ডিজাইনের দায় যে তাকে ইউজার ওরিয়েন্টেড হতে হবে। বহুসংখ্যক ইউজার ফল্টি ডিজাইনে এডজাস্ট করে ফেললেই সেই ডিজাইন ভাল ডিজাইন হয়ে গেল না। তাই ডিজাইনের ভুল স্বীকার করে নিতে হবে। কেননা ভুল সংশোধনের প্রথম ধাপ ভুল স্বীকার।
-
MD Tanvir Hasan
1. People should be aware about planning and the need of architects
2. Individual professionals must do their own job; we should not conflict with each other’s profession. Example: Architect, urban architect, interior architect, landscape architect etc should have their own organisation and own responsibility
3. Every building should include roof gardening as a mandatory design option
4. We need to use the setback for gardening purposes, specifically for food growing
5. We need to improve our public transportation system
6. Cantonment should be moved in other area. Decentralization is must to reduce the load on city
7. The price of land and apartment should be controlled
8. The city should welcome people with special needs
9. We should have more fields for our children to play
10. We should include our river and canals for the improvement of our city
11. DAP should be revised and simplified so that people can understand this
-
Abdullah al Galib
The beauty of Dhaka lies within its diversity, but it is also the source of its complexity. Unfortunately as a citizen I always felt None of this citys beauty or its problems were acknowledged properly in its Planning. which causes Slow traffic, pedestrian problems, Unplanned Shops, Lack of security, water logging, and Lack of Play ground etc. Therefore I wanna use my experiences as a planner and a fellow citizen to develop a more Sustainable and citizen-friendly city.
-
Rajib Basar
Our problem and solution
1. Traffic Congestion
Problem: Dhaka is notorious for its traffic jams, which cause significant delays, increase pollution, and reduce productivity.
Solutions:
Improved Public Transportation: Expansion of bus rapid transit (BRT) and mass rapid transit (MRT) systems can reduce reliance on private vehicles.
Traffic Management: Implementing smart traffic management systems, including synchronized traffic lights and dedicated lanes for buses and emergency vehicles.
Non-Motorized Transport: Promotion of cycling and walking by building dedicated lanes and pedestrian-friendly infrastructure.
2. Air Pollution
Problem: Air quality in Dhaka is among the worst in the world, primarily due to vehicular emissions, industrial activities, and construction dust.
Solutions:
Emissions Control: Enforcing stricter emissions standards for vehicles and promoting the use of electric vehicles (EVs).
Green Spaces: Increasing green spaces, such as parks and urban forests, to improve air quality.
Industrial Regulations: Tightening regulations on industrial emissions and promoting cleaner production technologies.
3. Waterlogging and Drainage Problems
Problem: Inadequate drainage systems often lead to severe waterlogging during the monsoon season, disrupting daily life and causing health hazards.
Solutions:
Upgrading Drainage Systems: Modernizing the city’s drainage infrastructure to handle heavy rainfall more effectively.
Rainwater Harvesting: Encouraging rainwater harvesting to reduce the pressure on the drainage system and mitigate waterlogging.
Proper Waste Management: Ensuring that drains and water channels are free of garbage to prevent blockages.
4. Overpopulation and Housing
Problem: Dhaka’s population density is among the highest globally, leading to housing shortages, informal settlements, and inadequate infrastructure.
Solutions:
Planned Urban Expansion: Developing new residential areas outside the city center to distribute the population more evenly.
Affordable Housing: Promoting public-private partnerships (PPPs) to build affordable housing for low-income groups.
Slum Upgrading: Improving living conditions in informal settlements through infrastructure development and basic services provision.
5. Water Supply and Sanitation
Problem: Many residents lack access to clean water and adequate sanitation, leading to health issues.
Solutions:
Improving Water Infrastructure: Expanding and upgrading water supply networks to ensure consistent and clean water access.
Sanitation Facilities: Constructing more public toilets and sanitation facilities, particularly in densely populated areas.
Wastewater Treatment: Building more wastewater treatment plants to prevent water pollution.
6. Waste Management
Problem: Dhaka struggles with the collection, treatment, and disposal of solid waste, leading to environmental and public health risks.
Solutions:
Waste Segregation: Introducing programs for segregating waste at the source, promoting recycling, and composting.
Modern Landfills: Developing engineered landfills that can safely manage waste without harming the environment.
Public Awareness: Raising awareness about waste management practices among citizens to reduce littering and illegal dumping.
7. Flooding
Problem: Dhaka is prone to flooding due to its low-lying geography and inadequate flood control measures.
Solutions:
Flood Defenses: Building embankments, levees, and floodwalls to protect vulnerable areas.
Early Warning Systems: Implementing advanced flood forecasting and early warning systems to prepare for and respond to flooding events.
Wetland Restoration: Restoring and preserving natural wetlands around the city to absorb floodwaters.
8. Energy Supply
Problem: The city faces frequent power outages and an inadequate energy supply, hindering development and daily life.
Solutions:
Renewable Energy: Promoting solar, wind, and other renewable energy sources to diversify the energy mix.
Energy Efficiency: Encouraging energy-efficient appliances and practices to reduce overall demand.
Grid Upgrades: Modernizing the electrical grid to handle the growing demand and reduce outages.
9. Public Health
Problem: Dhaka’s dense population and poor environmental conditions contribute to the spread of infectious diseases and other health issues.
Solutions:
Healthcare Access: Expanding healthcare services, particularly in underserved areas.
Environmental Health: Addressing environmental factors like pollution and waste that contribute to health problems.
Public Health Campaigns: Running awareness campaigns on hygiene, disease prevention, and healthy living.
10. Urban Governance
Problem: Fragmented and inefficient urban governance makes it difficult to address the city's many challenges effectively.
Solutions:
Integrated Planning: Establishing a more coordinated approach to urban planning and development.
Public Participation: Involving citizens in decision-making processes to ensure that development reflects the needs of the population.
Capacity Building: Strengthening the capabilities of local government bodies to manage urban issues effectively.
-
মালিহা তাবাসসুম
Urban flooding এবং জলাবদ্ধতা দূর করা শহরের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একটু ভারী বৃষ্টি হলেই যে বিভিন্ন এলাকা ডুবে যায় এটা নিয়ে একটা পরিকল্পনামাফিক পরিবর্তন দরকার। আমি যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে Urban Stormwater Management with Green Infrastructure নিয়ে কাজ করছি এই মুহুর্তে । যখন ঢাকায় ছিলাম শুক্রাবাদে অল্প বৃষ্টিতেই বাসার সামনে হাটুপানি হয়ে যেত এবং যে পানির কোয়ালিটি বেশ নিম্ন পর্যায়ের। এইখানে ঢেলে সাজানো ড্রেইনেজ নেটওয়ার্ক, ক্লিনিং যেন কোন ট্রাশ না থাকে, অবৈধ সেপটিক লাইন অপসারণ এবং GI/LID এর মাধ্যমে এই সমস্যা অনেকাংশে কমায়ে আনা সম্ভব।
-
Md Anisuzzaman
প্রতিটি রাস্তার মোড়ে সে রাস্তার নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকাদার এর নাম, মেয়াদ কালের নিশ্চয়তা সহ হলফনামা থাকতেই হবে। কোন রাস্তা খোড়াখুড়ি শুরুর হওয়ার জন্য অন্তত একমাস পুর্ব জনসাধারণকে বিভিন্ন মাধ্যমে নোটিশ দিতে হবে কারণ সহ এবং এর ফলে কি পরিমান উন্নতি হতে পারে। কোন রাস্তার কাজ অন্তত তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে কোন বাহানাতেই কাজ ধরা না লাগে। পরবর্তি মেরামত প্লান অবশ্যই উল্লেখ থাকতেই হবে।
-
Mashafi Ahmed
ঢাকাই এবং বাংলাদেশ এর বড় শহর গুলোতে রিক্সা,লেগুনা এবং সিএনজি এর জন্য জামজট বাধে এবং অনেক সময় তাদের বেপরোয়া গাড়ি চালানোর জন্য অনেক দূর্ঘটনাও ঘটে। এইটাকে একটা নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে আনা সময়ের প্রয়োজন।
-
Imran Matin
Walkable, breathable, pedestrian centred, safe for all city
-
সজল এ আজাদ
এমন নগর চাই যেখানে মানুষের সামগ্রিক আকাঙ্ক্ষার পার্থক্য কম থাকে। সে আকাঙ্ক্ষা যাবতীয় নাগরিক সুবিধা ও নায্যাতার রূপরেখার উপর ভিত্তি করে।
-
সাইফুল ইসলাম
জানজট মুক্ত পরিষ্কার
-
Mir Ali Sabri
আমার শহরের রাস্তার তলদেশ দিয়ে একটি বক্স কালভার্ট থাকবে, যার ভিতর দিয়ে ড্রেন, ইলেকট্রিক কেবল, গ্যাস, পানি, ইন্টারনেট, ডিস লাইন ইত্যাদি টেনে নেয়া হবে। এমন কালভার্ট এক বা একাধিকও হতে পারে। এতে সারাবছর খোড়াখুড়ির হাতে থেকে শহরবাসী বেচে যাবে। শহরের রাস্তাগুলোর ক্রসিং পয়েন্টে ইউলুপ থাকবে। রাস্তায় চলাচলকারী অটো রিক্সা চালকদের পরামর্শ সভায় নিয়মিত ডাকতে হবে বাস্তব সমস্যা সমাধানের জন্য। রাস্তার দুই পাশে বাস চলাচলের আলাদা লেন থাকতে হবে। ঢাকা শহরের চারপাশে চক্রাকার বাস, ট্রেন ও ওয়াটার বাস সার্ভিস চালু করতে হবে জ্যাম কাটানোর জন্য। ঢাকা শহরের খালগুলো উদ্ধার করে বিনোদন পার্ক করতে হবে। শহরের অভিজাত এলাকা বাদে বাকি এলাকায় বসবাসের জন্য ১০+ তলা আবাসিক ভবন নির্মাণের অনুমোদন দিতে হবে। নদী শাসন করে আবাসিক হোটেলগুলোকে ঢাকার চারপাশের নদীর পাড়ে সরকারীভাবে বাণিজ্যিক ভবন তৈরী করে তাদেরকে দীর্ঘমেয়াদী লীজ দেয়া যেতে পারে। ময়লা ব্যবস্থাপনায় আরও উন্নত যানবাহন ব্যবহার করতে হবে। অগ্নি নির্বাপনের জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতি, জলকামান, ড্রোন, হেলিকপ্টার, ১০ তলা ল্যাডার ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। ভবনগুলোতে স্মোক ডিটেক্টর বাধ্যতামূলক করতে হবে। পুরান ঢাকায় ২০ ফুটের নীচে কোনো রাস্তা থাকা যাবে না। তবে, প্রত্নতাত্ত্বিক ভবনগুলোকে ভাংগা যাবে না। ঢাকার আশেপাশের শহরগুলোর সাথে মেট্রোরেলের সংযোগ করতে হবে। বাস টার্মিনালগুলোকে উন্নত ও দৃষ্টিনন্দন করে শহরের বাহিরে নিতে হবে এবং যাত্রীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য শাটল বাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে। যত্রতত্র বিপনিবিতান করতে দেয়া যাবে না। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সচিবালয় ও মন্ত্রণালয়গুলোকে শহরের বাহিরে নিতে হবে। স্কুল ও কলেজগুলোকে সরকারী শিক্ষা ভিলেজে স্থানান্তর করতে হবে ও পর্যাপ্ত বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। ভার্সিটিগুলো শহরের বাহিরে থাকবে।
-
Inteza
Scientific knowledge based discussion making process chai. community base public participatory process.
Playground,Sports ground, swimming pool or pukur,gym,cultural centre,library and local archive
____chai for all wards/upo-jela
Water base transport system revival chai
-
Fatin Israk
More public washrooms, proper public transport infrastructure to reduce the number of private cars, free water stations for people of all walks of life, regulated, government funded and well designed machine rickshaws to replace the current illegal ones, MORE TREES, walkable city, superblocks, rent controlled homes for all, solar power. Would love to have a discussion to discuss further online/offline.
-
Mehedi Sharif
শহরের usiblity অনেক ভাল হবে এই রকম শহর চাই
-
শওকত আলী
১। আপাততঃ ঢাকার প্রত্যেকটা থানা এলাকায় বসার ব্যবস্থা সহ অন্ততঃ একটা পার্ক চাই। নিরাপত্তার জন্য এলাকারই অন্ততঃ দুইজন মধ্যবয়স্ক গার্ড থাকবে। পরিচালনা সিটি কর্পোরেশন করবে এলাকার গণ্যমান্য লোক সমবায়ের কমিটির মাধ্যমে।
২। প্রত্যেক থানা এলাকায় পর্যাপ্ত ইনডোর ও আউটডোর বসার ব্যবস্থা সহ লাইব্রেরি থাকবে। এটা হবে নীরব এলাকা। দুটো/একটা স্ন্যাকস/চা-কফি শপ থাকতে পারে।
৩। শিশু-কিশোরদের খেলার মাঠ থাকতে হবে।সৈকতআবাসিক ও বানিজ্যিক এলাকা পুরোপুরি আলাদা করা উচিৎ। পুরান ঢাকার ৯০ শতাংশ বাড়ির নিচতলায় এখনও ক্যামিকেল গোডাউন বা কারখানা, এগুলো বিপদজনক। রাস্তাগুলো ওয়াসা,গ্যাস, বিদ্যুৎ , সওজ এসবের সমন্বয়ে খোলা উচিৎ এবং আমার মত মুক্তমনা মানুষদের নিয়ে একটা উন্মুক্ত আলোচনা প্রয়োজন।
-
মো: আমজাদ আলী হৃদয়
আমি একটি সু-পরিকল্পিত, সুষ্ঠু, সুন্দর শহর চাই যেখানে ইলেকট্রিক কোনো ক্যাবল মাটির উপরে থাকবে না রাস্তায় কোনো বৈদ্যুতিক খুটি থাকবে অত্যন্ত ৫ বছরে একবার হলেও প্রতিটা রাস্তা সংস্কার করতে হবে, রাস্তায় কোনো ময়লা থাকবে, যে রাস্তায় ময়লা রাখবে/ফেলবে তাকে একটা ভালো এমাউন্ট জরিমানা দিতে হবে...
-
Tasmiah Rahman
I live in Mirpur for the last 20+ years. There is a serious lack of park and community spaces in Mirpur. After the Metro was inaugurated, we have seen pedastrians in Mirpur 10 goo chottor running haphazardly. We need to make citizens aware of pedastrian and transit oriented development to make the best of the MRT. Moreover, library,art studio and scope for creativity is also present in Mirpur.
-
মুন্না
একটা শান্তিপূর্ণ, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন শহর চাই।যে শহরে থাকবে একে অপরের প্রতি বিশ্বাস শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা। দ্রব্যমূল্য থাকবে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে। শিক্ষা সবার জন্য সমান অধিকার।সব বিদ্যালয় থাকবে একি সুযোগ সুবিধা। প্রশ্নপত্র থাকবে না কোনো পার্থক্য।ধনী গরিব বলে বিদ্যালয়ের কোন বৈষম্য থাকবে না
-
শিশুর বাসযোগ্য অধিকার চাই, গৃহিণীদের পথ চলার সুব্যবস্থা চাই, অপরাধ ঘটলেই হুইসেল বাজবে,সবার মাথাপিছু আয় নিয়ে সম্মানের সাথে চলতে চাই, জলাবদ্ধতা নিরসনে মুক্তি চাই, ফুলবাগানে সুশোভিত শহর চাই, ন্যায্যমূল্যের খাবাড় চাই, বাড়ীভাড়া,গ্যাস,কারেন্ট, পানি বার বার বাড়াবে না,যাদের কোন থাকার একটু মাটি নাই শ্রমের বিনিময়ে এই শহবে একটা ঠিকানা চাই, চুক্তিভিত্তিক বাসাভাড়া চাই। যেনো ভাড়া চলতে চলতে নিজের একটা ঘর পাবো,জলাবদ্ধতা চীরতরে নিরসন হবে,চারিদিকে ফুলে-ফলে সাজানো সৎমানুষের বিচরণ বাড়বে,রাস্তা পরিস্কার থাকবে,নারীপুরুষ সুরক্ষিত থাকবে,১৮ বয়সেই বিয়েটাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে,বউকে মেয়ে,বরকে ছেলে মনে করে যৌতুক ছাড়া বিয়ে দিতে হবে,পদার সুব্যবস্থা করবে,দুটো ডাল-ভাত আমিষ দিয়ে সবাই যেনো খেতে পারে,চিকিৎসা য় যেনো ভোগান্তি পোহাতে না হয়।কোন ফকির আর থাকবে না, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্ঠায় তাদের এই ভিক্ষাবৃওি স্বভাব পাল্টাবে,পরিবার নিয়ে বিনোদন পার্ক, শপিং এর সময় কিংবা রাস্তায় ওয়াক্ত হয়ে গেলে মেয়েদের ওয়াশরুম সহ নামাজের সুব্যবস্থা চাই, চাদাবাজি,সস্ত্রাসী আর থাকবে না,পুলিশ হয়রানি থাকবে না।স্বামীর হাতে মাইর খাওয়া দন্ডনীয় অপরাধ হবে,মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবে না,নামাজের সময় দোকান অফিস বিরতি, ক্নাস বিরতি দিয়ে নামাজ বাধ্যতামুলক করা,পান-সিগারেট বিক্রি বন্ধ বাধ্যতামূলক,বড়দের সম্মান ছোটদের সেন্হ করা বাধ্যতামূলক,সালাম দেওয়া বাধ্যতামূলক,অন্যায়ের প্রতিবাদ করলে মুখ চেপে টিয়ারসেল নিক্ষেপ কিংবা এরেস্ট করা যাবে না। বোনের, কন্যার,বউয়ের হিস্যা আদায় নিশ্চিত করুন
-
Cashless,illegal fund collectors free, Footpath for public, Good Traffic management, Air pollution recovery, ensure justice for all, freedom of opinion
-
1. Cleaner
2. More dustbins
3. Better waste and grabage disposal
3. Raising public awareness about their responsibilities toward this country and society.
4. Raising awareness to minimize industrial and other accidents and taking precautions to mitigate the damage due to accident.
5. Rstricting smoking to certain zones. Prevent public smoking.
6. Assigning manadatory social work for civilians.
-
NCB
Healthy and safe walking way and AC bus service may reduce the Jam in the city. One global payment system that will accept all kind of digital money will faster the life.
-
রাহাত
আমি ঢাকা শহরে জন্মের পর থেকে গত ৩৫ বছর ধরে আছি। মিরপুর, মোহাম্মদপুর এমন মধ্যবিত্ত এলাকায় থেকেছি। অনেক অনেক অবজারভেশন আছে আমার ঢাকাকে নিয়ে। তবে এখন সবচেয়ে জরুরি মনে হচ্ছে এলাকাভিত্তিক কমিউনিটি তৈরি করা। এটা একটা স্বেচ্ছাসেবক কমিউনিটি হবে, আমরা ডাকাত প্রতিরোধের সময় যেমন দেখেছি। সহজ কিছু নিয়মের মাধ্যমে এই কমিউনিটিতে যোগ দেয়া যাবে, যেখানে কোন অর্থের সংশ্লেষ থাকবে না। মূলত স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে এই কমিউনিটি পর্ষদ তৈরি হবে। যার অবদান বেশি থাকবে, সে নীতিনির্ধারণের কাজ করবে। যাইহোক এ নিয়ে অবশ্যই আরও আলোচনার অবকাশ আছে।
-
মো. কামরুজ্জামান
আমার শহর হবে আমার স্বপ্নের সমান। নির্মল, সুন্দর । বিশুদ্ধ বাতাস থাকবে শহর জুড়ে। আমার শহরে বিরক্তিকর হর্ণের ঝাঁঝালো শব্দ চাইনা। ফুটপাথে হাত-পা না ভেঙ্গে স্বাচ্ছন্দে হাঁটতে চাই। ফুটপাথ নয়, হকারদের জন্য এলাকাভিত্তিক হলিডে মার্কেট চালু চাই। হকারমুক্ত ফুটপাত চাই। প্রধান সড়কে রিকশা চাই না, চাই মানস্মমত গণপরিবহন ।আমি চাই তিন কোটি মানুষের শহরে প্রতিবছর অন্তত তিনকোটি গাছ লাগানো হোক। বেহাত হওয়া সকল খাল আর নালা উদ্ধার হোক, চারপাশের নদীগুলো বেঁচে উঠুক। শহরে আর জলাবদ্ধতা চাই না। আমি চাই এই শহরের প্রতিটি মানুষ জানুক কি তার অধিকার আর কি তার কর্তব্য । মানুষ আইন জানুক আইন মানুক। এই শহরে ভয়হীন আর দ্বিধাহীনভাবে কথা বলার অধিকার চাই। আরও চাই অনেক কিছু- অবৈধ সব ভবনগুলোর ভাঙ্গন চাই, সংস্কার চাই। ভবনগুলোতে বিদঘুটে আর কটকটে সব রঙ মুছে ফেলে মার্জিত রঙের সমাহার চাই। শিশুদের জন্য পার্ক চাই, খেলার জন্য মাঠ চাই। আমি চাই রাস্তা আটকে সমাবেশ নয়। আলাদা আর স্বতন্ত্র কোন মাঠ থাকুক যেখানে রাজনীতিকরা জনসভা করুক। শহরজুড়ে অনেক অনেক পাবলিক টয়লেট চাই। রাস্তার মোড়ে, কোনায় কানায় মানম্মত আর টেকসই কিছু ডাস্টবিন চাই। পরিচ্ছন্ন আর টেকসই এক শহর চাই। বছর জুড়ে খোড়াখুড়ি আর জোড়াজুড়ি সব অদ্ভুত খেলা বন্ধ চাই। মানুষে মানুষে প্রীতিতে প্রেমেতে ভালবাসার এক শহর চাই।
-
সাইফুল
আমি একজন সাধারন সাগরিক হিসেবে বলছি শুধুমাত্র একটা কাজের মাধ্যমে ঢাকা শহরকে বদলে দেয়া সম্ভব। আমরা সবাই কম বেশি ক্যান্টনমেন্টে গিয়েছি। ক্যান্টনমেন্টে কিভাবে সব কিছু সুশৃঙ্খলভাবে হয় তা সবাই জানি। কোন জ্যাম নাই, গাড়ির হর্নের শব্দ নাই, যেখানে সেখা ময়লা নাই, মানুষ যেখানে সেখfনে রাস্তা পার হচ্ছে না। তাই বিচ্ছিন্ন ভাবে এটা সেট করা থেকে যদি পুরো ঢাকা শহরকে ক্যান্টমেন্টের মতো সিস্টেম করে দেয়া যায় তাহলে ঢাকা শহর হবে স্বপ্নের নগরী। দরকার হলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করুন। কিন্তু কথা একটাই ঢাকা শহরকে ক্যান্টনমেন্টের মতো সিস্টেমে নিয়ে আসতে হবে। বাস্তব উদাহরন চোখের সামনে।
-
মো: মাহমুদ ই খোদা
রাস্তা ঘাট ক্লিন এবং প্ল্যানড হতে হবে। মেইন রোড এর ট্রাফিক সিগনাল থাকতে হবে। সকল রাস্তায় সিসিটিভি এর আওতায় থাকতে হবে। ডিজিটাইজ সিটি হওয়া প্রয়োজন ।সকলের ট্রাফিক আইন মেনে চলা উচিৎ । পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা প্ল্যানড হওয়া প্রয়োজন । পর্যাপ্ত গাছ লাগানো প্রয়োজন । বিশেষ করে পুরনো এবং রংচটা আনফিট বাস সহর থেকে তুলে দেওয়া প্রয়োজন ।
-
Mynul
আমি চাই এমন একটা পরিকল্পনা যাতে থাকবে শহরের বিল্ডিং করার নিয়মাবলী যাতে পর্যাপ্ত গাছ লাগানোর জন্য ফাঁকা জায়গা রাখা হয় এবং শহরের খাল/ নালা গুলি পরিষ্কার থাকে এবং যদি কোনটা দখলে থাকে তা মুক্ত করা তাছাড়া শহরের বিদ্যুতের লাইন, সুয়ারেজ লাইন, গ্যাসের লাইন ইলেকট্রিক লাইন টেলিফোন লাইন ইন্টারনেট লাইন সবকিছুই হবে মাটির নিচ দিয়ে এবং সবকিছুই পরিকল্পনা হবে একশ বছর চিন্তা করে অর্থাৎ আমরা যেভাবেই কাজ করি এখন করবো তা যাতে আগামী ১০০ বছর শুধু মেটনেস করে সার্ভিস পাওয়া যাবে!
-
স্বাস্থ্যসেবা, পরিবহন সেবা,আইনের শাসন, আবাসন এক কথায় মৌলিক অধিকার গুলো যাতে সকল নাগরিক সমান সুযোগ কিভাবে পাওয়া যাই তা নিশ্চিত করনে কাজ করা।গুদাম জাত সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিতে হবে।
-
M. Jubayer Fayej
I want the city where I can breathe in fresh air, where my sisters can move freely, where wastages are not in everywherer, where there will be no water being overflooded in streets, where there will be no death during any accident in any fire incident, buildings are not being build touching each others walls
-
সুপ্রভা জুঁই
দুম করে বলতে চাই না, প্রক্রিয়ায় জড়িত থাকতে চাই এবং তখন জেনে জানাতেও চাই।
-
মোঃ সিরাজুল ইসলাম জনি
সুশৃংখল,আইন মেনে চলবে,পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কোন মাস্টার প্ল্যান নাই, ডিজিটাল বলি আমরা কিন্তু দেশ ডিজিটাল হতে ১০০ বছর পিছিয়ে আছে আমরা। আমি সিঙ্গাপুরের মত একটি শহর চাই। ট্রাফিক নিয়মে পরিবর্তন করা দরকার। সবাই আইন মেনে চলে সে রকম ট্রাফিক আইন দরকার। রাস্তা পারাপারের আইন দরকার। যেখানে খুশি সেখানে যানবাহন না থামাতে পারে এমন একটা আইন দরকার। অবৈধ যানবাহন মূল সড়কে না উঠতে পারে তেমন একটা আইন দরকার। ময়লার ব্যবসা না করতে পারে নেতাকর্মীরা সিটি কর্পোরেশন নিজ উদ্যোগে ময়লা ডাম্পিং করবে সেটা বাস্তবায়নের দরকার। সিটি কর্পোরেশন অনেক অনিয়ম আছে আমার দেখা মতে যেখানে খুশি সেখানে পোস্টার লাগানো আইন থাকলে আইনের প্রয়োগ নাই। সাইনবোর্ডের নামে দুর্নীতি, সিটি কর্পোরেশনের কর্মচারীদের দুর্নীতি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি, বাজার ব্যবসায়িকদের দুর্নীতি, সকল ধরনের দুর্নীতি থেকে মুক্ত রাখতে হবে আমাদের বাংলাদেশকে। বিগত ১৬ বছরের অভিজ্ঞতা খুবই খারাপ গেছে আমার । অনিয়ম দেখে দেখতে বিরক্ত হয়ে গেছি ।এ দেশকে শুধাইতে হলে ডিসিশন মেকার লাগবে । কেউ সঠিক সময়ে সঠিক ডিসিশন নিতে পারে না। আইন ব্যবস্থা খুবই দুর্বল। বিগত অনেক বছর ধরে আইন ব্যবস্থার অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আর যাকে খুশি তাকে মামলা দিয়ে কাবু করা যায় এই শহর রয়েছে টাকাওয়ালাদের জন্য। টাকা ওয়ালা ডিসিশন নেয় শহরটা কি ময়লা হবে নাকি পরিষ্কার হবে। আমার দেখার মতো এমন কেউ কি দেখিনি যে দেশের জন্য চিন্তা করছে দেশকে ভালবাসছে আশা করি সব ঠিক হয়ে যাবে। আমি যদি কোন উপকারে আসতে পারি সব সময় বাংলাদেশের মানুষের জন্য আছি। সত্যের সাথে আছি।
-
KAZI ISMAIL HOSSAIN RUMON
শহরটা সবার জন্য বাসযোগ্য হয়ে উঠুক। কার্বনযুক্ত দুষিত বাতাসের শহর শিশুদের জন্য নিরাপদ হয়ে উঠুক। বসবাসকৃত গৃহে প্রবেশের পর যেন দমবদ্ধ অনুভূতি না হোক, বাসাগুলোয় পর্যাপ্ত আলো বাতাস ঢোকার ব্যবস্থা থাকুক যেনো জানালা গলে আকাশ দেখা যায় অন্তত।জনগন কর দেয়ার পরেও সন্ধ্যার পর রাস্তার বাতিগুলো বন্ধ না থাকুক,অযথা বা অসময়ে রাস্তাগুলো বন্ধ হয়ে দূর্ভোগ পোহাতে না হোক। যেনো শহরটা শুধু থাকার প্রয়োজনে থাকা না হোক।
-
খায়রুজ্জামান চৌধুরী মামুন
বাংলাদেশে জন্মের পরেই ঘুষ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন করতে হয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের দুর্নীতির কারনে অপরিকল্পিতভাবে নগরায়ন হচ্ছে। এখানে কঠোর নজরদারির প্রয়োজন। প্রতিটি নাগরিক সেবা হয়রানি মুক্তভাবে প্রদানের পলিসি গ্রহণ করতে হবে। প্রতিটি এলাকায় শিক্ষা, চিকিৎসা সেবাসহ পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
ঢাকার ৬৫-৬৬ নং ওয়ার্ডে শিশুদের জন্যে সরকারি স্কুল নেই, খেলার মাঠ নেই, পার্ক নেই। অথচ অপরিকল্পিতভাবে ৬ফুট রাস্তার পাশে ৯তলা ভবন নির্মাণ হয়েছে।
সর্বোপরি, বাসযোগ্য নিরাপদ ঢাকা গড়তে ভুমিকা পালন করতে হবে।
-
সাবিলা আনাম
আমি যানজট মুক্ত, ধুলোবালি মুক্ত, নাগরিক সকল সুবিধা সম্বলিত একটি শহর চাই।
-
sajeda aktar
দূর্নীতি মুক্ত,,উন্নত শহর
-
MMA Shahjahan
সংক্ষেপে বলব যে, সকল মন্ত্রণালয় একসাথে মিলে একটি সুন্দর পরিকল্পনা করে শহর গঠন করতে পারে ।
প্রশ্ন হল বর্তমান বাস্তবতায় তা কতটুকু সম্ভব, উত্তর হল__ একটি ছোট্ট জায়গাকে মডেল ধরে আস্তে আস্তে এগোতে হবে, প্রয়োজনে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সুন্দর পরিকল্পনার কোন শহরকে আদর্শ হিসেবে কল্পনা করা যেতে পারে।
-
Laila Yasmin
আমি যানজেট ভুক্তভোগী একজন অতি সাধারণ বেকার নাগরিক। আগে একটা প্রাইভেট চাকুরী করতাম, সেই চাকুরী করতে যেয়েই যানজটে ভুক্তভোগী। এইজন্য আমার কাছে যানজট নিরসনের একটা প্লান আছে। প্লানটা যদিও একদম সরল কিন্তু কার্যকর।
-
পরিকল্পিত রাস্তা ঘাট, সড়ক বাতি, পানি, গ্যাস, নিরপওা, খেলার মাঠ, কমিউনিটি সেন্টার
-
আয়াজ খান১. পর্যাপ্ত গাছপালা থাকবে ২. প্রতি পাড়া মহল্লায় খেলাধুলার মাঠ থাকবে যেখানে ছেলে মেয়ে, নারী পুরুষ সবাই খেলাধুলা করতে পারবে ৩. এত জানজট থাকবে না।
-
Saki kazi
“Inclusive,safe,
resilient and sustainable city”
Special attention to:
•upgrade slums
•improve road safety
•noise pollution
•air quality
•municipal and other waste management
Etc.
শওকত মাহমুদ খাঁন
দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ চাই।পুলিশ বাহিনীকে মানবিক করতে হবে।জবাবদিহী মূলক সরকার চাই।নির্বাচন বিভাগের সরকারি প্রভাব মুক্ত করতে হবে।পররাষ্ট্রনিতী,আইন বিভাগের,সররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের দুর্নীতি মুক্ত ও সংষ্কার চাই।বরাবর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে নির্বাচন চাই।রেডক্রিসন্টে ৫৯ বৎসরের জায়গাই ৬০ বৎসরে অবসর চাই।মাদক আসক্ত মুক্ত সমাজ চাই।ইন্ডিয়া বাংলাদেশ বর্ডারে শক্তিশালী বর্ডার গার্ড চাই।প্রবাসীদের বিমান বন্দরে V.I.P সম্মান চাই। চিকিৎসার খাতের মান উন্নয়ন চাই।যাতে করে চিকিৎসা করার জন্য যেন ইন্ডিয়া যেতে না হয়।ডাক্তার দের ফি পাঁচ বা সাত শত নির্ধারণ করা উচিত।ঔষধের মূল্য কমানো।বাজেরে দ্রব্য মূল্য নির্ধরনে সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য আশু পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।কোন সরকারের দুবারের বেশি নির্বাচন করা বন্ধ করতে হবে।সচিবালয়ের সংস্কার দরকার। সরকারি ,এমপি, মন্ত্রী দের সম্পদের হিসেবের বিবরন দাখিল করতে হবে।সেটা যাচাই বাছাই করতে হবে।রহি্ংগাদের প্রত্যবরতনে জোর কুটনৈতিক প্রচেষ্টা করতে হবে।দ্রব্যমূল্য ও বিদ্দুতের ও গ্যাসের সিলিন্ডারের মূল্য কমাতে হবে। আওয়ামীলিগ বা বিএনপির ক্ষমতাই দেখতে চাই না। আওয়ামীলিক কে নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিৎ।সরকারি কাজের টেন্ডারের দুর্নীতি বন্ধ করা।ভারতের সাথে নদীর পানি ন্যায্য হিস্যা চাই।পাঁচই অগাস্টে গুরতর আহত মানুষের আজীবন ভাতার ব্যবস্থা করা উচিৎ।যারা চোখ,পা হরিয়েছে এই বিপ্লবে তাদের পুনর্বাসন করা উচিৎ।হজ্ব ও উমরা হজ্বের খরচ কমাতে হবে।ঔষধ নিতীর সংস্করণ করতে হবে।প্রাথমিক এক থেকে দশম ক্লাস পর্যন্ত পুর্বের নিয়ম বলবৎ করা উচিৎ। আর্মি র্যাব পুলিশের যারা গুম খুনের সাথে জড়িত তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।পিলখানা হত্যার সঠিক বিচার করতে হবে। সাত খুনের বিচার করতে হবে।অটোপাস নিয়ম বন্ধ করতে হবে।হেফাজতের আন্দোলনের সময় যে গুম হত্যা হয়েছে তার দ্রুত বিচার করতে হবে। বাজার মনিটরিং বাড়াতে হবে।এবারের বন্যায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত ও নিঃস্ব হয়েছে পুনর্বাসন করতে হবে।আমাদের দেশের সাথে ইন্ডিয়ার সাথে যে সর্বক্ষেত্রে যে বৈষম্য আছে তা দ্রুততম ভাবে দূর করতে হবে। বিগত সৈরাচার দলের সাথে যত চুক্তি হয়েছে তা বাতিল করতে হবে।বিদেশে পাচার করা সমস্ত অর্থ ফিরিয়ে আনা দরকার বলে মনেকরি।দেশের সমস্ত বৃদ্ধ ও বৃদ্ধা আছে তাদের বয়সকো ভাতা দিতে হবে। নূন্যতম পনের হাজার টাকা।ঔষধ নিতীর মাধ্যমে ঔষধের মূল্য কমাতে হবে। ডেঙ্গু মুক্ত বাংলাদেশ চাই।সমস্ত চাদাবাজি বিলুপ্ত করতে হবে। তাতে করে যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যদি তিন বা চার বৎসর থাকতে হয় তবে থাকবে।আমার অনুরোধ আমার এই স্বপ্ন দাবি প্রস্তাব আকারে লিখিত ভাবে প্রচার করা হউক।আমার মনে হয় আমার স্বপ্ন বাংলাদেশের আপমো জনসাধরনের স্বপ্ন ও প্রত্যাশা।
-
Iqbal
Rikshaw mukto main road chai. O footpath dokhol mukto chai.
-
আব্দুল্লাহ আল - মামুনসুশৃঙ্খল শহর। যানজট মুক্ত, বায়ু ও শব্দ দূষণ মুক্ত। পর্যাপ্ত খেলার মাঠ, পরিমিত জনসংখ্যা, নিরাপদ ও সাজানো সড়ক। পানি-বিদ্যুত-গ্যাসের হাহাকার মুক্ত শহর। পর্যাপ্ত হাঁটার যায়গা, পর্যাপ্ত লেক বা জলাধার, বিনোদনের সুব্যবস্থা। সঠিক পরিকল্পনায় বানানো সব বাড়ি, বস্তি বিহীন অথবা বস্তিবাসীদের জীবনমান উন্নত করে নগরায়ন। ৩০% এরিয়া বনায়নের আওতায় আসা, চিকিৎসা সেবার মান উন্নত হওয়া, নদনদী, খাল ও নালাগুলোকে উদ্ধার করা, পরিবেশ দূষণরোধ, পলিথিন নিষিদ্ধ করা এবং যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা নিষিদ্ধ করা। সরকারের জবাবদিহিতা এবং নাগরিকদের অভিযোগ দ্রুত সমাধানের ব্যাবস্থা করার মত শহর।
-
MOHIUS SUNNAT NAHID
We need proper cleaning management
-
MD TOUKIR HOSSAIN
আমি যখন আমার শহরের ফুটপাথ দিয়ে হাটি,আমার প্রায়শই মনে হয় এই নগরের যারা পরিকল্পনা করেন তারা আমার কথা,একজন নাগরিক যে ফুটপাথে হাঁটে তার কথা ভাবেন না।কোথাও কন্টিনিউয়াস ফুটপাথ নাই,যেখানে আছে একজনের বেশি হাঁটা যায় না।,গরমের দিনে কোথাও ছায়া নেই,বসে থাকার যায়গা নেই ।বয়স্ক,হুইল চেয়ারে চলা মানুষের ভোগান্তি তো বলার বাইরে ।একটা "সভ্য" নগরের ফুটপাথ এমন "অসভ্য" হতে পারে!এমন শহর চাই যার ফুটপাথগুলো নগরের সবার কথা ভেবে করা।
-
Mynul
আমি চাই এমন একটা পরিকল্পনা যাতে থাকবে শহরের বিল্ডিং করার নিয়মাবলী যাতে পর্যাপ্ত গাছ লাগানোর জন্য ফাঁকা জায়গা রাখা হয় এবং শহরের খাল/ নালা গুলি পরিষ্কার থাকে এবং যদি কোনটা দখলে থাকে তা মুক্ত করা তাছাড়া শহরের বিদ্যুতের লাইন, সুয়ারেজ লাইন, গ্যাসের লাইন ইলেকট্রিক লাইন টেলিফোন লাইন ইন্টারনেট লাইন সবকিছুই হবে মাটির নিচ দিয়ে এবং সবকিছুই পরিকল্পনা হবে একশ বছর চিন্তা করে অর্থাৎ আমরা যেভাবেই কাজ করি এখন করবো তা যাতে আগামী ১০০ বছর শুধু মেটনেস করে সার্ভিস পাওয়া যাবে
-
সারাহ
বাসিন্দাদের আবর্জনা ম্যানেজমেন্ট শেখাতে হবে। এটা ইমিডিয়েট প্রয়োজন।
বহুজাতিক কোম্পানি গুলোকে প্লাস্টিক মোড়ক ব্যবহারের বিকল্পে যেতে হবে।
উপহার হিসেবে প্লাস্টিক এর বক্স বাটি চামচ ফ্রি জাতিও ফালতু প্রমোশন বন্ধ করাতে হবে।
থলে নিয়ে বাজারে যাওয়া চালু করতে হবে।
শহরে গ্রীন ল্যান্ডস্কেপ চাই।
ইনফিল্ট্রেশন এন্ড ড্রেইনেজ সিস্টেম সহ।
-
Nafisa Islam
Single use Plastic recycling bins. Get rid of chips plastic packaging or proper recycling. Circular economy for plastics.
Proper disposal of batteries and electronics. Not in the trash
-
Awalin Nabila Sopan
Safe for girls and women. No sexual abuse and harassment in the street. Walkable footpath and public transportation for women. Shohirta kebol pervert purush er na.
-
সুবিনয় মুস্তফী ইরন
মানুষ ফ্রেন্ডলি গাড়ি কমের শহর। যেখানে সবাই হাঁটতে পারবে, বাজার করতে পারবে, কিনতে পারবে, উন্নত পাবলিক বাস ব্যবহার করতে পারবে। ফুটওভার ব্রিজ চাই না।
-
Nuha Annoor Pabony
I do not want a car-friendly city. I want a walkable, human friendly city. I want community spaces for weekend markets/ farmer's market, I want green patches for vegetation, I want the big trees back.
-
চট্টগ্রাম শহরের খালগুলো অগভীর, অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে যায়,নেমে আসে দুর্ভোগ, খাল গুলো গভীর করে খনন করার প্রয়োজনীয়তা বোধ করি। একই সাথে দুর্ঘটনা এড়াতে খালের উপর স্ল্যাব বা কিছু দিয়ে ঢাকা দিতে হবে।
মশার সমস্যাটা সারা দেশের ই একটা সমস্যা। মশার আধিক্যের কারণ হলো মশা বা পতঙ্গভুক পাখি, টিকটিকি ইত্যাদির বিলুপ্তি। শহরের ইকোসিস্টেমের দিকে খুব একটা কারো নজর নেই সবাই নগরায়নে ব্যস্ত। ইকোসিস্টেম নিয়ে গভীর ভাবে স্টাডি করে ইকোসিস্টেম রিস্টোর করা সম্ভব। মশা সমস্যার বাকি সমাধান গুলো আনসাসটেইনেবল।
শহরের যানজট, পরিবেশ দূষণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সমস্যার একটা সমাধান হয় সাইকেল ব্যবহারের কালচার চালু করা গেলে। এর জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রচেষ্টা।
-
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, ফুটপাতে দোকান মুক্ত, হর্ন মুক্ত,অবৈধ যানবাহন যেমন আটো রিক্সা মুক্ত যেনো মেইন রোডে না উঠে যএতএ গাড়ী না থামাই,
-
Saiful Islam
আমি যে আদর্শ শহরটি কল্পনা করি তা হল সাংস্কৃতিক শিকড়কে সম্মান করার সাথে সাথে অন্তর্ভুক্তি, স্থায়িত্ব এবং আধুনিকতাকে প্রচার করে। শহরগুলিকে তাদের পটভূমি বা আর্থ-সামাজিক অবস্থা নির্বিশেষে সমস্ত নাগরিকের চাহিদা মেটানোর জন্য ডিজাইন করা উচিত, অ্যাক্সেসিবিলিটি, সবুজায়ন এবং ডিজিটাল অবকাঠামোর উপর জোর দিয়ে। ঢাকা এবং বিদেশে বসবাস করে আমার অভিজ্ঞতা থেকে, আরও ভালো শহর তৈরির জন্য বেশ কিছু ক্ষেত্রে উন্নতি করা যেতে পারেঃ
নগর পরিকল্পনা এবং পরিকাঠামোঃ
উদাহরণস্বরূপ, ঢাকা, যানজট, দূষণ এবং কার্যকর গণপরিবহনের অভাব সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি। একটি সুপরিকল্পিত শহরের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম, পথচারী-বান্ধব এলাকা এবং দক্ষ সড়ক নেটওয়ার্ককে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। কিছু এলাকায় সম্পদ এবং সুযোগের অতিরিক্ত ঘনত্ব কমাতে উন্নয়নকে বিকেন্দ্রীকরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা আমি ঢাকা এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল শহর উভয় ক্ষেত্রেই দেখেছি।
পরিবেশগত স্থায়িত্বঃ
টেকসইতা শহর পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত। বায়ুর গুণমান উন্নত করতে এবং বাসিন্দাদের মানসিক সুস্থতা বাড়াতে শহরগুলির আরও সবুজ স্থান প্রয়োজন। সৌর প্যানেল, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সিস্টেম এবং পানির পুনর্ব্যবহারযোগ্য সিস্টেমের মতো পরিবেশ-বান্ধব প্রযুক্তিগুলিকে একীভূত করা জলবায়ু পরিবর্তনের মুখে একটি শহরের স্থিতিস্থাপকতায় অবদান রাখতে পারে। আমি বিশ্বাস করি ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য শহরগুলির এই ক্ষেত্রে গুরুতর সংস্কার প্রয়োজন যাতে সবার জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করা যায়।
পেশাগত সংস্থা এবং শাসনঃ
আমার কাজের অভিজ্ঞতায়, বিশেষ করে বিক্রয়, বিপণন এবং ব্যবস্থাপনায়, আমি বিভিন্ন পেশাদার সংস্থা এবং সরকারী সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাব দেখেছি। শহরগুলি উন্নতি করতে পারে যখন বেসরকারী উদ্যোগ, স্থানীয় সরকার, এবং সম্প্রদায় সংস্থাগুলির মধ্যে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, শিক্ষার উন্নতি এবং সমস্ত নাগরিকের জন্য প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি নিশ্চিত করার জন্য সহযোগিতা থাকে।
ডিজিটাল রূপান্তরঃ
একটি আধুনিক শহরকে অবশ্যই ডিজিটালাইজেশন গ্রহণ করতে হবে। স্মার্ট শহরগুলি প্রযুক্তিকে জনসাধারণের পরিষেবা যেমন পরিবহন, স্বাস্থ্যসেবা এবং শাসনের সাথে একীভূত করে, যা নাগরিকদের জীবনকে সহজ করে তোলে। প্রযুক্তিনির্ভর ভূমিকায় কাজ করার পরে, আমি দেখতে পাচ্ছি যে ডিজিটাল অবকাঠামো একটি বিশাল মূল্য আনতে পারে, বিশেষ করে ঢাকার মতো শহরগুলির জন্য, যা এখনও এটিকে পুরোপুরি গ্রহণ করতে পারেনি।
নাগরিক-কেন্দ্রিক নীতিঃ
সবচেয়ে বড় কথা, কেন্দ্রে নাগরিককে নিয়ে শহরগুলি পরিকল্পনা করা উচিত। ভ্রমণ এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়কে ব্যক্তি হিসাবে, আমি দেখতে পাই যে শহরগুলিকে তাদের জনসংখ্যার বৈচিত্র্যময় চাহিদাগুলিকে প্রতিফলিত করতে হবে, কার্যকর পাবলিক স্পেস থেকে শুরু করে সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুযোগ বৃদ্ধি করা পর্যন্ত।
উপসংহারে, আমি এমন একটি শহরের কল্পনা করি যা প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, পরিবেশগত সচেতনতা এবং সম্প্রদায়ের একটি দৃঢ় অনুভূতিকে একত্রিত করে-যেখানে বাসিন্দারা ক্ষমতায়িত এবং সমর্থিত বোধ করে এবং যেখানে প্রগতি এবং ঐতিহ্য সুরেলাভাবে মিশে যায়।
-
Shabana Ashraf Khan
Urban and Rural areas should be addressed in detail. We must co-relate the issues for a comprehensive solution.
-
Hana Shams Ahmed
My relationship with Dhaka, one of the most crowded, happening and vibrant cities in the world, is complicated. Growing up as a girl in this dynamic yet challenging urban environment, I was constantly confronted with societal norms that placed the burden of blame for gender-based violence on women and girls. This pervasive mindset shaped much of my childhood and adolescence, overshadowing my experiences of the city. While Dhaka's vibrance defines its character, my interactions with it were often marked by a stark reality: I internalized the belief that sexual harassment was an inevitable aspect of being in public spaces.
Whether walking through New Market for Eid shopping, walking through the streets, or taking public transport, I assumed harassment was a natural occurrence. This normalization of sexual harassment needs to end. We must create a society where every individual can take up public spaces without the fear of any form of harassment.
While working as a journalist at The Daily Star, my perspective deepened through interactions with Dhaka’s marginalized communities, particularly the Adibashi activists. These interactions revealed a broader spectrum of discrimination and harassment rooted in intersecting identities. Adibashi men and women, for instance, endure not only public harassment but also prejudice and marginalization in private and social spaces. Their experiences highlighted the compounded nature of oppression faced by those who navigate the city with identities beyond gender.
My vision for Dhaka is one where harassment and discrimination, whether based on gender, ethnicity, or any other identity, are not just discouraged but eradicated entirely. Building such a city requires societal transformation: an unequivocal rejection of these behaviors and the cultivation of respect and inclusivity for all its residents.
-
ইমামুল হক
ট্রাফিক আইন বাস্তবায়ন চাই। রাস্তার দু'পাশে অথবা মাঝে গাছ থাকলে অবশ্যই শহরকে অনেক সুন্দর দেখাবে। এই শহরে কোন চাঁদাবাদি চাই না। ঘুষ দেওয়া বা নেওয়া ছাড়া শহর চাই। নাগরিক কে সচেতন করতে সরকারের যা যা করণীয়, সে সকল কার্যক্রম করতে হবে।
-
Mahthir Sun
আমার স্বপ্নের শহর এমন একটি স্থান যেখানে মানুষ, প্রকৃতি, এবং প্রযুক্তি একসাথে সুন্দরভাবে সহাবস্থান করে। এটি হতে হবে সবার জন্য সুযোগসমৃদ্ধ, টেকসই এবং মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে পরিকল্পিত। নিচে আমার স্বপ্নের শহরের কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করছি এবং বাংলাদেশের নগরায়নের উন্নয়নে আমার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করছি:
১. সবার জন্য সুযোগসুবিধা:
স্বাস্থ্যসেবা: প্রতিটি মানুষের জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতা। ছোট কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে শুরু করে বড় হাসপাতাল পর্যন্ত নেটওয়ার্ক।
শিক্ষা: এমন শিক্ষা ব্যবস্থা, যা সবার জন্য উন্মুক্ত এবং দক্ষতা অর্জনকে গুরুত্ব দেয়। প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষা সহজলভ্য হবে।
পরিবহন: উন্নত, নিরাপদ, এবং সাশ্রয়ী গণপরিবহন ব্যবস্থা। সাইকেল লেন, পায়ে হাঁটার পথ, এবং পরিবেশবান্ধব ই-বাস চালু।
২. টেকসই পরিবেশ:
সবুজ এলাকা: প্রতিটি ওয়ার্ডে পর্যাপ্ত পার্ক ও খেলার মাঠ। নগর বনায়ন ও ছাদবাগানকে উৎসাহিত করা।
পুনর্ব্যবহার ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: বর্জ্য পুনর্ব্যবহারকে বাধ্যতামূলক এবং শহরজুড়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা।
পরিবেশবান্ধব শক্তি: সৌরশক্তি এবং অন্যান্য নবায়নযোগ্য শক্তি উৎস ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন।
৩. সামাজিক অন্তর্ভুক্তি:
সবার জন্য নগরায়ণ: নিম্নআয়ের মানুষ থেকে শুরু করে প্রবীণ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য অবকাঠামো ও সেবা সহজলভ্য করা।
নারীর নিরাপত্তা ও সুযোগ: কর্মক্ষেত্র এবং পাবলিক স্পেসে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং তাদের জন্য প্রশিক্ষণ ও কর্মসূচি চালু।
৪. প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন:
স্মার্ট সিটি: ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট, নিরাপত্তা, এবং নাগরিক পরিষেবাগুলি প্রযুক্তি দ্বারা পরিচালিত হবে।
ডিজিটাল ইনক্লুশন: প্রতিটি নাগরিকের জন্য ইন্টারনেট অ্যাক্সেস এবং ডিজিটাল লিটারেসি।
বাংলাদেশের নগরায়নে পরিবর্তনের পরিকল্পনা:
১. বিকল্প শহর উন্নয়ন: ঢাকার উপর নির্ভরতা কমানোর জন্য অন্যান্য শহরগুলোকে উন্নত করতে হবে। চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা প্রভৃতি শহরে পরিকল্পিত শিল্প অঞ্চল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এবং আবাসিক এলাকা গড়ে তুলতে হবে।
২. আবাসন ব্যবস্থার উন্নয়ন: বস্তি এলাকাগুলোকে সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে উন্নয়ন করে কম খরচে আবাসনের ব্যবস্থা।
৩. পরিবহন অবকাঠামো: মেট্রোরেল, বিআরটি, এবং ওয়াটার বাসের মতো গণপরিবহন বাড়ানো। ঢাকার রিং রোড প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট আধুনিকায়ন।
৪. কৃষি ও শহর সংযোগ: শহরের মানুষের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে "শহর-কৃষি" উদ্যোগ চালু করা।
৫. জনগণের অংশগ্রহণ: নগর উন্নয়নে সাধারণ মানুষের মতামত ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করা।
এটি কেবল একটি ধারণা। তবে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে এমন শহর মানুষের জন্য আরও বাসযোগ্য ও উন্নত হতে পারে।
-
তামিম আহমেদ নিলয়
আমার শহর হবে পরিবেশ বান্ধব,সবুজ গেরা। পরিকল্পিত ভাবে নগরায়ন করা ও আধুনিক সড়রক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
-
Sh Asif
এক কথায় পরিকল্পিত ও বাস্তব জীবনের সাথে মিল রেখে গড়ে উঠুক আমাদের এই শহর, যুবকদের সুযোগ দেওয়ার উচিত এই পরিকল্পনায়, তাহলেই গড়ে উঠবে আমাদের স্বপ্নের শহর, ধন্যবাদ.
-
Md.Rabby Firazy
স্মার্ট সিটি নয়, আমি একটা জাস্ট সিটি বা ন্যায্য নগর চাই। এটা কত স্মার্টলি করতে হবে, সেটা পরের ইস্যু। জাস্ট সিটি তৈরি করতে চাই জাস্ট মানুষ আর জাস্ট মানুষ তৈরি করতে জাস্ট সিটি। ব্যাপারটা এমন নয় যে কোনটা আগে বা কোনটা পরে, শুরু করতে হবে একসঙ্গে। এই গুরুদায়িত্ব আমি দিতে চাই এই নগরের মেয়রের কাঁধে। একজন মেয়রের কাজের দুটি অংশ- এক. স্বয়ং নগরটি যার একটি নৃ-তাত্ত্বিক বা স্থানিক বৈশিষ্ট্য আছে এবং দুই. সে নগরে বসবাসকারী নাগরিকরা। এই নগর আর নাগরিকের ন্যায্য অধিকার আদায় করার জন্যই প্রায় হাজার বছর পুরোনো এই মেয়র নামক ব্যক্তিপ্রতিষ্ঠান।
-
Md Iftekhar Sany
একটি ন্যায্য নগরী এমন একটি স্থান হতে হবে যেখানে সকল নাগরিকের জন্য সমান সুযোগ ও সেবা নিশ্চিত করা হয়। এতে সামাজিক ন্যায্যতা , পরিবেশগত সাসটেইনেবিলিটি , উন্নত পরিবহন ব্যবস্থা , এবং অর্থনৈতিক ন্যায্যতা থাকতে হবে। শহরে সমানভাবে শিক্ষা , স্বাস্থ্য , এবং নিরাপত্তা প্রদান করতে হবে। নাগরিকদের জন্য সাশ্রয়ী, নিরাপদ এবং সুস্থ পরিবেশ তৈরি করতে হবে । উন্নত পাবলিক ট্রান্সপোর্ট , সবুজ স্থানের বৃদ্ধি , এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি শহরের উন্নতির মূল স্তম্ভ। আমাদের লক্ষ হওয়া উচিত এমন একটি শহর, যা সকলের জন্য প্রবৃদ্ধি ও সমান সুযোগের জায়গা হয়ে উঠবে।
-
Rahema Akter Payel
দেশের প্রতিটি রাস্তা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। রাস্তার মেরামত নিয়ে উপর মহলের কাজ করতে হবে। রাস্তার পাশে বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে।
-
নওশিন হোসেন রাইছা
*ইচ্ছে:
১)সবুজে আচ্ছাদিত একটি নগর চাই, সাথে প্রকৃতি এবং পশু-পাখির নিরাপত্তা রক্ষার্থে ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন একটি নগর দেখতে চাই।
২)ধর্ম,বর্ণ,জাত নির্বিশেষে একটি শান্তিপূর্ণ সুন্দর পরিবেশ সম্পন্ন নগর চাই।
৩)মানুষের জীবনের যেকোনো নিরাপত্তা বিবেচিত একটি নগর চাই।
*সংস্কার:
১)সকল প্রকার বৈষম্যতা দূরকরণ।
২) উচ্চ শিক্ষা এবং উচ্চ চিন্তা চেতনা যুক্ত ব্যক্তিদের তাদের যোগ্য আসন প্রদান অনুযায়ী উন্নতির লক্ষ্য পূরণ।
-
Md. Mahmudul Hasan Mabud
একটি দুষণমুক্ত, যানজটমুক্ত, সুন্দর ও গোছানো নগরী গড়তে হলে আমাদের পরিবেশবান্ধব এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়ে একটি টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। আমাদের লক্ষ্য হবে এমন একটি নগরী যেখানে সবুজায়ন থাকবে এবং নাগরিকদের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তাকে কেন্দ্র করে প্রযুক্তি এবং সেবা ব্যবস্থা উন্নয়ন করা হবে। এর জন্য আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি এবং প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখে একটি উদাহরণ তৈরি করতে হবে, যা অন্যদের অনুকরণ নয় বরং আমাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনার ফসল।
-
মো: ইসতিয়াক সাবিক অভি
একটি যান্ত্রিক জটিলতা বিহীন শহর/নগর চাই।
এমন একটি শহর/নগর চাই,যেখানে বড় বড় দালান নয়,থাকবে শত শত গাছপালা।
এমন একটি শহর/নগর চাই,যেখানে থাকবে দুর্গন্ধ মুক্ত,রাস্তাঘাট,জলাশয়, বসবাসের জায়গা। থাকবে উন্মুক্ত খেলার মাঠ।
এমন একটি শহর চাই,যেখানে খাবার পানি পান করার সময় দশবার ভাবতে হবে না যে,আসলেই কি সেই পানি খাওয়ার মতো বিশুদ্ধ কিনা!!
এমন একটি শহর চাই,যেখানে একটি শিশু যেনো আধুনিকতার ছোঁয়ার পাশাপাশি,প্রকৃতির ছোঁয়াও পায়।
এমন একটি শহর চাই,যেখানে থাকবে না কোন বৈষম্য।
একটি পরিষ্কার-পরিছন্ন,সুস্থ-সুন্দর,যান্ত্রিক জটিলতা মুক্ত শহর/নগর তৈরি করতে হলে আমাদেরকে আগে নিজেদের চিন্তাভাবনার মধ্যে সংস্কার আনতে হবে।
প্রত্যেককে তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন হতে হবে। কারণ আমি যখন সচেতন হবো,তখনই আমি অন্যদেরকে সচেতন করতে পারবো। অথবা আমি নিজে সচেতন হলে, আমার আশেপাশের মানুষও আমাকে দেখে সচেতন হবে।
এছাড়াও নগরায়নের ক্ষেত্রে,বা নানা ধরনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে,আমাদেরকে সচেতনতার সাথে প্রথমেই দেখতে হবে,যে আমার বা আমাদের পরিকল্পনাটি বাস্তবায়নের ফলে পরিবেশের কি পরিবর্তন আসবে বা পরিবেশের ক্ষতি হবে নাকি ভালো হবে?
কারন আমার আজকের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে যদি পরিবেশের ক্ষতি হয়,কালকে সেই ফল আমাকেই ভোগ করতে হবে।
সুতরাং বসবাস যোগ্য নিরাপদ শহর/নগর তৈরি করতে হলে,সুপরিকল্পিত ভাবে নগরায়ন করতে হবে। এবং আমাদের কার্যক্রম গুলো যেন অবশ্যই পরিবেশবান্ধব হয়,সেদিকে বিশেষ দৃষ্টিপাত করতে হবে।
-
আনিসুর রহমান সাইমন
নগরে অতিরিক্ত মানুষ: ঢাকা সেন্ট্রালাইজেশনের ফলে ঢাকা মুখী ও বসবাসরত অতিরিক্ত মানুষ জীবন যাত্রাকে বিষিয়ে তুলেছে,নগর হয়ে পড়েছে অস্বাস্থ্যকর। ডিসেন্ট্রালাইজেশন ব্যবস্থা করা।
স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও বিনোদন:শহরকে এমন ভাবে সাজাতে হবে যেন ছবির মধ্যে আছি, আলাদা করে বিনোদনের জন্য ভিড় করতে হবে তখন।
দখল মুক্ত ফুটপাত: ফুটপাত দখল ট্রাফিক জ্যামের অন্যতম কারণ। মানুষ এর ফলে রাস্তার উপর দিয়ে হাঁটে।
ঝুঁকিমুক্ত পাবলিক ট্রান্সপোর্ট: পাবলিক ট্রান্সপোর্ট হবে পরিষ্কার, নিরাপদ, ফিটনেস বিহীন ট্রান্সপোর্ট থাকবে না।
স্টপেজ/পার্কিং: যেখানে সেখানে পথচারী উঠা নামা না করানো ও পর্যাপ্ত পরিমাণে বাস স্টপেজ থাকা। শহরে পর্যাপ্ত পার্কিং ব্যবস্থা থাকা।
শব্দ দূষণ মুক্ত: যেখানে সেখানে হর্ন দেওয়া যাবে না। বিদ্যালয়,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এরিয়া গুলো হর্ন ও শব্দ দূষণ মুক্ত থাকতে হবে।
সবুজ শহর: বিল্ডিং,প্রকৃতি,গাছ,পরিচ্ছন্ন জলাশয় ও পরিকল্পিত রাস্তা মিলেই হবে।
দেশীয় সংস্কৃতি: শহর গড়ে উঠবে দেশীয় সংস্কৃতি পরিচয় করিয়ে দিতে।যাতে সবাই দেশের সংস্কৃতি জানতে পারে।
জলপথ ও জলাশয়: জলপথ গুলো যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে তৈরি করতে হবে। বড় ও ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর জলাশয় গুলোও পরিচ্ছন্ন ও বাঁচিয়ে তুলতে হবে,যাতে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও বিনোদনের ব্যবস্থা হয়।
যুক্তিপূর্ণ স্থাপনা বাদ: পরিকল্পিত শহরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন থেকে শুরু করে কোন কিছু থাকতে পারে না। এরকম স্থাপনা গুলো ধংস বা বাতিল করা।
পাবলিক আইন ও নিয়মের ব্যবহার: মানুষের চলাচল ও পরিবেশ আইন গুলোর প্রচার ও প্রয়োগ ঘটানো য,যাতে সভ্যতা ফিরে আসে।
০ কার্বন: শহরে ক্ষতিকারক কোন ইন্ডাস্ট্রি থাকতে পারবে না। যেখানে সেখানে কারখানা গড়ে তুলা যাবে না।
সবার আবাসন: শহরে গৃহহীন লোকের জন্য আবাসন নিশ্চিত করা।
মুক্ত মাঠ: শহরের সব খেলার মাঠ গুলো উদ্ধার করে মুক্ত খেলাধুলা করার শহর চাই।
যেখানে সেখানে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা লাগবে। শহর হবে প্রকৃতি, বিল্ডিং, জলাশয়, প্রযুক্তি পরিকল্পিত শিক্ষা ব্যবস্থা ও আবাসন নিয়ে।
-
Rahema Akter Payel
Shobuj a poripurno akta shohor chai
-
অনিল সাহা
পরিস্কার পরিচ্ছন্ন বসবাস উপযোগী নগর, যেখানে বায়ুদুষন থাকবে না, রাস্তা চলাচলর উপযোগী হবে। যার জন্য সকল সেবা প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় থাকা জরুরী। একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে দিন রাত ২৪ ঘন্টায় গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির সরবরাহ চাউয়া
-
মোহাম্মদ আলী মুর্তোজা
আমি তো সবসময় একটা নিরাপদ ও বাসযোগ্য পরিচ্ছন্ন সবুজ নগরী চাই
একটা বিষয় খেয়াল করলাম আমাদের নগর পরিবহনে সেটা হলো বাসগুলোর দরজা সম্পর্কে। দরজাগুলো যদি মাঝখানে হতো তাহলে যারা বাসে যাতায়াত করে বিশেষ করে নারী ও বৃদ্ধ তাদের সুবিধা হয় কারন একেবারে সামনে থেকে ভিড় ঠেলে পিছনে গিয়ে বসে আবার নামার সময় এতোগুলা মানুষের মাঝে ঠেলাঠেলি করে সামনের দরজা দিয়ে নামে ফলে হ্যারাজমেন্ট হয় নারীরা তাই বাসের দরজাটা যদি মাঝখানে হয় তাহলে সমান ভাবে উঠে দুই পাশে দাড়ালো আবার ঠিক মাঝখানে থেকে নেমে গেলো। দরজাটা যদি বড় হয় তাহলে নামতে উঠতে সুবিধা হয় এই বিষয়টা কতৃপক্ষ বরাবর নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো
-
মো: হামিদুল ইসলাম জয়
যানযট মুক্ত, পরিচ্ছন্ন রাস্তা ঘাট, মাদক মুক্ত নগর
-
আবু সাঈদ চৌধুরী
ঢাকা থেকে অফিসগুলো অন্যত্র দেয়া প্রয়োজন । সবুজায়ন দরকার । সব দূষিত পানির জন্য ট্রিটমেন্ট ব্যবস্থাপনা দরকার । সব রাস্তা কমপক্ষে নুন্যতম 10 ফিট হওয়া চাই । খেলার মাঠ ও পার্ক চাই । পুকুরগুলো পরিস্কার চাই । সব রাস্তায় অটো রিকসা চাই না । পাঠাগার চাই ওয়ার্ড ভিত্তিক । প্রতিটি রাস্তায় বাতি ও সোলার সিস্টেম চাই । ডাস্টবিনগুলোর ভেতর যাতে ময়লা থাকে এবং এর ব্যবস্থাপনার সঠিকতা চাই ।
-
আরিফুল ইসলাম ঝিমি
পলি বিহিন একটা শহর
মাদক মুক্ত শহর
-
Riaj Uddin
আমি কক্সবাজার জেলায় বসবাস করি।শহরের সৌন্দর্য বলতে পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন ও নিরাপদ শহরকে আমি সবসময়ই বিশ্বাস করি।।শহরে অতিরিক্ত ইজিবাইক, অটোরিকশা বৃদ্ধি পাচ্ছে যা শহরের সৌন্দর্য নষ্ট করছে এবং তীব্র যানজট সৃষ্টির অন্যতম কারণ শহরের ভেতরের রোডে মিনিবাসের সার্ভিস দিলে এই ভোগান্তি কমে আসবে এবং অটোরিকশা কোন রোড কতটা থাকবে সেটা নির্ধারন করে দেওয়া। যত্রতত্র ময়লা ফেললে জরিমানা করা তাহলে আসতে আসতে সবাই রুল মেনে নিতে বাধ্য হবে। এমন একটা সমস্যা গ্রামে বেড়ে গেছে যেটা হলো অষ্টম শ্রেণী পাশ করে LMAF,RMP কোর্স করা পল্লী চিকিৎসকরা যেভাবে প্রেসক্রিপশনে দামি দামি অত্যন্ত পাওয়ারফুল এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করছে।মানুষ এখন এন্টিবায়োটিক যেন গ্যাস্ট্রিকের ওমিপ্রাজলের মতো মনে করছে।মেডিসিন কোম্পানির প্রতিনিধিরা ডাক্তারদের সম্মানী দিয়ে থাকেন মাসিক ভিত্তিতে ডক্টররা কোম্পানির সেলস টার্গেট পূর্ণ করা এবং লোভনীয় অফারের জন্য অপ্রোয়জনীয় ঔষধ লিখে থাকেন।যেখানে ভিটামিন দরকার নেই সেখানে ভিটামিন দিচ্ছেন। যেখানে সামান্য এন্টিবায়োটিক কাজ হবে সেখানে দামী এন্টিবায়োটিক দিচ্ছেন।
বিদ্র. আমি মেডিসিন কোম্পানি ৩.৫ বছর চাকরিতে থাকাকালীন এই অভিজ্ঞতা হলো।
-
এইচ সিদ্দিকুর রহমান খোরশেদ
একটি চাঁদামুক্ত এবং দখলদারিত্ব ফুটপাত দখলমুক্ত।
-
MD.ABIR HASAN RUPO
আসলে আমাদের শহর গুলো অপরিষ্কার বেশিরভাগ। আমি চাই বাংলাদেশের সব শহরগুলো যেন পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়। এখন দেশের যে পরিস্থিতি মানুষের কোন নিরাপত্তা নাই। সবারই নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক। আমাদের শহর গুলোতে সব যায়গায় ভবন দিয়ে পুরা কিন্তু গাছ নাই। সেই জন্য শহরে রাস্তা, ফাঁকা যায়গায় গাছ লাগানোর উচিত আমি মনে করি
-
শিপন কুমার রবিদাস
এমন শহর চাই, যেখানে দলিত/ পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের স্থায়ী আবাসনের নিশ্চয়তা থাকবে
-
চাঁনমোহন রবিদাস
শব্দদূষণ মুক্ত শহর চাই
-
সুজন কুমার রাজভর
দলিত কলোনীগুলোতে পর্যাপ্ত সুপেয় পানি, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে
-
সুমন রবিদাস
মাদক, সন্ত্রাস ও ছিনতাই বন্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরী
-
সাধন মাহাতো
যানজটমুক্ত ও অহেতুক হর্ণমুক্ত শহর চাই
-
সোহেল তানভির
আমি,আমার শহর কে নির্ভেজাল,শান্তিপূর্ণ শহর হিসাবে দেখতে চাই , যেখানে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষ থেকে শুরু করে, সকল শ্রেণীর মানুষ যাতে সুন্দর ভাবে সেবা পায়,আর এই জন্য আমার শহরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কে সুদ ঘুষ দূনীতি মুক্ত করতে হবে,আর এর জন্য আমি মনে করি ইসলামি বিধান প্রতিষ্ঠা বাধ্যতামূলক করা,কারন ইসলামে সুদ ঘুষ কে না বলা হয়েছে। আমাদের দেশে দূনীতি চরম পর্যায়ে গেছে প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে অর্থের বিনিময়ে সেবা নিতে হচ্ছে,তাই সংবিধানকেও সংস্কার করা দরকার।
-
মোঃ-জাকির হোসেন
আমি প্রথমে আমার শহরকে একটি মডেল শহর হিসেবে গড়তে চাইব যেমন:পোস্টার বিহিন,আশেপাশে গাছপালা রোপন,ট্রাফিক আইন নির্ধারণ,বায়ু দূষন মুক্ত, পরিস্কার পরিছন্ন
আর এমন শহর চাইনা যেখানে হর্ণ দিয়ে জনগন এর ক্ষতি হই
-
ডঃ মুহাম্মদ ইদ্রিস
ঢাকা শহর রাস্তাগুলো সবুজে সবুজে ভরে রাখতে চাই
-
মোহাম্মদ রিয়াদ
আমাদের নগরের কিছু নদী মরার মত সেটার প্রাণ ফিরিয়ে আনা,শহরে যানজট ও ধোলা মুক্তা যায়, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট মুক্ত নগরের বাজার চাই, মাদকমুক্ত ছিনতাই মুক্ত নগর চাই, নগরে খেলার মাঠ চাই
-
আবিদা সুলতানা অনি
আমি জানিনা যে বিষয়টি নিয়ে আমি বলছি সেটা এই প্রজেক্টের কোন কাজে আসবে কিনা বা এটার সঙ্গে সংযুক্ত কিনা।কিন্তু একজন সাধারণ নাগরিক এবং শিক্ষার্থী হিসেবে আমি চাইবো শহরে যাতে আন চুরি,ছিনতাই না হয় আর দ্রব্যমূল্যের দাম যেনো সহনীয় মাত্রায় আসে।ধন্যবাদ!
-
Abir Hasnat Arif
It is an unplanned city, not properly used in urbanism , there are many mistakes, roads are congested, waterlogging is a daily companion, markets are everywhere and there is no commercial space, we are leaving a horror for the new generation.
-
মোঃ শওকত সিকদার
বড় বাজার থেকে ট্রাক ষ্ট্যান্ডটির অপসারন সহ দখলদার মুক্ত ফুটপাত চাই।সেই সাথে আবর্জনা ফেলার জন্য ডাষ্টবিনের পরিবর্তে প্রতিটি এলাকাতে আলাদা আলাদা বিন বক্সের ব্যবস্হা চাই।
-
Tauhida sharmin
আমাদের ময়মনসিং তে আমরা দেখা যায় দিনের বেশিরভাগই সময় ই জ্যাম এ আটকা পরে থাকি যার জন্য অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায় এবং বিভিন্ন স্থানে ময়লা আবর্জনা জড়ো হয়ে থাকে যা প রিবেশ কে নোংরা করে দেয় যার পরিবর্তন চাই!আর ময়মনসিংহ সদরের মধ্যে থাকার পরেও দেখা যায় শহরের বিভিন্ন স্থানে একটু বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায় যার জন্য প্রায় সবাই হয়রানি হচ্ছে এসব বিষয় পরিবর্তন করা অতিব জরুরি!পরিশেষে বলতে চাচ্ছি !শহরে থাকার পরেও আমরা মেয়েরা সন্ধ্যার পর বিভিন্ন প্রাইভেট কিংবা কোচিং এ যেতে পারি না শুধু মাত্র কিছু গাঞ্জাখোর ছেলেদের জন্য!ময়মনসিংহ সদরের একজন বাসিন্দা হয়ে আমি মনে করছি কতৃপক্ষ আমার মতামত বিবেচনা করবেন এবং বিষয় গুলা সংস্কার করতে চেষ্টা করবেন!!
ধন্যবাদ
-
Limon Hossain
1. Madok mukto shohor chai,besirbag madok sebon kariray (shintai)kore.eta korle shintai muktou hobe.
2.Amer sohorar nichu jaiga gulo borshakale panir nichai thake onekta, eter somadhan chai.
3.Rastha ghat clean chai.
4.just apadoto etotuku holei Alhamdulillah.
-
জেরিন সুলতানা
জানিনা এইখানে বলে কোনো কাজ হবে কি না বা সেগুলো বাস্তবায়ন হবে কি না। আমার চোখের সামনে রহমতপুর থেকে পুলিশ লাইন বিশেষ করে জেলখানা এরিয়ার প্রকৃতি নিজ চোখে ধ্বংস হতে দেখলাম। উন্নয়নের নামে এমন ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নিজ চোখে দেখে আর সহ্য হয় না। যখন আমি ওই এরিয়াগুলো দিয়ে যাই তখন কি যে কষ্ট লাগে এইগুলো দেখতে বলে বোঝাতে পারব না। ময়মনসিংহ-টাংগাইল মহাসড়ক প্রশস্ত করার নামে আমার চিরচেনা শহরের প্রকৃতি কে ধ্বংস করা হয়েছে। রাস্তা প্রশস্ত করেছে ভালো কথা এখন আমি প্রকৃতির মুক্ত বাতাস চাই। মহাসড়কের পাশে আবার বনজ বৃক্ষ লাগানো হোক। এমন রুক্ষ ময়মনসিংহ নগরী আমি চাই না। উন্নয়নের মায়্রে বাপ। অক্সিজেন না থাকলে প্রশস্ত মহাসড়ক আমাদের বাচাবে না। যে উন্নয়ন আমার নিরব ময়মনসিংহের প্রকৃতি ধ্বংস করেছে ওই উন্নয়নের মুখে কোটি বার থুতু দেই আমি। আমার ময়মনসিংহের পুরোনো প্রকৃতি ফেরত চাই
-
বোরহান উদ্দিন
আমার প্রানের শহর নারায়ণগঞ্জ, যানযট মূক্ত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শহর চাই।
যা যা সংস্কার প্রয়োজন-----
*বিশুদ্ধ পানযোগ্য পানি ব্যাবস্থা করা।
*যানযট নিরশনে ব্যাবস্থা গ্রহন করা।
*যেকোন বিপর্যয় নিরশনে কুইক রেস্পন্স টিম গঠন করা।
-
সৈয়দা রেহেনা পারভীন
সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য মানবিক,পরিবেশবান্ধব শহর চাই।প্রথমে পরিবর্তন আনতে হবে নিজের মধ্যে,আমি যে পরিবর্তন চাচ্ছি সেটার জন্যে অন্য কারও উপর নির্ভর না থেকে,অন্য কাউকে
দোষারোপ না করে,কত পারসেন্ট(%)আমি নিজে করতে পারব সেটা ভেবে নিজের অবস্থান থেকে নিজ নিজ দায়িত্ব গুলো ১০০% পালন করতে পারলে পরিবর্তন সম্ভব।আমি যা করছি নিজের জন্য করছি এইটা ভেবেই করতে হবে।পরিবর্তন মানে কিন্তু সবকিছু মুছে নতুন করে সাজাবো সেটা নয়।যা আছে সেটাকে নিয়েই,নতুন কিছু যুক্ত করে কিভাবে নিজের জন্য পরিবেশ বান্ধব এবং মানবিক শহর,সমাজ,রাষ্ট্র গড়ে তোলা যায় সেটা ভাবতে হবে।যখন আমি নিজের জন্য ভাবব তখন অটোমেটিকলি সবার জন্য ভাবা হয়ে যাবে।এই জন্যে উন্নত বিশ্ব গুলোর দিকে খেয়াল করতে হবে,তাদের টেকনিক গুলো ফলো করতে হবে,রিসাইকেলিং প্রক্রিয়া চালু রাখতে হবে,নতুন আইডিয়া, নতুন উদ্ভাবন এর সুযোগ দিতে হবে,নতুন-পুরাতোন মিলিয়ে সর্ব সেক্টর প্রতিনিধি মিলিয়ে একটি সরকার গঠন করতে হবে।
-
Mohammad Saiful Islam
ন্যায্য নগরীর রূপরেখা –
আমাদের শহরগুলি যেন মানুষের প্রয়োজন, সুস্থতা, এবং প্রকৃতির সঙ্গে সুরেলা জীবনযাত্রার প্রতিফলন হয়ে ওঠে। সুতরাং, একটি ন্যায্য নগরী তৈরির জন্য আমাদের প্রাকৃতিক বিন্যাসকে অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং এই শহরগুলিকে এমনভাবে গঠন করতে হবে যেন সেগুলি পরিবেশের সঙ্গে সমন্বয়ে কাজ করে, পরিবেশ দূষণ মুক্ত হয় এবং আমাদের সকল নাগরিকের জন্য ন্যায় ও সমান সুযোগ নিশ্চিত করে।
১.প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শহর পরিকল্পনা:
সবুজ স্থান বৃদ্ধি:শহরের ভেতরে এবং আশপাশে ব্যাপকভাবে গাছপালা, পার্ক, বাগান এবং বৃক্ষরোপণ করতে হবে। শহরকে যেন এক ধরনের "সবুজ শ্বাসপ্রশ্বাস" হতে পারে, যেখানে প্রতিটি নাগরিক প্রকৃতির সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত থাকবে।
প্রাকৃতিক জলবায়ু:নগরী পরিকল্পনায় উঁচু-নিচু ভূমির বৈচিত্র্য, নদী, হাওর বা জলাশয়ের গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে পরিকল্পনা করতে হবে। শহরের সিডিউল ঠিক রাখতে হবে যাতে প্রাকৃতিক জলবায়ু ও স্থায়ী জলাধার সুরক্ষিত থাকে।
২.কার্বন নিঃসরণ শুন্য শহর:
নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার: শহরের সব ধরণের শক্তির উৎস নবায়নযোগ্য হতে হবে, যেমন: সৌরশক্তি, বায়ু শক্তি এবং জিওথার্মাল শক্তি। এর ফলে তেল, গ্যাস বা কয়লার ব্যবহার কমানো সম্ভব হবে, এবং এতে কার্বন নিঃসরণের মাত্রাও শূন্যের দিকে এগিয়ে যাবে।
সবুজ পরিবহন ব্যবস্থা:কার্বন নিঃসরণ কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক গাড়ি, বাইক শেয়ারিং, পাবলিক ট্রান্সপোর্টের উন্নয়ন করতে হবে। সাইকেল এবং হাঁটার রাস্তা প্রশস্ত করতে হবে যেন মানুষ গাড়ির বদলে সাইকেল বা পা দিয়ে চলাচল করতে আগ্রহী হয়।
৩.নগরবাসীর জন্য ন্যায় ও সমতা:
সাশ্রয়ী বাসস্থান:শহরে সকল নাগরিকের জন্য সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ বাসস্থান নিশ্চিত করা উচিত। আমাদের লক্ষ্য হতে হবে এমন একটি নগরী যেখানে কেউ ঘরহীন বা বস্তির জীবনযাত্রায় বাধ্য হবে না।
শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং কাজের সুযোগ:শহরগুলিতে সবার জন্য গুণগত শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, এবং কাজের সুযোগ নিশ্চিত করা। এই সুযোগগুলির সঠিক বণ্টন হবে যাতে শহরের প্রতিটি জনগণের জন্য সমান অধিকার এবং সুযোগ থাকে।
৪.প্রকৃতির সাথে সংযোগ:
প্রকৃতির শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা: শহরগুলিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সামর্থ্যবান প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকৃতির সাথে সম্পর্কিত শিক্ষার প্রচলন করতে হবে। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই প্রাকৃতিক পরিবেশের সংস্পর্শে আনতে হবে।
প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধা:শহরবাসীর মধ্যে প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধা এবং সচেতনতা বাড়াতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ, বন্যপ্রাণী, এবং জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।
৫.টেকসই কৃষি ও খাদ্যব্যবস্থা:
শহুরে কৃষির উন্নয়ন:শহরের ভেতরেও খালি জায়গাগুলিতে কৃষি কাজ চালিয়ে যেতে হবে, যেমন হরিতকিরণ বা rooftops-farming পদ্ধতি। এতে শুধু খাদ্য সাশ্রয় হবে না, শহরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য হবে।
অকৃষি ব্যাবহার কমানো:প্লাস্টিক ও অন্যান্য পরিবেশ দূষণকারী উপকরণের ব্যবহার কমিয়ে নবায়নযোগ্য, পুনর্ব্যবহৃত উপকরণের ব্যবহার বাড়াতে হবে।
৬.সম্পূর্ণ নাগরিক অংশগ্রহণ:
গণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ:নগরীর সকল উন্নয়নমূলক কাজের জন্য নাগরিকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। শুধু সরকারি বা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানদের নয়, প্রতিটি মানুষের দাবী এবং মতামত শোনা এবং সম্মান করা হবে।
স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা:সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা থাকবে। সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসন নাগরিকদের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, যাতে সবাই জানে কিভাবে উন্নয়ন এবং পরিবর্তন হচ্ছে।
৭.পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন:
ধীরে-ধীরে বাস্তবায়ন:একটি ন্যায্য নগরী গঠন করতে সময় লাগবে। তবে একটি সুপরিকল্পিত রূপরেখা এবং তার ধারাবাহিক বাস্তবায়ন হবে, যাতে পরিবেশের ক্ষতি না হয় এবং জনগণের সুবিধা বজায় থাকে।
প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ব্যবহার: টেকসই প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ব্যবহারকে উৎসাহিত করতে হবে। স্মার্ট সিটি উদ্যোগ, ওয়েব-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম, এবং ডিজিটাল সেবা নাগরিকদের সাশ্রয়ী ও সহজ পরিষেবা প্রদান করতে সাহায্য করবে।
উপসংহার:
একটি ন্যায্য নগরী গঠন করতে হলে আমাদের সবার একসাথে কাজ করতে হবে, যেখানে সব মানুষের জন্য সমান সুযোগ এবং প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা হবে। এই নগরী হবে কেবলমাত্র একটি বসবাসের স্থান নয়, এটি হবে একটি প্রাণবন্ত পরিবেশ, যেখানে মানুষ এবং প্রকৃতি একসাথে বাস করবে এবং বৃদ্ধি পাবে।
-
Ahmadullah
ঢাকায় জন্মগ্রহণ করে দিন দিন ঢাকার ক্রমাগত অবসাবসযোগ্য হয়ে ওঠা আমাকে অত্যন্ত ব্যথিত করে। এই মূহুর্তে আমি চাই, ঢাকা পুরোপুরি দূষণমুক্ত হোক। ঢাকার পানি, বায়ু, মাটি দূষণমুক্ত হোক। এই দূষণমুক্ত ঢাকা পাওয়ার অধিকার সবার জন্য সমান হোক। যে ঢাকায় বসবাস করে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করে, সে যেন ঢাকায় বসবাস করে দৈনিক ১ লাখ টাকা ইনকাম করা মানুষের সমান দূষণমুক্ত পরিবেশ উপভোগ করতে পারে। ন্যায্য শহরের অধিকার সমানভাবে সকলের মাঝে বণ্টিত হোক। ঢাকায় এনভায়রনমেন্টাল জাস্টিস নিশ্চিত হোক সবার জন্য।
-
Kh.Jabed Sarwar
বসবাসযোগ্য প্রকৃতিময়,দূষনমুক্ত,অপরাধমুক্ত,নিরাপদ ও আধুনিক শহর চাই।
-
Jisan
একটা সুশৃঙ্খল শহর, আবর্জনা মুক্ত শহর। এলোমেলোভাবে ভবন যেন নির্মিত না হয়। অর্থাৎ বাণিজ্যিক এলাকা এবং আবাসিক এলাকা সম্পূর্ণ পৃথকভাবে থাকবে। যত্রতত্র স্কুল, দোকানপাট থাকবেনা। রাস্তায় গাড়ি চলাচলের সুনির্দিষ্ট নিয়ম থাকবে। যেমন গাড়ি, বাস ইত্যাদির জন্যে একটা লেন, রিকশা, সাইকল ইত্যাদির জন্যে পৃথক লেন থাকবে। ওভারটেক করার জন্যে কঠোরভাবে জরিমানার ব্যবস্থা করতে হবে। রাস্তায় থুথু, আবর্জনা ফেললে উচ্চ জরিমানা আদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে। মানুষজন অযথা চিৎকার,চ্যাচামেচি যাতে না করে, সেইজন্য সচেতনতা তৈরি করতে হবে। জোরে হর্ণ বাজানো নিষিদ্ধ করতে হবে। রাস্তায় গাড়ির স্পিড মেইনটেইন করতে হবে। এই সাজেশনগুলি দিলাম।এ,কে,এম আরিফ উদ্দিনদখল-দূষণ মুক্ত স্বচ্ছ সলিলময় প্রবহমান নদী-খাল পরিবেষ্ঠিত স্বাস্থ্যকর সবুজ পরিচ্ছন্ন শহর দেখতে চাই। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগতভাবে সম্পৃক্ততার কারণে নানা ধরণের অভিজ্ঞতার আলোকে আওতাক্ষেত্র,করণীয়,সীমাবদ্ধতা, সমস্যা-সম্ভাবনার দিকগুলোকে বিবেচনায় এনে নিঃস্বার্থ অবস্থান থেকে ঐক্যবদ্ধ ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টার অংশীজন হতে চাই।
-
Rafsana Akter Hira
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সব ধরনের দূষণ মুক্ত গোছানো পরিবেশ।
-
Nowshin Hossain Raisha
আমি যেইভাবে আমার শহরটি দেখতে চাই তা হলো:
১)প্রথমত সুন্দর পরিবেশের সাথে এই শহরটি দেখতে চাই।
২)চারিপাশ সবুজে আচ্ছাদিত দেখতে চাই।
৩)পশু-পাখিদের নিরাপত্তা নিশ্চয় করণ।
৪) ধর্ম,বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে একত্রিত হয়ে থাকবার প্রেরণা যোগান।
৬)শহরটা যেনো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে।
-
এইচ সিদ্দিকুর রহমান খোরশেদ
১. ভারতের সঙ্গে যেসব অভিন্ন নদী আছে, সেসব নদীর পানির ন্যায্য হিসাব পেতে স্বাধীন কূটনৈতিক সমাধান করতে হবে। নয়তো আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে হবে।
২. অনতিবিলম্বে তিস্তা নদীর মহাপরিকল্পনা নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. তিস্তা নদীসহ দেশের সব নদী, খাল, বিল খনন করে গতিশীল রাখতে হবে।
৪. শিগগির চিলমারি নদীবন্দর চালু করতে হবে।
৫. ঢাকার চারপাশের নদী ও খাল-বিল এখন ভূমি দস্যুদের হাতে। এসব নদী, খাল-বিল উদ্ধার করে নাব্য ফিরিয়ে আনতে হবে।
৬. নদীভাঙন রোধে বৃক্ষ রোপণের মহা পরিকল্পনা ঘোষণা ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৭. পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতি ও দুর্নীতি দূর করতে হবে।
৮. বন্যাপ্রবণ এলাকায় নদী থেকে বালু উত্তোলনের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হবে। নির্দিষ্ট করে বালু উত্তোলনের জন্য লিজ দিতে হবে।
৯. পদ্মা নদীসহ যেসব নদীতে ভাঙনের তীব্রতা আছে, সেসব নদীতে টেকসই বাঁধ দিতে হবে।
১০. টিপাইমুখ বাঁধ, ফারাক্কা বাঁধের কারণে কৃষিসহ জানমালের যে ক্ষতি হয়, তা পূরণে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে হবে।
১১. যাদের ঘরবাড়ি, জমি নদীতে বিলিন হয়ে গেছে, তাদের ক্ষতিপূরণ বাবদ জমি ও অর্থ প্রদান করতে হবে সরকারকে।
-
মোঃ রুবেল হোসাইন
পুরো শহর সৌর বিদ্যুৎ দিয়ে চলুক এটা তার বিহীন নগরী চাই!
-
ইবনে জুনাঈদ শাওন
বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, সন্ত্রাসবাদ, চাঁদাবাজ, সুশীল নামধারী সুবিধাভোগী এলিট ও সকল পর্যায়ে সিন্ডিকেটমুক্ত সমাজ চাই। এক্ষেত্রে কঠোর পদক্ষেপের প্রয়োজন। কোনো এনজিওর অপতৎপরতা আর বৈদেশিক অর্থায়ন পেয়ে দালালি করে সুনাগরিকের জন্য বসবাসযোগ্য শহর নির্মাণ করা সম্ভব হবে না। যারা থাকবে বাংলাদেশে আর চিন্তা মননে পশ্চিম পশ্চিম জপবে তাদের দিয়ে অন্তত বাংলাদেশের কোনো শহরের উন্নয়ন হবে না। বাংলাদেশের উন্নয়ন বাংলাদেশের জনমানুষের চিন্তাচেতনার প্রেক্ষাপটে হবে। বাংলাদেশ কোনো চিন্তাচেতনাশূণ্য ভূমি নয় যেখানে কেউ সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এনে ছেড়ে দিবে।
-
MD Ariful Islam
Without or Less Traffic Jam
-
Emon
Rajshahi R moto sohor chai
-
Basir Shahriar Dipon
Like RAJSHAHI
-
আমিনুর রহমান
বায়ু দূষণ মুক্ত ঢাকা শহর প্রয়োজন।ফিটনেস বিহীন গাড়ির চলাল বন্ধ করতে হবে।ঢাকা শহরের নদীগুলার দূষণ কমাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।ঢাকা শহরের ফুটপাত দখল মুক্ত করতে হবে।
-
Arghya Protik Chowdhury
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন নিরাপদ নগরী। ঢাকায় প্রচুর পরিমাণ বায়ুদূষণ। যার কারণে শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা বাড়ছে, খাবারে Dust particles মিশছে, ফলে হুমকি র সম্মুখীন হচ্ছে শহর। এছাড়া ময়লা ব্যবস্থাপনার উন্নতি হওয়া উচিত। অরক্ষিত ময়লাই পানির সাথে মিশে পানিকে দূষিত করছে।
-
Shourin Ahmed
1.any kind of pollution free Dhaka city.
2.Metro facilities all over Dhaka city.
3.traffic rules maintain
4.unfit vehicles banned.
5.road side shop banned
-
মো.খালিলুর রহমান মজু (৭০)
বায়ুদূষণ মুক্ত, শব্দ দূষণ মুক্তি,পরিচ্ছন্ন রাস্তা ঘাট,পুকুর জলাশয় পরিচর্যা করে ব্যবহার উপযোগী, যানযট মুক্ত, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ, শিশুকাল হতে নৈতিক শিক্ষা নিয়ে বেড়ে ওঠার এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সার্বজনীন চিকিৎসা, দূর্নীতি মুক্ত প্রশাসন
ও আদালত, পুলিশ প্রশাসন, সুস্থ রাজনীতি, জীবিকার জন্য আয়-রোজগারের পরিবেশ ও সুযোগ। ধনী গরিবের বিভেদ তৈরি না হয় এমন ব্যবস্থা থাকবে।
সংস্কার :
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রশাসন, পুলিশ, আদালত,চিকিৎসা। নিজের কর্মকান্ড।
-
মুহাম্মদ আহছান উল্যাহ বাহার
একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমার ইচ্ছা এমন একটি শহরের, যেখানে উন্নত নাগরিক সুবিধা, পরিবেশবান্ধব পরিকাঠামো এবং নিরাপদ জীবনযাত্রার সুযোগ থাকবে। আমাদের শহরগুলোতে যানজট, বায়ু ও শব্দ দূষণ এবং অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণের কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা প্রতিনিয়ত কঠিন হয়ে পড়ছে। এ অবস্থায় শহরের পরিবেশ উন্নয়নে সুষ্ঠু পরিকল্পনা এবং প্রশাসনিক উদ্যোগ অপরিহার্য। রাস্তা ও পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সেক্টরে সংস্কার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উন্নতি, এবং পর্যাপ্ত সবুজ জায়গা তৈরি করা আবশ্যক। পাশাপাশি, বিদ্যমান আইন প্রয়োগের মাধ্যমে অবৈধ দখল, ভবন নির্মাণ এবং পরিবেশ ধ্বংস রোধ করতে হবে।
-
তোফায়েল আহমেদ
দূষণ ও যানজট মুক্ত শহর চাই।
-
Israt Jahan Ayesha
Traffic control,water Supply, scopes of jobs for Students
-
Samira Tasnim Aparazita
A separate lane for all non-motorized vehicles along with motorcycles and motor-rickshaws should be made in all roads. The hawker markets on footpaths should be removed.
-
Sohag Saha
Well structured public transport and traffic management
-
Monzur Moin
যে শহরে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষের জীবন যাপন সহজ হবে।
-
শাহিন আখতার
একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি এমন একটি শহর চাই যেখানে নারী-পুরুষ শিশু-বৃদ্ধ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সহ সকল ধরনের মানুষের নিরাপত্তা থাকবে। এই নিরাপত্তা কেবল আইন-শৃঙ্খলা জনিত নয় এটা পরিবেশগত, স্বাস্থ্যগত, সামাজিক সকল ক্ষেত্রের নিরাপত্তা। আমি সংস্কার চাই - পরিবহন খাতে যাতে আরো বেশি গণপরিবহন যুক্ত হয়, আমি হাটার পরিবেশ চাই - ফুটপাতে। আমি চাই সকল পার্ক সবার জন্য উন্মুক্ত হোক। আমি খাল গুলির পুনঃরুদ্ধার চাই। আমি ধানমণ্ডি লেক, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মতন উন্মুক্ত জায়গা গুলি পরিচ্ছন্ন দেখতে চাই। একজন নারী হিসেবে নির্ভয়ে এ শহরের রাস্তায় কি দিনে-কি রাতে হাটতে বা ঘুরে বেড়াতে চাই। আমি চাই একটি একক নগর প্রশাসন ব্যবস্থা নাগরিকদের সকল ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য ও দেখভালের জন্য। ধন্যবাদ!
-
মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান সাদ
পরিস্কার পরিচ্ছন্ন, গাছ পালায় ঘেরা, ধূলাবালি-আবর্জনামুক্ত, উম্মুক্ত পার্ক ও জলাশয় সমৃদ্ধ একটি শহর।
-
Md. Humayun Kabir Sikder
Creating a corridor and involving people in development activities in the wider area using this corridor. People will have a chance to spread over this vast area for a decade. It will reduce the pressure on any one city. This project should be planned to be completed over a period of 10 years so that financing is also easy. Similar plans have been undertaken in Uzbekistan. A north-south corridor from Samarkand to Europe and China is helping to spread people. In parallel, technology clusters can be created with two or three cities. As done in China; About Beijing-Tianjin-Hebei city. In order to build a sustainable future, we must ensure sustainable urbanization for ourselves.
-
মোঃ শফিকুল আলম
গ্রামগুলোকে শহর বানাতে হবে। প্রতিটি রাস্তা পাকা করতে হবে। সবার জন্য গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। শিল্প কারখানা একটি নির্দিষ্ট এলাকায় করতে হবে।
-
Mamnoon Ahmed Anik
Just the following policy level change can make a huge difference:
“No more government buildings/ govt funded facilities (offices, hospitals,universities etc) in Dhaka. Rather investment can be made in periphery areas like purbachal, Keraniganj. “
This single policy will ease out human congestion in central Dhaka and will allow planned expansion.
-
Kemal Reza
উদ্দেশ্য যদি সৎ হয় নিশ্চয়ই তার শেষ সুন্দর হয়। উদ্দেশ্যের মধ্যে যদি ঘৃণা লুকিয়ে থাকে একটা মিথ্যাকে আঁকড়ে ধরে সত্যের অপলাপ হয় সেই উদ্দেশ্যে চরিতার্থ করা খুবই কঠিন, বলতে গেলে অসম্ভব। সহজ কথা যেমন সহজে বলা যায় না, আবার সহজ সাধনাও সহজ লব্দ্ধ নয়। আমাদের দেশটি কেবল ঘনবসতিপূর্ণ নয়,আমাদের ঢাকা শহরও ততোধিক ঘনবসতিপূর্ণ। তারপরেও এই জঞ্জাল পরিষ্কার করতে হবে, কোথাও না কোথাও শুরু করতে হবে। তবে বিলুপ্তির মাধ্যমে নয়, সংস্কারের মাধ্যমে। আক্রোশের মাধ্যমে নয়, সমঝোতার মাধ্যমে। কিন্তু স্লোগানটার মধ্যে আক্রোশ লুকিয়ে আছে, তাই ভয় হয় উদ্দেশ্য আদৌ সফলতার মুখ দেখবে কি?
-
Johura Begum
আমার মনে হয় প্রশাসন বিকেন্দ্রীকরণ করে ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ঢাকার বাইরে পাঠিয়ে জনসংখ্যার চাপ কমিয়ে আনা যেতে পারে।
-
Ruma Arif
জি মাশাআল্লাহ সুন্দর উদ্যোগ আমি স্বাগত জানাই।আমি আমার মত প্রকাশের অধীকার যেহেতু পেয়ে গেছি।আমি বলতে চাই আমার ঢাকা শহরের কথা। আমি আমার বাচ্চাকে নিয়ে প্রতিদিন স্কুলে যাই।আমি অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি।যেমন রাস্তার দুই পাশে ফুটপাত দখল।তারা আমাদের হাটার জায়গাটাকে এতটাই সংকীর্ণ করে রাখে।একজনের জায়গায় দুইজন হাটতে পারে না।যদি কথা বলা হয়।তাহলে বলে আপনি জান।তাই প্রথমে আমি অনুরোধ জানাবো সবাই সবার বন্ধ মুখটা যাতে খোলে।অনিয়ম দেখলে প্রতিটা নাগরিক তার মুখটা খুলে কথা বলবেন।এটা কেন ওটা কেন?আর একটা কথা বলি আমার সামনে দেখতাম একটা বাড়ির ময়লার ড্রাম রাস্তার পাশে।একেবারে মেইন রোডে।আর প্রতিদিন নাকটা বন্ধ করে যেতে হতো।কি অনিয়ম।আপনারা চিন্তা করেন।বিগত সরকারের কমিশনার মেয়র এগুলো কখনো আমলে নিত না।যদি ওই এলাকার কমিশনার এগুলো আমলে নিত।রাস্তার সামনে এই দুরাবস্থা হত না।তাহলে সরকারের টাকা তারা কাজ না করে কিভাবে খেয়েছে চিন্তা করেন।আপনারা কমিশনারদের এমন ভাবে তৈরি করবেন।ফিল্ডে নেমে যেন সমস্ত রাস্তা ঘাটের তদারকি করে।সরকারের অনুদান আসবে আর টাকা ব্যাংকে ঢুকাবে এটা যেন না করে।আর একটা কথা যার যার এলাকায় অনিয়ম দেখবে সাথে সাথে ভিডিও করে সেটা যেন সোশাল মিডিয়ায় প্রচার করে সাধারন মানুষ।তাহলে প্রত্যেকের টনক নড়বে, কোথায় কি হচ্ছে।আর যাদের উপর অভিযোগ পাবে তাদের ফাইন করা হবে।মাইক এলাউন্জ করে সব নাগরিককে বলতে হবে তোমার দোকানের সামনে একটা ময়লা থাকলে তোমার জরিমানা দিতে হবে।আপনার কি ধারনা, এই নিয়ম থাকলে কোন দোকারদার দোকানের সামনে ময়লা পরতে দিবে।ওয়ান টুর মধ্যে দেশ সুন্দর করা সম্ভব। যদি আইন সুন্দর হয়।আশা করি আমার কথা গুলো মাথায় রাখবেন।আর আমি মিরপুর থাকি।একটা মাঠ পাইনা।বাচ্চাদের নিয়ে একটু হাটবো।চাটারা সব জায়গা গুলো নষ্ট করে ফেলেছে।আর একটা কথা, শহরে এত এত তালা উঠাতে রাজুক থেকে বন্ধ করা উচিত।শহরটা ঝুকি পূর্ণ হয়ে গেছে।এত তালা দিয়ে কি করবে।ভুমিকম্প হলে সব শেষ।আমার important ইম্পটেন্ট কথা গুলো মাথায় নিবেন।আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকা তুহু। সবাই ভাল থাকবেন।
-
Taslima Akter
আগে বাইরে পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট, বাদামের খোসা, চায়ের ওয়ান্টাইম গ্লাস ইত্যাদি ফেলার অভ্যাস ছাড়ুন প্রিয় দেশমেটরা৷ তারপর তো বলতে আসবেন, শহর টা কারোর বাপের না। বাকি কথার সাথেও একমত।
-
Shahida Milki Munni
১)প্রথম কাজ হবে ঢাকা শহরে আর কোন বিল্ডিং করার বা মাল্টিস্টোরড, আবাসিক মার্কেট/ যে কোন স্থাপনার প্ল্যান আর রাজউক পাশ করবেনা! নতুন কোন স্হাপনা তৈরীর অনুমোদন একদম স্টপ করতে হবে!
২) ইতিমধ্যে যে সব স্হাপনা আছে, সেগুলিকে পূর্ণগঠন, পূর্ননির্মান প্লান মাফিক করতে হবে! যেখানে দরকার, ফুটপাত, রাস্তা, খালবিল, পতিত জমি দখলমুক্ত করতে হবে! এপ্রসঙ্গে না বল্লেই নয়, শুধু হকার রা ফুটপাত দখল করেনা, গুলশান, বনানী, ধানমন্ডি, উত্তরার অনেক বিশাল প্রাসাদের গরীব মালিকগন জায়গার অভাবে বাড়ীর সামনের ফুটপাত/ চলার পথ দখল করে বনায়ন করে পরিবেশের সৌন্দর্য বাড়ানোর আগ্রাসনে লিপ্ত আছেন!
৩) প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ এটা এখন ফরজ না ওয়াজিব হয়ে গেছে!
অনেক বড় বড় বুলি আউরিয়ে শেষ পর্যন্ত ঢাকা শহরেই প্যাকাল মাছের মত, ঢাকা শহরের চিপায়চাপায়, হসপিটাল, স্কুল, সরকারি বেসরকারি অফিস, বিশ্ববিদ্যালয়, গারমেন্টস গড়ে উঠা চলমান!
৫) অনান্য প্রতিটি শহরকে ঢেলে সাজিয়ে নাগরিক সব সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা রাখতে হবে! উন্নতমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান( স্কুল থেকে ইউনিভার্সিটি পর্যন্ত) হসপিটাল প্যাথলজি, সুরম্য রাস্তা, অবকাঠামো এমনভাবে গড়তে হবে যে মানুষ ঢাকা শহর বিমুখ হয়!
-
Md. Anwarul Islam
আমাদের স্বভাবের পরিবর্তন না ঘটালে সব অর্জন বৃথা হয়ে যাবে আগে নিজেকে শুধরাই যার যার জায়গা থেকে তাহলে দেশটাও পুরো বদলে যাবে। দেশটা কারো বাপের না ভেবে নিজের দেশ ভাবি দেশকে ভালবাসি।
-
Apel Musa
মতামত প্রকাশের স্বাধীনতাকে শ্রদ্ধা ভরে দ্বিমত পোষণই কাম্য। আক্রমন নয়, বিনয়ের সাথেও দ্বিমত পোষণ করে নিজের মতামত দেয়াতে উদারতা। আশাকরি অন্যভাবে নেবেন না।
-
Miazi Harun
শহর কারো বাপের না, কথাটা বিলকুল সত্য। কিন্তু যারা শহরের যত্রতত্র ময়লা ফেলে,কলার খোসা,সিগারেটের শেষাংশ, পানির বোতল,ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ঝাড়ু দিয়ে পার্শ্ববর্তী ড্রেনে ফেলা এবং ড্রেনে পলিথিনে ভরা ময়লার টোপলা ফেলে যারা জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। তারাই তো মনে করে এ শহরটা তাদের বাপের। এমন হাজার লক্ষ অনিয়ম,অনিয়ন্ত্রণ,অব্যবস্হা এই দেশটা জুড়ে। যতক্ষণ পর্যন্ত স্ব স্ব বা নিজ নিজ চরিত্র না বদলাবে,ততদিন পর্যন্ত এই শহর,এই জেলা, এই বিভাগ এবং সর্বোপরি এই বাংলাদেশটা কারো না কারো বাপের হয়েই থাকবে।
-
Md. Mamun
এখন সময় এসেছে সুন্দর নগরী গড়ার যেখানে কোন মতবিরোধ হবে না সবাই সমান।
তাহলে যে প্রভাবশালী লোক দের দখলে নালা নর্দমায় জায়গায় দখল করে যে বহুতলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করেছে সে গুলো আগে আপসারন করুন, শুধু গরিব মানুষের উচ্ছেদ করলে হবে না। অধিকার সবার সমান ঢাকার শহরে যদি রেংস্ ভবন সরকারি জায়গায় দখল করার জন্য ভাংচুর করে রাস্তা তৈরী করা যায়। তাহলে সরকারী জায়গায় যাত শক্তিশালী লোকে ভবন থাকনা কেন অপসারণ করতে হবে এটাই সত্য আর শহরের ছোট বড় সবাইকে সচেতন হতে হবে কোথাও ময়লা,আবর্জনা,বাসা বাড়ীর ময়লা নির্দিষ্ট ডাস্টবিনে ফেলতে হবে। যেখানে সেখানে ফেলা যাবে না। তাহলেই সুন্দর নগরীতে পরিনত করা সম্ভব। শুধু মুখে বলে হবে না কজে পরিনত করতে হবে।
-
Abul Hasem
অনেক তিক্ততা ফলের কথা, বাস্তবতার কথা, কিন্তু মূল মন্তের ভিন্নতা, অস্তিত্ব কে অস্বীকার করা ঠিক না,মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কে বাদ দেওয়া যাবে না, কেউ যদি চেতনাকে নিয়ে ভন্ডামি করে,সেটা তার দোষ, দেশটি যেমন কারো বাপের না, তেমনি কারো স্বামী' রও না।কেউ যেমন অধিকার চাইতে গেলে রাজাকার নয়,তেমনি কেউ আওয়ামী লীগের দালালও নয়।
-
Rahman Syed Atiur
অনেক সুন্দর সুন্দর কথা কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। দিনে দিনে যে জঞ্জাল আমরা সৃষ্টি করেছি তা অপসারণ করার সাধ্য কারোর নেই। "আমি কোন জাতির অবস্থার পরিবর্তন করি না, যতক্ষণ না সে জাতি নিজেই নিজের অবস্থার পরিবর্তন করে " (আল কোরআন)। ঢাকায় কম বেশি ১.৫কোটি গিনিপিগ বাস করে। প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৫০,৫০০ জনের বাস এই শহরে আগে এই জঞ্জাল অপসারণ করা অতীব জরুরি। বন্যায় সাময়িক ভাবে কোন কোন অঞ্চল ডুবে যায়। বাংলাদেশ নামক দেশটি একদিন জনসংখ্যার ভারে ডুবে যাবে।
-
Art Circle
১\আগে পারলে সকলে মিলে ছোট বড় গাড়ি আমদানি বন্ধ করান অন্তত পাচঁ বছরের জন্য রাস্তার চাপ কমুক
২\ কেউ গাড়ি কিনবে তার ইনকাম এবং বছরে কত টাকা ইনকামটেক্স দেয় তার উপর ভিত্তিকরে সেই নিয়ম বেধে দেওয়া হোক।
৩\ বাংলাদেশে যত স্কুল আছে প্রত্যেকে নিজস্ব স্কুল বাস দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের আনা নেওয়া করার নিয়ম চালু করুন, কেউ বেক্তিগত গাড়িতে স্কুলে যেন না আসে রাস্তার যানজট ৮০'/.কমবে।
৪\ ফুটপাতের কোথাও যত্রতত্র হকার যেন বসতে নাপারে নিশ্চিত করুন।
এরপর সৌন্দর্য বর্ধনমুলক প্লান ওয়াইজ কাজ করা নিশ্চিত করুন
-
Rahman Syed Atiur
ভালো সাজেশন.... এতে করে মানুষ বাড়বে না কমবে! ফুটপাতের ব্যবসায়ী, রিকশাওয়ালা এদের পুনর্বাসন কিভাবে হবে! ঢাকা-কে বসবাস যোগ্য করতে হলে... বিমান বাহিনীর সদর দপ্তর নিয়ে যান যশোরে, নৌবাহিনীর সদর দপ্তর চট্টগ্রামে, বিজিবি সদরদপ্তর রাজশাহী, কোস্ট গার্ড খুলনায়। ঢাবির অধিকাংশ ফ্যাকাল্টি ঢাকার বাইরে, তেমনি করে অর্থ পরিকল্পনা, পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, দেশরক্ষা, লোকপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ঢাকায় রেখে বাকি মন্ত্রণালয় ঢাকার আশপাশের জেলাগুলোতে সরিয়ে নিন (আবাসন সহ)। পরিবার পরিকল্পনা-কে এক নম্বর প্রায়োরিটি দিয়ে ছেলে মেয়েদের বিয়ের বয়স ২৮/২৫, একটা সন্তান যাদের তাদের সন্তানের লেখাপড়ার দায়িত্ব এবং চাকরির নিশ্চয়তা সরকার-কে নিতে হবে। (যাদের বিয়ের সামর্থ্য নেই তারা যেন আল্লাহর অনুগ্রহে স্বাবলম্বী না হওয়া পর্যন্ত সংযম পালন করে ২৪:৩৩) পবিত্র কোর'আনের এই আয়াতের ১০০% বাস্তবায়ন করতে হবে। ভারতের জনঘনত্ব ৪৫০/বঃকিমি, চীনের ১৩২। বাংলাদেশের জনঘনত্ব ১২০০ থেকে কমিয়ে আগামী ১০বছরে ৮০০ তে নামিয়ে আনতে হবে। সর্বোপরি বাঙ্গালির খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। যেমন সপ্তাহব্যাপী নানান ধরনের মুখরোচক পুষ্টি যুক্ত খাদ্য গ্রহণ। তবে এক দিন একটার অধিক ব্যঞ্জন বর্জন করা ইত্যাদি ইত্যাদি.....
-
Nasima Ahmed
নিজ নিজ জায়গা থেকে সবাই কে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। তবেই একটি সুন্দর পরিচ্ছন্ন নগরী গড়ে তোলা সম্ভব।
-
Farjana Shakil
হাসি পেলো।কারন পাশের প্লট এ এক লোকাল ডেভেলপার বাড়ি তুলেছে ৯ তলা।তার বিল্ডিং থেকে জানালা দিয়ে ময়লা ফেললে/তার বিল্ডিং এর এসি বা কিছু লাগালে যাতে আমার ১তলা বাড়ি এফেক্টেড না হয় সেই অনুযায়ী রাজউক এর নিয়ম অনুযায়ী জায়গা রাখেনি।আমার গেটের ভিম জোড় করে ভেংগেছে।
রাজউক কে জানালাম,অনেক কষ্ট করা হলো অফিস ছুটি নিয়ে।রেজাল্ট কি পেলাম?ঘোড়ার ডিম।ঘুষ এর কাছে আইন ঠুনকো
-
Armin Bipa
যত্র তত্র ময়লা আবর্জনা ফেলা সব থেকে বড় সমস্যা। সামাজিক সচেতনতা ও আইন করে এটাকে কঠিনভাবে বন্ধ করলেই শহর ঝকঝকে হয়ে যাবে। সেই সাথে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরো উন্নত করতে হবে।
-
Rozy Khanam
আবাসনে যত্রতত্র দোকান ও রেসটোরেনট রাখা যাবে না, সিটি বাস গুলো নিরাপদে নির্দিষ্ট সটপিস ব্যবহার করবে,রাস্তায় কোন ময়লা আবর্জনা ফেলা যাবে না। জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে
-
Iqbal Huda
এই শহরটা বাইকার ও কার ওলাদের বাপের। ট্রাফিক সিগনাল ছাড়ার সময় পাশ্বের মানুষের বিরক্ত লাগুক আর যাইহোক শুউরের বাচ্চার মত একসাথে লাউড হর্ন বাজাব। এটাই হউক এই শহর বাশীর অঙ্গিকার।
-
Shah Jhan
নিজের শহরকে নিজেই পরিস্কার রাখি, আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে রাখি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ গড়ে তুলি।
-
Farid Shah
Good thinking indeed but I think we are not qualified for moral city's yet. We will have to be a good human than everything's will be possible !!.
-
Anwara Khanum
আমরা সকলে যদি সবার মন পরিষ্কার করি তবে শহর আপনা আপনি পরিস্কার হবে।
দুদিনের দুনিয়ার বসতি এখানে সকলে মিলেমিশে সব কিছু বাসযোগ্য করে তুলি।আমরা ভালো থাকি,আগামী প্রজন্মের জন্য আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি কে বাসযোগ্য করে যাই।
দেশটা আমাদের সকলের।
তবে জাতির জনকের অবদান খাটো করে দেখলে আমরা সবাই খাটো হোয়ে যাবো।
তিনি আমাদের সবার, কারো একার নয়।
-
Amit Sd Robel
বেশি দুরে নয় মিডলইস্ট এর মধ্যে আছে এমন দেশ আমাদের দেশ থেকে মাত্র তিন ঘন্টার পথ। একটা ছোট্ট দ্বিপ রাষ্ট্র, যেখানে সব কিছু পর নির্ভরশীল, নিজেস্য উৎপাদন বলতে কিছুই নেই,যেমন মাঠ ভরা ফসল নেই,নেই খাবার জল,নেই অনেক কিছুই,তবু তারা বিশ্বের উন্নত দেশের তালিকায়।তারা অনেক সভ্য, শিক্ষত,মানবিক, শ্রিংখল, তরা নিরাপদ, তাদের কাছে অন্য রা ও নিরাপদ।
-
Lultu Jessore
হায় হায় বলেন কি, শহরটা কারো বাপের না? বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে দেখি আছসি শহরের বাস ষ্ট্যন্ড, বিভিন্ন যানবাহনের ষ্ট্যান্ড থেকে শুরু করে হাট বাজার,গরুর হাট,মোড়ে মোড়ে যানবাহন থেকে লাখ লাখ টাকা প্রতিদিন চাঁদা তোলা সরকারি দলের নেতার কর্মীদের কাজ।তাই জানতাম শহর তাদের বাবার। একবার ভেবে দেখেছেন সনধ্যার পর যখন এসব অবৈধ লাখ লাখ টাকা আয় আসতে থাকে, তখন মনে হয় কি এ শহর আমার বাপের না? ক্ষমতা অনেক কিছু, তখন মনে হয় শহরের সবচইতে দেখার মতো বিল্ডিং এর মালিক কে? অমুক এক নামে শহরের সবাই যেন চেনে? তবে ক্ষমতা হারালে সব শেষ এটা কেউ বুঝতে চায় না,তবে বাপের শহর মনে করার চেয়ারও খালি থাকে না ভাই
-
Mir Arid Hossain
আগে নিজে কি??? শহরটা আমার আপনার সবার। সকলে মিলে সচেতন হই। কেউ কারো ক্ষতি না করি। ইনশাআল্লাহ শহরটা সকলের বাপের বলতে পারবেন।
-
Jannatul Fardous Pinak
সারা দেশে যত নতুন বিল্ডিং করা হচ্ছে & হবে ঐ বিল্ডিং গুলোতে যতগুলো ফ্ল্যাট হবে ঐ কয়টা বড় গাছ ঐ বিল্ডিং এর চারপাশে লাগাতে হবে । এই নিয়ম চালু করা উচিত । বিশেষ করে ঢাকা কে দূষিত শহর থেকে বসবাসের উপযুগী শহর করার জন্য এটা খুবই জরুরী।
-
Anonymous
ঢাকা শহরের চিপায় চাপায় এমন অনেক খালি জমি আছে যাতে কোনো দিন কিছু করা হয়নি আবর্জনা ফেলা ছাড়া। অল্পস্বল্প পানি জমে মশার চমৎকার ব্রিডিং জোন।
আর এদিকে ওয়াকিং ডিস্ট্যান্স এর মধ্যে নেই কোনো খেলার মাঠ। যে এক দুইটা বানানো হয়েছে তাতে বড় ছেলেরা শক্ত ফুটবল, ব্যাট বলের ক্রিকেট ইত্যাদি খেলার কারণে ছোট শিশুরা বিশেষ করে দশ বছর পর্যন্ত যাদের বয়স তারা খেলার সুযোগ ই পায়না। আবার বড়রা এভাবে খেলার কারণে মাঠে ঘাসও হয়না।
তাই সরকারের কাছে অনুরোধ যে, ওই সব চির ফাঁকা পড়ে থাকা জমিগুলোর মালিকদের অন্যত্র ভালো জায়গায় জমি দিয়ে তার বদলে লোকালয়ের মাঝখানে থাকা এই জমিগুলোকে ১-১০ বছর বয়সী বাচ্চাদের ঘাসযুক্ত পার্ক বা মাঠে পরিণত করে জেন আলফা কে স্ক্রিন এডিক্টেড বদ্ধ দেয়ালে বন্দী বিকারগস্ত মানুষ হয়ে বড় হওয়া থেকে বাঁচান।
-
Monir Ahammad
উপস্থাপনা চমৎকার, বিষয়টা খুবই প্রয়োজনীয়। কিন্তু এসব বিষয় রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকার সময় বলার সাহস আর হ্যাডম কারো ছিল বলে আমার মনে হয় না। এই কথা বলার আরও সময় পাওয়া যাবে। হায়েনাদের হাত থেকে উদ্ধার করে একটা অরাজনৈতিক সরকার দেশটাকে মেরামত করার চেষ্টা করছে। তারপর প্রাকৃতিক দুর্যোগ এর কারনে দেশে ক্রান্তিকাল চলছে। এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার সময় অনেক পাওয়া যাবে। এখন দেশ কারো বাপের এটা দাবী করছে না। যখন দেশটা কারো বাপের দাবী করছে তখন এইসব কথা বললে সোজা আয়নাঘর দেখা লাগতো। উনি যেই কথাগুলো বলেছেন এসবগুলো রাজনৈতিক সরকারের সময় করা হয়েছে। সুবিধা দেয়া হয়েছে। এখন সেই সময় নাই। তখন পারে নাই এখন আসছে লাফাইতে। কাপুরুষের দল। যারা দেশে এখন কোন বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করে তারা দেশের দেশ ও জাতির আসল শত্রু এটা সবাই মাথায় রাখবেন।
-
Jobayer Ahmad
শহরের উন্মুক্ত পার্ক গুলো আবার উন্মুক্ত করা হোক
-
Stela Biswas
সহমত। যার যার কুঅভ্যাসগুলো পরিহার করার জন্য প্রথমে নিজের সঙ্গে যুদ্ধ করে নিজেকে সাজাতে হবে। অযথা অগোছালো মানুষের ভীরে কাজ সমাপ্ত অসম্ভব হয়ে পরবে।
-
Saad Mashroor Shokrana
নিজে বদলাতে হবে আগে। নিজের সংস্কার হলে আর কিছুরই সংস্কার দরকার হবে না।
নিজে বদলে যাই
আর কিছু বদলানোর দরকার নাই
-
Sk Zahid
আপনি যে স্বপ্নের শহরের রূপরেখা উপস্থাপন করেছেন --- আমরা সকলেই সেই একই স্বপ্নে বিভোর আছি....... কিন্তু সেজন্য তো সময় লাগবে, তাই না ? এদেশের প্রতি যাদের আনুগত্য আছে -- দলমত নির্বিশেষে তাদের সবাইকে বজ্রকঠিন ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে........
অনেকেই এদেশেই থাকে এবং জন্মও নিয়েছে এ দেশেই --- কিন্তু আনুগত্য অন্য দেশের প্রতি --- তাদেরকে আগে মানুষ হতে হবে ---- তা না হলে তারা সকল স্বপ্নের বিরুদ্ধে বড় বাধা হয়ে থাকবে........???
-
Fazlul Hoque Chowdhury
একসময় দেখেছি পৌরসভার গাড়ি থানা পযা‘য়ে এসে বেওয়ারিশ এবং অসুস্হ কুকুর নিধন করে সাথে সাথে নিয়ে যেত। পরবতী'তে কলেজে পড়ার সময়ে দেখলাম শহরে এটা রুটিন ওয়াক'। কিন্তু, অনেক বছর হতে চলল। এরকম কোন কাজ এখন চোখে পড়ে না। চেয়ারম্যান মেম্বার চৌকিদাররা ভুলেই গেছে তাদের কাজ কি।
-
Md Faroque Hossen
প্রকাশ্শে ধুমপান বন্ধ করুন, প্রয়োজনে নগরীর জনবহুল স্থানে স্মুকিং জোন তৈরী করুন।ফুটওভার ব্রিজ থাকতে দৌড়ীয়ে রাস্তা পারা পার থেকে বিরত থাকুন। যানবাহনে হাইড্রলিক হর্ণ বাজানো বন্ধ করুন।
-
Jennifer Twinkl
Klk akjon bike wala futpat die bike chalassilo, koekjon sele nishedh korlo, uni boltese, niom ki sudhu amader? Futpate j ato dokan, ederk to kisu bolena.
Tarpor, rastay jam e porle / j kono khane gele selera amonvabe takay thake, jano rastay ber hoise mae dakhar jonno
-
Nargis Islam
নগড়ায়নে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো রাস্তা।
আর আমরা বলি আমাদের শহর, কিন্তু আমারা পরস্কার পরিছন্নর ব্যাপারে একেবারেই উদাস। আমরা জনগনরাই যেখানে সেখানে ময়লা ফেলি সবার আগে আমাদের দুষনীয় অভ্যাস বর্জন করতে হবে।
-
Hasan Imam
ভালো উদ্যোগ। এখন আমার বর্তমান সমস্যা গাজীপুর টঙ্গী ৫০ নং ওয়ার্ডে ওপেন ইয়াবা ব্যবসা চলছে কেউ কিছু বলার সাহস পাচ্ছে না প্রশাসনও নাই কি করা যায়
-
Liton Banik
সকল ধর্ম বর্ণ ও গোত্রের , সকল শ্রেণী পেশার মানুষের বাসযোগ্য পরিবেশ হোক এ দেশ। সকল নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত হোক । প্রত্যাশা করি ।
-
Amin Yeasmin Poly
সুন্দর চিন্তা ভাবনা।। এই শহরের অলিগলি অত্যন্ত ভাঙাচোরা সব রাস্তা গুলো মজবুত কংক্রিটের তৈরি হোক,,যা সহজেই নষ্ট হবে না
-
Mohammad Shamsuzzaman
আগে দেশের জনগণের মন মানসিকতার সংস্কার করতে হবে।
-
Bandana Amir
শহরের রাস্তা গুলো থাকবে পরিস্কার আর রাস্তার পাশ গুলো থাকবে ফুলের গাছে শোভিত
-
Alpana Chowdhury
সেগুনবাগিচা হিসাবভবনের পাশের নতুন রাস্তাটা মানুষ ময়লা ফেলার ভাগার আর গণশৌচাগার বানিয়েছে। এই মানুষদের একটু সচেতন করুন তো।
-
Alam Alam
দেশটাও কারো বাপের না।
কেউ থাকবে, কেউ থাকবে না।
তা হবে না তা হবে না।
সবার সমান অধিকার।
-
Mazbah Uddin Khan Tuhin
নিজের মনে করে কাজ করি একসাথে।
-
Nahid Akter
সাহসী ভুমিকা পালন করতে হবে
মাঠে নেমে পালিয়ে গেলে চলবে না
কথায় আর কাজে ঐক্যমত ঠিক রাখতে হবে
-
Gaji Mohammad Ullah Liton
আসামের মাওলি লং গ্রামের মত বানাতে চাই। সবাই একটু সচেতন হলেই সম্ভব।
-
Mehnaz Mannan
ইচ্ছে করে প্রতিবছর খোড়াখুড়ি বন্ধ হোক
-
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃইসলাম উদ্দিন
সবাি মিলেই যদি করতে হয় তবে মেয়র কাউন্সিলর পদ আগে বিলুপ্ত হোক
-
Tamanna Zaman Kishor
আসসালামু আলাইকুম আমি বলব সবার আগে বাড়িওয়ালাদের মেরামত করা উচিত
-
Hosne Ara Dristy
Besi Kore gaas lagate hbe fuler gaas foler gas
-
Kazi Zahangir
সত্যিই তো শহরটা করো বাপের না অথচ শহরের ফুটপাত, রাজপথ অলিগলি ইজারা দিয়ে খাচ্ছে কারা?
যত্রতত্র ইট বালি বাস কিংবা ছোট গাড়ি রেখে দখলদারিত্ব করছে কারা?
যখন তখন মিছিল মিটিং এর নামে জনদুর্ভোগ বাড়াচ্ছে কারা? রাজপথে দূরপাল্লার গাড়ীর সাথে পাল্লা দিয়ে পায়ে চালিত কিংবা ব্যাটারি চালিত ওকুতভয় রিকশা চালক অহর্নিশ মৃত্যুর ফাঁদে ইশারা করে!
তবে কি দুর্ভাগা শহরটা ইজারায় চলে;
সে কোন বাপের
কতো বড় মাপের
নাকি রাজনীতি নামের
দানবের চাপের ?
-
Delwar Dulal Dulal
আগে গ্রামগুলি আধুনিকতায় নিয়ে আসতে হবে । কৃষি প্রধানদেশে কৃষকদের স্বার্থের দিকে আগে লক্ষ্য রাখতে হবে। তেল, সার, জ্বালানি, গ্যাস, বিদ্যুতের সহজলভ্য করতে হবে। কৃষি পণ্য মানসম্মত মূল্যে বিক্রির করার ব্যবস্থা করে দিতে হবে। প্রয়োজনে রপ্তানির ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রামে মানসম্মত শিক্ষার ও চিকিৎসার ব্যবস্থার করতে হবে। তবেই মানুষ শহরমুখি কম হবে।থানা শহর ও জেলা শহর গুলো প্ল্যান মাফিক সাজাতে হবে। শহরের অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে সাধারণ মানুষের সুবিধা মাফিক কাজে লাগাতে হবে। ডোবা, নালা, ড্রেন গুলি সচল করতে হবে।তবেই শহর উন্নত করা সম্ভব হবে।
-
Farhana Sultana
Riksha bhorw geche world kothao city te main road riksha cholena
-
Swaty Shamima
সবাই মিলে আগে পলিথিন বর্জন এবং যত্র-তত্র ময়লা না ফেলার অভিযানে নামি।
-
Gias Uddin
প্রকৃতিকে তার আগের জায়গায় নিয়ে আসুন। পাহাড় ধ্বংস করা থেকে বিরত থাকুন। আবাসিক এলাকায় কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রাখা চল
বে না।বাণিজ্যিক ব্লক, চিকিৎসা ব্লক, দাপ্তরিক ব্লক ইত্যাদি আলাদা করতে হবে। তাহলেই একটা সুন্দর নগরী উপভোগ করতে পারব
-
Shanta Kabir
আমরা মিলেছি... ন্যায্য নগরীর রূপরেখায় সর্বচ্চো দেশপ্রেম দেখাই ..
শুরু করি আমাদের চারপাশ পরিচ্ছন্ন রেখে !!
-
Kawsar Charlie Mi A
-আসুন গাছ লাগাই পরিবেশ বাচাই
-
Masuda Khatun Nargis
যেখানে সেখানে রিকশাওয়ালারা রিকশা রেখে বাথরুম করতে বসে যায় এটা বন্ধ করতে হবে। রাস্তার মধ্যে থুতু ফেলা বন্ধ করতে হবে।
-
Ahmed Shafi Uddin
ঢাকা বাতিল করে বা সব নির্মান স্থগিত করে চারিদিকে ৫টি পরিকল্পিত নতুন নগরী গড়তে হবে। সব দেশ তাই করে।
-
Akm Sherali
নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে শিখতে হবে আগে।
দোষ চাপনোর অভ্যাস ত্যাগ করতে, পারতে হবে।
-
Alamin Chowdhury
ফুটপাতে হকার মুক্ত ঢাকা শহর চাই, বাস টার্মিনাল, বাঁজার, মার্কেট,চাঁদাবাজ মুক্ত চাই, তাহলে জিনিসপত্রের দামও কম থাকবে।
-
Mohd Faizul Kabir
প্রথম দায়িত্ব হবে ভূমিদস্যদের হাত থেকে সহাটাকে রক্ষা করুন। সরকারি খাল নদী-নালা সব এক নম্বর খতিয়ানের ভূমি সমূহ চিহ্নিতকরণ করে দখলে নিন।
-
খায়রুজ্জামান চৌধুরী মামুন
ডেভেলপার কোম্পানি থেকে ফ্ল্যাট কিনে সীমাহীন হয়রানির মধ্যে আছি। রাজউক, RAB, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের সহযোগি। উপযুক্ত প্লাটফর্ম পেলে ব্যবসায়ীদের শহর ধ্বংসের নীলনকশা ফাঁস করে চাই
-
Mohiuddin Patwary
ঢাকা শহরের ৫৭ খাল উদ্ধার চাই। যা দখল হয়েছিলো ৯০ দশকে
-
Lulu Dmzh
বাইরে পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট, বাদামের খোসা, চায়ের ওয়ান্টাইম গ্লাস ইত্যাদি ফেলার অভ্যাস ছাড়ুন
-
Nowrin
আর এর শুরু হোক অন্ধকার দেয়ালঘেষা বাসভবন নির্মানের মতো অসুস্থ প্রবনতা পরিহার করার মধ্য দিয়ে।
আমরা জাস্টআরবান (www.justURBAN.net),
ন্যায্যতা ভিত্তিক শহর গড়ার একটি কালেকটিভ (learn more)
এখানে স্থপতি আর প্ল্যানার আলাদা করা হয়নি, আলাদা করা হয়নি সাধারণ বাসিন্দা এবং এক্সপার্ট। আপনিও যুক্ত হতে পারেন এই নতুন পথচলায়।
জাস্টআরবানের এই রূপরেখা প্রণয়নে যুক্ত আছেন -
ডঃ তানযীল শফিক, স্থাপত্য ও আরবান ডিজাইন ফ্যাকাল্টি শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য
ডঃ ইফাদুল হক, আরবান স্টাডিস ফ্যাকাল্টি, স্মিথ কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
ইফতেখার আহমেদ, স্থাপত্য ফ্যাকাল্টি, এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
সামি হাসান,সেইন্ট ফ্রানসিস ইউনিভার্সিটি, হংকং
সামিরা বাশার, পিএইচডি ফেলো, ইউনিভারসিটি অফ টেক্সাস, যুক্তরাষ্ট্র
মাহমুদা আলম, প্লাটফর্ম ফর কমিউনিটি অ্যাকটিভিস্ট অ্যান্ড আর্কিটেক্টস (পোকা)
সাদ কায়কবাদ, এম আই টি, যুক্তরাষ্ট্র
সাকিব আহসান চৌধুরী সৈকত, স্থপতি, পলল কর্মযোগ, বাংলাদেশ
সোহানুর রহমান, ক্লাইমেট অ্যাকটিভিস্ট, ইউথনেট গ্লোবাল
এমরান হাসান, স্থপতি/আরবান ডিজাইনার,ভূমি অ্যাসোসিয়েটস, বাংলাদেশ
সালমা বেগম,পিএইচডি ফেলো, কেইউ লিউভেন, বেলজিয়াম
নূহা আননূর পাবণী, স্থপতি, জেন্ডার এবং ডেভেলপমেন্ট পেশাজীবী
মোহাম্মদ এজাজ, রিভার অ্যান্ড ডেলটা রিসার্চ সেন্টার
এবং আরও অনেকে…